১৯ শতকের আধুনিক জীবন যাপনের গুরুত্বপূর্ণ অনুসঙ্গ হয়ে উঠেছিলো স্যুটকেস। আজকের দিনে যেমন— কোথাও বেড়াতে যাওয়ার সঙ্গী হয় ট্রলি ব্যাগ। সে সময় সঙ্গী হতো স্যুটকেস। বর্তমানে ট্রলি ব্যাগে কফির কাপ রাখার জায়গা থেকে শুরু করে মোবাইল চার্জিংয়ের ব্যবস্থাও থাকে। এতোটা সুযোগ সুবিধা আবার স্যুটকেসে ছিলো না। 

এখনও অনেক বাড়িতে পুরনো স্যুটকেস রয়ে গেছে। শক্ত কভারের স্যুটকেসে থাকত তালাচাবি দেওয়ার ব্যবস্থা। এতে সহজেই  নিজের  জিনিস পত্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যেত।  কোনো কোনো স্যুটকেসের সঙ্গেই তালা থাকত।  

১৯ শতকের দিকে কোথায় ঘুরবে বা বেড়াতে গেলে সাধারণত ফর্মাল বা আনুষ্ঠানিক পোশাক পরার চল ছিলো। সে সব পোশাক এমন যত্নে রাখতে হতো, যাতে কুঁচকে না যায়। লোকসমাজে কুঁচকানো পোশাক পরাকে মানসম্মত উপায় মনে করা হতো না। পোশাক যত্ন সহকারে সংরক্ষণ ও বহন করার জন্য জনপ্রিয় হয়ে ওঠে ট্রাঙ্কের মতো আয়তাকার স্যুটকেস। মূলত তরুণেরাই এই অনুসঙ্গটিকে জনপ্রিয় করে তুলেছিলো। 

আরো পড়ুন:

ভারতের যে গ্রামের পুরুষরা দুই বিয়ে করেন

আধা ঘণ্টার বেশি মোবাইল দেখার সুযোগ নেই, ক্ষুব্ধ সন্ন্যাসীরা

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স য টক স

এছাড়াও পড়ুন:

বার্ন ইনস্টিটিউটে মাইলস্টোনের শিক্ষক মাহফুজার মৃত্যু

রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ হওয়া শিক্ষক মাহফুজা (৪৫) জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।

বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) দুপুর পৌনে ১টায় বার্ন ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিউতে) তার মৃত্যু হয়। মাহফুজার শরীরের ২৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। 

জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় এ পর্যন্ত জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে ১৯ জন এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ১ জনের মৃত্যু হলো। 

ঢাকা/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ