জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন, ঘুষ লেনদেন ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে সাবেক ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তাঁর স্ত্রী রুকমিলা জামানসহ (ইউলসলব এলপিজির সাবেক চেয়ারম্যান) ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের উপসহকারী পরিচালক সজীব আহমেদ গতকাল বুধবার রাজধানীর সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১–এ মামলাটি করেন। দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) আকতারুল ইসলাম আজ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

দুদকের মামলায় বলা হয়েছে, আসামিরা যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ইউলসলব এলপিজি লিমিটেড ও আরএলএমটি এলপিজির গ্রাহক ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে জোরপূর্বক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল কাদেরের মাধ্যমে ভয়ভীতি দেখিয়ে ৫২ কোটি টাকা উৎকোচ/ঘুষ নিয়েছেন। পরে ওই অর্থ হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে মানি লন্ডারিং করা হয়।

সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তাঁর স্ত্রী ছাড়া মামলার অন্য আসামিরা হলেন ইউলসলব এলপিজির সাবেক পরিচালক শফিক কামরুজ্জামান, আরএলএমটি এলপিজির উৎপল পাল, ইসরায়েল গ্যাস সেলিং ও আরএলএমটি এলপিজির স্বত্বাধিকারী মো.

আবদুল আজিজ, ক্ল্যাসিক গ্যাস সেলিং ও আরএলএমটি এলপিজির স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ জোহায়ের আলম, মশিউর গ্যাস সেলিং ও আরএলএমটি এলপিজির স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ লুৎফর রহমান আলম, রেলওয়ে গ্যাস সেলিংয়ের স্বত্বাধিকারী মো. ফরিদ উদ্দিন, লুসেন্ট গ্যাস সেলিংয়ের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ জালাল, নুর মোহাম্মদ ও মো. ইয়াসিনুর রহমান।

আরও পড়ুনসাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন৫ ঘণ্টা আগে

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: এলপ জ র স ব ম হ ম মদ

এছাড়াও পড়ুন:

সাবেক প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও তাঁর স্ত্রীসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ৫২ কোটি টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে মামলা

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন, ঘুষ লেনদেন ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে সাবেক ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তাঁর স্ত্রী রুকমিলা জামানসহ (ইউলসলব এলপিজির সাবেক চেয়ারম্যান) ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের উপসহকারী পরিচালক সজীব আহমেদ গতকাল বুধবার রাজধানীর সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১–এ মামলাটি করেন। দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) আকতারুল ইসলাম আজ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

দুদকের মামলায় বলা হয়েছে, আসামিরা যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ইউলসলব এলপিজি লিমিটেড ও আরএলএমটি এলপিজির গ্রাহক ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে জোরপূর্বক ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল কাদেরের মাধ্যমে ভয়ভীতি দেখিয়ে ৫২ কোটি টাকা উৎকোচ/ঘুষ নিয়েছেন। পরে ওই অর্থ হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে মানি লন্ডারিং করা হয়।

সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তাঁর স্ত্রী ছাড়া মামলার অন্য আসামিরা হলেন ইউলসলব এলপিজির সাবেক পরিচালক শফিক কামরুজ্জামান, আরএলএমটি এলপিজির উৎপল পাল, ইসরায়েল গ্যাস সেলিং ও আরএলএমটি এলপিজির স্বত্বাধিকারী মো. আবদুল আজিজ, ক্ল্যাসিক গ্যাস সেলিং ও আরএলএমটি এলপিজির স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ জোহায়ের আলম, মশিউর গ্যাস সেলিং ও আরএলএমটি এলপিজির স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ লুৎফর রহমান আলম, রেলওয়ে গ্যাস সেলিংয়ের স্বত্বাধিকারী মো. ফরিদ উদ্দিন, লুসেন্ট গ্যাস সেলিংয়ের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ জালাল, নুর মোহাম্মদ ও মো. ইয়াসিনুর রহমান।

আরও পড়ুনসাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন৫ ঘণ্টা আগে

সম্পর্কিত নিবন্ধ