Risingbd:
2025-11-06@12:36:17 GMT

কত টাকা আয় করল ‘জলি এলএলবি থ্রি’?

Published: 22nd, September 2025 GMT

কত টাকা আয় করল ‘জলি এলএলবি থ্রি’?

অক্ষয় কুমার অভিনীত আলোচিত সিনেমা ‘জলি এলএলবি থ্রি’। গত ১৯ সেপ্টেম্বর বিশ্বের সাড়ে ৩ হাজার পর্দায় মুক্তি পেয়েছে সুভাষ কাপুর নির্মিত এই সিনেমা।  

চলতি বছরে বলিউডের বেশ কিছু সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। মুক্তির প্রথম দিনে সবচেয়ে বেশি আয় করা সিনেমার তালিকায় এর অবস্থান সপ্তম (১২.৫০ কোটি রুপি)। প্রথম, দ্বিতীয় তৃতীয় অবস্থানে যথাক্রমে রয়েছে— ‘ছাবা’ (২৯ কোটি রুপি), ‘ওয়ার টু’ (২৮ কোটি রুপি), ‘সিকান্দার’ (২৫ কোটি রুপি)।  

আরো পড়ুন:

শিল্পা শেঠির সঙ্গে তুলনা, কীভাবে সামলান বোন শমিতা?

গায়ক জুবিনের প্রেম জীবন

‘জলি এলএলবি থ্রি’ মুক্তির পর দর্শক-সমালোচকদের মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া যাচ্ছে। নিউজ১৮ ফাইভ স্টারের মধ্যে ফোর স্টার দিয়েছে। ফাস্টপোস্ট রেটিং দিয়েছে ৪ (৫)। বলিউড হাঙ্গামা রেটিং দিয়েছে ৩.

৫ (৫)। টাইমস অব ইন্ডিয়া একই রেটিং দিয়েছে। চলুন জেনে নিই, তিন দিনে কত টাকা আয় করল—‘জলি এলএলবি থ্রি’। 

স্যাকনিল্কের তথ্য অনুসারে, মুক্তির প্রথম দিনে ‘জলি এলএলবি থ্রি’ ভারতে আয় করেছে ১২.৫০ কোটি রুপি (নিট), দ্বিতীয় দিনে ২০ কোটি রুপি (নিট), তৃতীয় দিনে ২১ কোটি রুপি (নিট)। শুধু ভারতে সিনেমাটি আয় করেছে ৬৪ কোটি রুপি (গ্রস)। বিদেশে আয় করেছে ১৬ কোটি রুপি (গ্রস)। বিশ্বব্যাপী সিনেমাটির মোট আয় দাঁড়িয়েছে ৮০ কোটি রুপি (গ্রস)। বাংলাদেশি মুদ্রায় ১১০ কোটি ৬০ লাখ টাকার বেশি।   

২০১৩ সালে মুক্তি পায় ‘জলি এলএলবি’। ১২ কোটি রুপি বাজেটের এ সিনেমা বিশ্বব্যাপী আয় করেছিল ৪৩ কোটি রুপি। চার বছরের বিরতির পর ২০১৭ মুক্তি পায় ‘জলি এলএলবি টু’। ৩০ কোটি রুপি বাজেটের এ সিনেমা বিশ্বব্যাপী আয় করেছিল ১৯৭ কোটি রুপি। এ দু’পার্টের মতো তৃতীয় কিস্তি পরিচালনা করেন সুভাষ কাপুর। তৃতীয় কিস্তি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১২০ কোটি রুপি।  

‘জলি এলএলবি থ্রি’ সিনেমার বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন—আরশাদ ওয়ার্সি, সৌরভ শুক্লা, অমৃতা রাও, হুমা কুরেশি, সীমা বিশ্বাস, রাম কাপুর প্রমুখ। 

ঢাকা/শান্ত

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র

এছাড়াও পড়ুন:

বিনিয়োগ বাড়াতে বিজিএমইএর সঙ্গে কানাডা চেম্বারের সমঝোতা 

বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এবং বাংলাদেশ বিজনেস চেম্বার অফ কানাডার (বিবিসিসি) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই সমঝোতা স্মারকের মূল লক্ষ্য হলো দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সহযোগিতা জোরদার করা, ব্যবসায়ীক সম্পর্ককে সুদৃঢ় করা এবং পারস্পরিক ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের জন্য নতুন সুযোগ সৃষ্টি করা।

বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে এক অনুষ্ঠানে সমঝোতা স্মারকে বিজিএমইএ এর পক্ষে স্বাক্ষর করেন সভাপতি মাহমুদ হাসান খান এবং বিবিসিসি এর পক্ষে স্বাক্ষর করেন সভাপতি আলমগীর এম রহমান।

আরো পড়ুন:

পোশাকশিল্পের টেকসই প্রবৃদ্ধি নিয়ে বিজিএমইএ-আইএমএফ বৈঠক

উৎপাদনশীলতা বাড়াতে বিজিএমইএ-এনপিও সমঝোতা স্মারক

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ এর প্রথম সহ-সভাপতি সেলিম রহমান, সিনিয়র সহ-সভাপতি ইনামুল হক খান, সহ-সভাপতি মো. রেজোয়ান সেলিম, সহ-সভাপতি (অর্থ) মিজানুর রহমান, পরিচালক ফয়সাল সামাদ, পরিচালক নাফিস-উ-দৌলা এবং সাবেক পরিচালক ইকবাল হামিদ কোরাইশী আদনান।

এই সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে বিজিএমইএ এবং বিবিসিসি এর সদস্যদের পারস্পরিক সুবিধা প্রদানের জন্য একটি প্রাতিষ্ঠানিক সম্পর্ক স্থাপন করা হয়েছে। এটি মূলত বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং জ্ঞান বিনিময়ের ক্ষেত্রে উন্নত সহযোগিতা নিশ্চিত করবে।

বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর কালে বলেন, “বিবিসিসি এর সাথে এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর কানাডা ও উত্তর আমেরিকার বাজারে আমাদের শিল্পের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে সহায়ক হবে। আমাদের লক্ষ্য হলো উন্নত বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও জ্ঞান বিনিময়ের মাধ্যমে দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় করা।”

এই সমঝোতা স্মারকের আওতায় উভয়পক্ষ নিম্নলিখিত ক্ষেত্রগুলোতে একযোগে কাজ করতে সম্মত হয়েছে- উভয় প্রতিষ্ঠানের সদস্যদের মধ্যে নিবিড় যোগাযোগ গড়ে তোলা এবং নেটওয়ার্কিং সুযোগ, জ্ঞান বিনিময় সহজতর করা । কানাডা ও বাংলাদেশে যৌথভাবে বাণিজ্য মেলা, প্রদর্শনীর আয়োজন করা ও ব্যবসায়িক প্রতিনিধি দল প্রেরণ করা। একই সাথে, কানাডা ও উত্তর আমেরিকায় বাংলাদেশের পোশাক ও টেক্সটাইল পণ্যের প্রচারণায় সহায়তা করা। উদ্যোক্তা ও পেশাদারদের সক্ষমতা বাড়াতে জ্ঞান, প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা বিনিময় করা । পোশাক, টেক্সটাইল ও সংশ্লিষ্ট খাতে কানাডা ও বাংলাদেশের মধ্যে বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি করা এবং সদস্যদের মধ্যে অংশীদারিত্ব, যৌথ উদ্যোগ ও সহযোগিতা উৎসাহিত করা। সদস্যদের সুবিধার্থে আন্তর্জাতিক বাজার প্রবণতা সংক্রান্ত তথ্য, নীতি ও গবেষণা ভাগ করে নেওয়া।

এই অংশীদারিত্ব বাংলাদেশ এবং কানাডার ব্যবসায়িক সম্পর্ক এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে সহায়ক হবে বলে আশা করছে বিজিএমইএ।

ঢাকা/নাজমুল/এসবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ