বন্দরে পাওনাদরকে হুমকি, থানায় অভিযোগ
Published: 25th, September 2025 GMT
বন্দরে পাওনা টাকা না পেয়ে উল্টা হুমকির মুখে পড়েছেন এক ইট-বালুর ব্যবসায়ী। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী ও জামায়াত নেতা আনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে দেনাদার মাজহারুল ইসলাম দর্পনকে আসামী করে বন্দর থানায় এ অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। এর আগে গত মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টায় বন্দর বাসস্ট্যান্ডে এ ওই হুমকির ঘটনা ঘটে।
অভিযোগের তথ্য সূত্রে জানা গেছে, একই এলাকার বাসিন্দা ও প্রতিবেশী মাজহারুল ইসলাম দর্পন বিল্ডিং নির্মাণ কাজের জন্য আনোয়ার হোসেনের কাছ থেকে ইট-বালু নেন। এ বাবদ আনোয়ার হোসেনের ৯০ হাজার টাকা পাওনা থাকলেও দর্পন টাকা পরিশোধ না করে তালবাহানা করে। বরং টাকা চাইতে গেলে তিনি বাদীকে হুমকি-ধমকি দেন।
শুধু আনোয়ার হোসেন নন, দর্পনের কাছে ওস্তাগার শহিদ, কুতুব এবং টিন ব্যবসায়ী দেলোয়ার হোসেনেরও আনুমানিক ৫০ হাজার টাকা বকেয়া রয়েছে বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
অভিযোগে আরও উল্লেখ্য করা হয় , দর্পন একজন খারাপ চরিত্রের লোক, জুয়ায় আসক্ত এবং মহিলাদের বৈধ ভিসায় বিদেশ পাঠানোর কথা বলে টাকা হাতিয়ে নেন। স্থানীয়ভাবে একাধিকবার বিচার-শালিস হলেও তিনি স্বভাব-চরিত্র পরিবর্তন করেননি।
এ ঘটনায় ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন বলেন, “আমার পাওনা টাকা চাইতে গেলে উল্টো আমাকে ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। আইন ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।”
বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বলেন, অভিযোগটি তদন্ত করা হবে এবং প্রমাণ মিললে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: হ মক ন র য়ণগঞ জ ব যবস য়
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে