মোবাইলের ব্যালান্স দিয়ে দেশি মুদ্রাতেই কেনা যাবে রবির রোমিং প্যাক
Published: 15th, August 2025 GMT
মোবাইলে থাকা ব্যালান্স দিয়েই ৭০টির বেশি দেশে রোমিং সুবিধা ব্যবহারের সুযোগ চালু করেছে মোবাইল অপারেটর রবি। নতুন এ সুযোগ চালু হওয়ায় বাংলাদেশি টাকায় সহজেই বিভিন্ন রোমিং প্যাকেজ কেনা যাবে। ‘মাই রবি’ ও ‘মাই এয়ারটেল’ অ্যাপ ব্যবহার করে প্যাকেজগুলো কেনা যাওয়ায় কোনো ক্রেডিট কার্ড বা ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্টের প্রয়োজন হবে না। গতকাল বৃহস্পতিবার রবির করপোরেট কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ সুবিধা চালুর ঘোষণা দেওয়া হয় বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে রবি আজিয়াটা পিএলসি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিদেশ ভ্রমণের সময় গ্রাহকেরা সরাসরি তাঁদের মূল ব্যালান্স থেকে বাংলাদেশি টাকায় রোমিং প্যাক কিনতে পারবেন। গ্রাহকেরা ভ্রমণের আগেই রোমিং প্যাক কিনে রাখতে পারবেন। তবে প্যাকটি কার্যকর হবে গন্তব্যে পৌঁছানোর পর থেকে। এ বিষয়ে রবি আজিয়াটা পিএলসির চিফ কমার্শিয়াল অফিসার (সিসিও) শিহাব আহমাদ জানান, নতুন রোমিং প্যাকগুলোতে আকর্ষণীয় মূল্যে বেশি ডেটা ও উন্নত সুবিধা পাওয়া যাবে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের যুগ্ম পরিচালক শাহজাহান আলী বলেন, ‘রবির এই উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানাই। আমরা বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য বিদেশে লেনদেন সহজ ও স্বচ্ছ করতে চাই। রবির নতুন এ সুবিধা সে লক্ষ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। স্থানীয় মুদ্রায় রোমিং কেনার এ সুবিধা বাংলাদেশিদের ভ্রমণকে আরও সহজ করবে এবং ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্টের ওপর নির্ভরতা কমাবে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান এবং উপপরিচালক ফারজানা রহমান, রবি আজিয়াটা পিএলসির চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম, চিফ পিপল অফিসার মুহাম্মদ শোয়েব বেগ ও হেড অব মার্কেটিং শওকত কাদের চৌধুরী।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে