জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগে চেয়ারম্যান নিয়োগ নিয়ে সাম্প্রতিক অচলাবস্থা গোটা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে অস্বস্তিতে ফেলেছে। এর জন্য দায়ি করা হচ্ছে বিভাগের বিএনপিপন্থি অধ্যাপক ড. মো. নাসির উদ্দিনকে।

বিভাগটির চেয়ারম্যানের পদ নিয়ে বিএনপিপন্থি শিক্ষক অধ্যাপক ড.

মো. নাসির উদ্দিনের অসহনশীল আচরণ, আইনি নোটিশ এবং প্রশাসনের অস্থিরতা; সব মিলিয়ে নজিরবিহীন এক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে। প্রশাসন এতটাই চাপে পড়েছে যে, বিভাগটিতে চেয়ারম্যান নিয়োগে শেষ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচলিত নিয়ম রক্ষা না করে বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০০৫-এর ১১(১০) ধারার বিশেষ ক্ষমতা প্রয়োগ করে বিভাগের বাইরে থেকে চেয়ারম্যান নিয়োগ দিতে বাধ্য হয়েছে।

আরো পড়ুন:

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন অভিযোগে শিক্ষকসহ ৩৯ জনকে শোকজ

গাইবান্ধায় নদীতে ভাসমান স্কুলশিক্ষিকার লাশ উদ্ধার

বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিভাগটিতে অধ্যাপক থাকতে একজনের আইনি হুমকির কাছে পুরো বিশ্ববিদ্যালয় কেন এতটা অসহায়?

জানা গেছে, গত ২ সেপ্টেম্বর সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. উজ্জ্বল কুমার আচার্যের দায়িত্বের মেয়াদ শেষ হয়। এরপর ১১ দিন পার হয়ে গেলেও নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ দিতে পারেনি প্রশাসন। এতে বিভাগে কার্যত প্রশাসনিক ও একাডেমিক কার্যক্রম থমকে যায়। শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার তারিখ, থিসিস তত্ত্বাবধান ও রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত কাজে দিশেহারা হয়ে পড়েন। বিভাগে দায়িত্বশীল কেউ না থাকায় সমস্যা একের পর এক বেড়ে যায়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৫ এর ধারা ২৪-এ বিভাগীয় চেয়ারম্যান নিয়োগ সংক্রান্ত স্পষ্ট ও বাধ্যতামূলক বিধান রয়েছে। উপ-ধারা (২) অনুযায়ী- বিভাগীয় অধ্যাপকদের মধ্য থেকে জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে পালাক্রমে ৩ বছর মেয়াদে উপাচার্য কর্তৃক বিভাগীয় চেয়ারম্যান নিযুক্ত হবেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র অধ্যাপকরা বলছেন, আইনে উল্লিখিত ‘পালাক্রমে’ শব্দটি দ্বারা বুঝানো হয়েছে, অধ্যাপকগণ একজনের পর আরেকজন, ধারাবাহিকভাবে জ্যেষ্ঠতার ক্রমানুসারে এমনভাবে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করবেন, যাতে সবাই পর্যায়ক্রমে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালনের সুযোগ পান। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ বাংলাদেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে চেয়ারম্যান অথবা বিভাগীয় প্রধান নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রায় একই আইন বিদ্যমান। তবে কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী অধ্যাপক পদবী পর্যন্ত চেয়ারম্যান অথবা বিভাগীয় প্রধান হওয়ার জন্য যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হন।

তারা বলেন, আইনানুযায়ী দায়িত্বরত চেয়ারম্যানের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ওই বিভাগের চেয়ারম্যানের ‘পালা’ এখনো পাননি এমন যোগ্য শিক্ষকদের মধ্যে জ্যেষ্ঠ শিক্ষকই উপাচার্য কর্তৃক চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত হন। যদি সব যোগ্য শিক্ষক চেয়ারম্যান হিসেবে তাদের পালা শেষ করার পরে আর কেউ অবশিষ্ট না থাকে, তখন বিভাগের জ্যেষ্ঠতম শিক্ষক তার দ্বিতীয় পালায় দায়িত্বপ্রাপ্ত হতে পারেন।

তারা আরো বলেন, পদোন্নতি বা নতুন নিয়োগের মাধ্যমে যদি এক বা একাধিক যোগ্য শিক্ষক বিভাগে যোগদান করেন, যারা এখনো তার/ তাদের পালা শেষ করেননি, তাহলে তাদের মধ্যে জ্যেষ্ঠতম শিক্ষকই পরবর্তী চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত হবেন। তবে প্রথম পালা শেষ করেনি এমন যোগ্য শিক্ষক না থাকলে পূর্ববর্তী দায়িত্বপালনকারীগণ পর্যায়ক্রমে দ্বিতীয় পালায় নিযুক্ত হতে পারেন।

এদিকে, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগে বিগত দিনে অধ্যাপক হিসেবে ছিলেন মাত্র দুজনই। তারা হলেন ড. উজ্জ্বল কুমার আচার্য ও ড. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন। অন্য অধ্যাপক না থাকায় এতদিন তারা রোটেশন অনুযায়ী চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। এর মধ্যে ড. উজ্জ্বল কুমার আচার্য তিন মেয়াদে এবং ড. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেছেন।

বর্তমানে এ বিভাগে নতুন করে চারজন শিক্ষক যথাক্রমে ড. মো. আবু লায়েক, ড. মো. জুলফিকার মাহমুদ, ড. সেলিনা শারমীন ও ড. মো. মনোয়ারুল ইসলাম অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পেয়েছেন। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠিত পালাক্রম চর্চা অনুযায়ী, সর্বশেষ চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. উজ্জ্বল কুমার আচার্য দায়িত্ব শেষ হওয়ার পর নতুন অধ্যাপকদের মধ্য থেকে জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে ড. মো. আবু লায়েকের বিভাগের চেয়ারম্যান হওয়ার কথা।

কিন্তু আগের চেয়ারম্যানের মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বেই চেয়ারম্যানের পদ দাবি করে বসেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন। এ নিয়ে তিনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে চাপও প্রয়োগ করতে থাকেন। তার নানা চাপে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও অসহায় হয়ে পড়েছে। এতে আগের চেয়ারম্যানের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার কয়েকদিন পরও বিভাগটিতে চেয়ারম্যান নিয়োগ দিতে পারেনি প্রশাসন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়ে বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড পরিমল বালাকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হলে দায়িত্ব নেওয়ার আগেই পরিমল বালাকে আইনি নোটিশ পাঠান অধ্যাপক নাসির উদ্দিন। এতে বিব্রত হয়ে তিনিও চেয়ারম্যনের দায়িত্ব নিতে অপারগতা পোষণ করেন।

পরে গত ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০০৫-এর ১১(১০) ধারা অনুযায়ী উপাচার্যের বিশেষ ক্ষমতা প্রয়োগ করে জবি কোষাধ্যক্ষ ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীনকে সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেন।

এই ধারা অনুযায়ী, বিশেষ পরিস্থিতিতে উপাচার্য যেকোনো ব্যক্তিকে চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দিতে পারেন—এমনকি যদি তা প্রচলিত রেওয়াজ বা রোটেশন নিয়মের বাইরে গিয়েও হয়।

এ ধারা কার্যত ‘আপৎকালীন আইন’ হিসেবে বিবেচিত হলেও এটাকে অধ্যাপক নাসির উদ্দিন ‘কালো আইন’ বলে আখ্যা দিচ্ছেন। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র অধ্যাপকরা বলছেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য বিভাগগুলোতে অধ্যাপক নিয়োগ ও চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব দেওয়ার ক্ষেত্রে একটি সাধারণ রীতি অনুসরণ করা হয়; নতুন কেউ অধ্যাপক হলে তাকেই দায়িত্ব দেওয়া হয়। যেমন, সমাজকর্ম, সমাজবিজ্ঞান, অর্থনীতি, হিসাববিজ্ঞানসহ একাধিক বিভাগে এমন দৃষ্টান্ত রয়েছে। এমনকি বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম নিজেও একই রীতি অনুসরণ করে দায়িত্ব পালন করেছেন ও দায়িত্ব হস্তান্তর করেছেন।

তারা বলেন, সিএসই বিভাগেও আগে এই রীতি মানা হয়েছে। বিভাগের প্রাক্তন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. উজ্জ্বল কুমার আচার্য তিনবার এবং অধ্যাপক নাসির উদ্দিন দুইবার দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু নতুন তিনজন অধ্যাপক পদোন্নতি পাওয়ার পরও তাদের কাউকে না করে নাসির উদ্দিনের পুনরায় দায়িত্ব দাবি অযৌক্তিক ও স্বার্থান্ধ।

জবি শিক্ষার্থীরা বলছেন, পুরো সংকটের পেছনে রয়েছে রাজনীতি ও ব্যক্তিগত অবস্থান। অধ্যাপক নাসির উদ্দিন বিএনপিপন্থি সাদা দলের সংগঠনিক সম্পাদক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি সেলের পরিচালক। তার রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক প্রভাব কাজে লাগিয়েই তিনি চেয়ারম্যান পদে ফের আসতে চান।

তাদের মতে, প্রশাসন তার এই চাপ মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়েছে বলেই শেষ পর্যন্ত একটি বিতর্কিত আইন ব্যবহার করতে হয়েছে। এতে করে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরপেক্ষতা ও নিয়মনীতি ভেঙে পড়েছে।

এ বিষয়ে অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের সিনিয়র অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শওকত জাহাঙ্গীর বলেন, “সিএসই বিভাগে আমি শুনেছি রোটেশন অনুযায়ী পরবর্তীজন দায়িত্ব পান। একজন একবার দায়িত্ব পালন করলে, পরেরবার দ্বিতীয়জন দায়িত্ব পান। এরপর দ্বন্দ্ব না বাড়িয়ে উপাচার্য চাইলে তৃতীয়জন অধ্যাপক আবু লায়েককে দায়িত্ব দিতে পারতেন। এতে কোনো সমস্যাই হত না।”

তিনি বলেন, “আমার মনে হয় বিষয়টি অযথাই বেশি করা হয়েছে। একজন অধ্যাপক ইতোমধ্যে দুইবার দায়িত্ব পালন করেছেন, এখন অন্যজনকে দায়িত্ব দেওয়াই স্বাভাবিক ছিল। অধ্যাপক পরিমলকে তো চেয়ারম্যান দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল ডিন হিসেবে। সেক্ষেত্রে তাকে নোটিশ দেওয়া যথাযথ হয়নি।”

এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক নাসির উদ্দিন বলেন, “আইনের ১১(১০) ধারায় উপাচার্যের বিশেষ ক্ষমতা আছে। ইচ্ছা করলে যাকে খুশি নিয়োগ দিতে পারেন। এটা এক ধরনের কালো আইনের মতো। যেমন বিশেষ আইনে কাউকে ওয়ারেন্ট ছাড়াই গ্রেপ্তার করা যায়, এভাবেই নতুন চেয়ারম্যানকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।”

অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, “বিভাগে এখন নতুন তিনজন অধ্যাপক আছেন ঠিকই। কিন্তু জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে পালাক্রমে চেয়ারম্যান হওয়ার অধিকার আমারই রয়েছে।”

অন্যদিকে কোষাধ্যক্ষ সাবিনা শরমীন বলেন, “দুই অধ্যাপকের মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি হওয়ায় আমাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। উপাচার্য মহোদয়ই বলতে পারবেন, কেন অন্য চারজন অধ্যাপককে দায়িত্ব দেওয়া হয়নি।”

তবে উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেন, “আইনটা নিয়ে বিভ্রান্তি আছে। আগের প্রশাসনও এর আগে নানা রকম ব্যাখ্যায় নিয়োগ দিয়েছে। আমি চাই বিষয়টি সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সুনির্দিষ্টভাবে সমাধান হোক। কারণ আইনি ব্যত্যয় হলে বিশ্ববিদ্যালয় বড় সমস্যায় পড়বে। ইতোমধ্যে এক অধ্যাপক উকিল নোটিশ পাঠিয়ে আমাদের বিব্রত করেছেন।”

ঢাকা/লিমন/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স এসই ব ভ গ ন কর ছ ন উপ চ র য ম হ ম মদ অন য য় ন অন য হওয় র বলছ ন

এছাড়াও পড়ুন:

আপনার এত সাহস হয় কী করে, সাংবাদিককে নায়িকা

ভারতীয় সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী লক্ষ্মী মাঞ্চু। তার পরবর্তী সিনেমা ‘ঢাকসা’। এ সিনেমার মুক্তি উপলক্ষে নানা ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন ৪৭ বছরের এই অভিনেত্রী। কয়েক দিন আগে গ্রেট অন্ধ্রকে সাক্ষাৎকার দেন লক্ষ্মী। এ আলাপচারিতার পোশাক নিয়ে প্রশ্ন করায় লক্ষ্মী বলেন— “আপনার এত সাহস হয় কী করে!” 

মুম্বাইয়ে যাওয়ার ফলে কি আপনার পোশাকের স্টাইলে কোনো প্রভাব পড়েছে? এ প্রশ্নের জবাবে লক্ষ্মী বলেন, “আমি আমেরিকাতে থেকেছি। সেখান থেকে হায়দরাবাদে, এখন মুম্বাইয়ে আছি। আমি কঠোর পরিশ্রম করেছি নিজেকে এইভাবে উপস্থাপন করার জন্য। এই পরিশ্রম আমাকে আত্মবিশ্বাসী করেছে, যা আমাকে আমার মতো পোশাক পরতে উৎসাহ দেয়।” 

এরপর সাংবাদিক সরাসরি লক্ষ্মীর পোশাক নিয়ে প্রশ্ন করেন, জবাবে এই অভিনেত্রী বলেন, “আপনি কি একজন পুরুষকে একই প্রশ্ন করতেন? আপনার এত সাহস হয় কী করে! আপনি কি মহেশ বাবুকে বলতেন—‘আপনার তো এখন ৫০ বছর বয়স, তাহলে আপনি কেন জামা খুলে ছবি তুলছেন?’ তাহলে একজন নারীকে কেন এই প্রশ্ন? মানুষ আপনার এই প্রশ্ন থেকে কী শিখবে? একজন সাংবাদিক হিসেবে আপনার দায়িত্বশীল হওয়া উচিত।” 

পরে সাংবাদিক স্বীকার করেন যে, এই ধরনের প্রশ্ন একজন অভিনেতাকে করতেন না। প্রশ্নটি করার কারণ ব্যাখ্যা করে সাংবাদিক জানান, তার পোশাক নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা ধরনের চর্চা চলছে, যার কারণে এই প্রশ্ন সামনে নিয়ে আসা। 

লক্ষ্মী মাঞ্চুর অন্য পরিচয় তিনি তেলেগু সিনেমার বরেণ্য অভিনেতা মোহন বাবুর কন্যা। ৫০ বছরের অভিনয় ক্যারিয়ারে অসংখ্য সিনেমায় অভিনয় করেছেন মোহন বাবু। ব্যক্তিগত জীবনে বিদ্যা দেবীর সঙ্গে ঘর বাঁধেন তিনি। এ সংসারে রয়েছে কন্যা লক্ষ্মী ও পুত্র বিষ্ণু মাঞ্চু। তারা দুজনেই অভিনয়শিল্পী।

তথ্যসূত্র: দ্য ফ্রি প্রেস জার্নাল

ঢাকা/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • চৌধুরীবাড়ি ব্যবসায়ী নির্বাচনে ব্যাডমিন্টন মার্কায় গনসংযোগে এগিয়ে মেরাজ
  • ফ্রান্সজুড়ে কৃচ্ছ্রতা বিরোধী বিক্ষোভ
  • চিমামান্দা এনগোজি আদিচির নারীবাদ
  • ভোররাতে রণক্ষেত্র: নরসিংদীতে নিহত ১, গুলিবিদ্ধ ৫
  • গাজায় ২৬ হাজার শিশু তীব্র অপুষ্টির শিকার: জাতিসংঘ
  • গ্রাহকের কাছে পেয়ারা খেতে চায় জনতা ব্যাংকের কর্মকর্তা
  • গল্পটা এই ক্লাসরুম থেকেই শুরু: ইরফান সাজ্জাদ
  • রাশিয়ায় এক বাঙালি বিপ্লবীর খোঁজে
  • আপনার এত সাহস হয় কী করে, সাংবাদিককে নায়িকা