টি–টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকার সর্বোচ্চ ইনিংস এখন ‘বেবি এবি’ ব্রেভিসের
Published: 12th, August 2025 GMT
ব্যাটিংয়ের ধরন এবি ডি ভিলিয়ার্সের মতো। তাই ক্যারিয়ারের শুরুতেই ‘বেবি এবি’ ডাক নাম জুটে গেছে ডেভাল্ড ব্রেভিসের। টি-টোয়েন্টি ইতিহাসের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান হলেও দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে এ সংস্করণে কোনো সেঞ্চুরি নেই ডি ভিলিয়ার্সের। তবে বেবি এবি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সেঞ্চুরি পেয়ে গেলেন নবম ম্যাচেই। ডারউইনে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে অপরাজিত ১২৫ রানের ইনিংস খেলে দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে এ সংস্করণে সর্বোচ্চ ইনিংসের রেকর্ডও গড়েছেন ব্রেভিস।
দক্ষিণ আফ্রিকা ৪৪ রানে ২ উইকেট হারানোর পর পঞ্চম ওভারের শেষ বলে ব্যাটিংয়ে নামেন ব্রেভিস। এরপর শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকে ৫৬ বলে ১২ চার ও ৮ ছক্কায় করেছেন ১২৫ রান। ভেঙেছেন ২০১৫ সালে ফাফ ডু প্লেসির গড়া ১১৯ রানের রেকর্ড। ডু প্লেসি জোহানেসবার্গে রেকর্ডটি গড়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে।
ব্রেভিসের ইনিংসটি অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেও আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ। আগের রেকর্ড ছিল রুতুরাজ গায়কোয়াড়ের। ভারতীয় ব্যাটসম্যান ২০২৩ সালে গুয়াহাটিতে ৫৭ বলে খেলেছিলেন অপরাজিত ১২৩ রানের ইনিংস।
টি-টোয়েন্টিতে দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ৮টি ছক্কা মেরেছেন ব্রেভিস.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: র কর ড
এছাড়াও পড়ুন:
পর্যটকে পরিপূর্ণ কুয়াকাটা
দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির তৃতীয় দিন শুক্রবার (৩ অক্টোবর) পর্যটকে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা। ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতের তিন নদীর মোহনা, লেম্বুর বন, শুটকি পল্লী, ঝাউবাগান, গঙ্গামতি, চর গঙ্গামতি ও লাল কাঁকড়ার চড়ে এখন পর্যটকদের সরব উপস্থিতি। তাদের নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, আগত পর্যটকরা সৈকতের বালিয়াড়িতে উচ্ছ্বাসে মেতেছেন। তাদের অনেকে সমুদ্রের ঢেউয়ে গা ভিজিয়ে এবং ওয়াটর বাইকে চড়ে আনন্দ করছেন। অনেকে আবার সৈকতের বেঞ্চিতে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পর্যটকদের কেউ কেউ মোটরসাইকেল কিংবা ঘোড়ায় চরে বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে দেখছিলেন। সব মিলিয়ে সৈকতের উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।
আরো পড়ুন:
চার দিনের ছুটিতে কক্সবাজার রুটে চলবে ‘ট্যুরিস্ট স্পেশাল’ ট্রেন
১ অক্টোবর থেকেই কেওক্রাডং যেতে পারবেন পর্যটকরা, মানতে হবে ৬ নির্দেশনা
পাবনা থেকে আসা হোসেন শহীদ ও সোনিয়া দম্পতি জানান, পূজা ও সরকারি ছুটি থাকায় তারা কুয়াকাটায় এসেছেন। সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করেছেন তারা। এই দম্পতির অভিযোগ, হোটেল ভাড়া কিছুটা বেশি রাখা হয়েছে।
বরিশালের কাউনিয়া থেকে আসা সম্রাট বলেন, “কয়েকটি পর্যটন স্পট ঘুরে দেখেছি। বৃহস্পিতবার বিকেলে বৃষ্টির মধ্যে লাল কাকড়ার চড়, গঙ্গামতি ও লেম্বুর বন ঘুরেছি। দারুন এক অনুভূতি হয়েছে।”
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, “পর্যটকদের নিরপত্তা নিশ্চিতে আমরা সচেষ্ট রয়েছি। বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্য মোতায়েন রয়েছে।”
ঢাকা/ইমরান/মাসুদ