সাবেক এমপি সেলিমের জননিরাপত্তা মামলা থেকে অব্যাহতি
Published: 30th, September 2025 GMT
বাগেরহাটের বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম জননিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বাগেরহাট অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আব্দুর সবুরের আদালতে হাজির হয়ে তিনি মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন জানান। দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত সেলিমসহ ১৩ জনকে মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন।
আরো পড়ুন:
তদন্ত ছাড়াই সাংবাদিককে মামলায় জড়ালো পুলিশ
বাড়ির মেয়েদের দিকে কুদৃষ্টি দেওয়ায় আকবরকে হত্যা
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০০১ সালে বাগেরহাট রেলরোডস্থ আওয়ামী লীগ অফিস ভাঙচুরের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে এম এ এইচ সেলিমসহ ৩০-৩৫ জনের বিরুদ্ধে জননিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করে। পরবর্তীতে ১৩ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবী শহিদুল ইসলাম বলেন, “২০০১ সালের জননিরাপত্তা আইনের মামলাটি দীর্ঘদিন স্থগিত ছিল। আজ আদালত পূর্ণাঙ্গ শুনানি শেষে সেলিমসহ ১৩ জন আসামিকে দায়মুক্ত ঘোষণা করেছেন। এতে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।”
মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়ে এম এ এইচ সেলিম বলেন, “মামলাটি দীর্ঘদিন স্থগিত অবস্থায় ছিল। বিজ্ঞ আদালত আমাদের অব্যাহতি দিয়েছেন। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া ও ‘আয়না ঘরে’ নেওয়ার হুমকির কারণে আমি জেলা বিএনপির সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেছিলাম। তবে দল যদি মনোনয়ন দেয়, আমি আবারো নির্বাচনে অংশ নেব।”
এম এ এইচ সেলিম ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। ১৯৯৮ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত তিনি বাগেরহাট জেলা বিএনপির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন।
ঢাকা/শহিদুল/বকুল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব এনপ ব গ রহ ট
এছাড়াও পড়ুন:
সাবেক এমপি সেলিমের জননিরাপত্তা মামলা থেকে অব্যাহতি
বাগেরহাটের বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম জননিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বাগেরহাট অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আব্দুর সবুরের আদালতে হাজির হয়ে তিনি মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন জানান। দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত সেলিমসহ ১৩ জনকে মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন।
আরো পড়ুন:
তদন্ত ছাড়াই সাংবাদিককে মামলায় জড়ালো পুলিশ
বাড়ির মেয়েদের দিকে কুদৃষ্টি দেওয়ায় আকবরকে হত্যা
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০০১ সালে বাগেরহাট রেলরোডস্থ আওয়ামী লীগ অফিস ভাঙচুরের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে এম এ এইচ সেলিমসহ ৩০-৩৫ জনের বিরুদ্ধে জননিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করে। পরবর্তীতে ১৩ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবী শহিদুল ইসলাম বলেন, “২০০১ সালের জননিরাপত্তা আইনের মামলাটি দীর্ঘদিন স্থগিত ছিল। আজ আদালত পূর্ণাঙ্গ শুনানি শেষে সেলিমসহ ১৩ জন আসামিকে দায়মুক্ত ঘোষণা করেছেন। এতে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।”
মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়ে এম এ এইচ সেলিম বলেন, “মামলাটি দীর্ঘদিন স্থগিত অবস্থায় ছিল। বিজ্ঞ আদালত আমাদের অব্যাহতি দিয়েছেন। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া ও ‘আয়না ঘরে’ নেওয়ার হুমকির কারণে আমি জেলা বিএনপির সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেছিলাম। তবে দল যদি মনোনয়ন দেয়, আমি আবারো নির্বাচনে অংশ নেব।”
এম এ এইচ সেলিম ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। ১৯৯৮ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত তিনি বাগেরহাট জেলা বিএনপির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন।
ঢাকা/শহিদুল/বকুল