ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য ইনডিপেনডেন্ট ১৯৯৫ সালে একটি ঘটনা তুলে ধরে লিখেছিল, ‘পাকিস্তানের অনেকে ইমরান খানকে অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী মনে করেন। দেশটা ভেঙে টুকরো হওয়ার আগেই তিনি বাঁচাবেন—এটাই তাঁদের বিশ্বাস।’ পরে ইমরান পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হন। ক্ষমতা হারানোর পর জেলে বন্দী থেকে পাকিস্তানিদের কাছে তাঁর মহিমা যেন আগের মতোই অটুট। সংবাদমাধ্যমে খবর বের হয়, পেশোয়ারে হাজারো মানুষ ‘৮০৪’ লেখা স্যান্ডেল কিনতে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে। কারণ কারাগারে এটাই ইমরানের কয়েদি নম্বর—‘৮০৪’।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ইমর ন

এছাড়াও পড়ুন:

আয়ারল্যান্ড কি ইচ্ছা করেই আজ মুশফিককে সেঞ্চুরি করতে দেয়নি

নাজমুল হোসেন আউট হয়ে যাওয়ার পর ড্রেসিংরুম থেকে বের হতে একটু দেরিই করলেন মুশফিকুর রহিম। গ্যালারিতে বসে থাকা দর্শকদের প্রায় সবার ফোনের ক্যামেরাই তখন বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুমের দরজায় তাক করা। মুশফিকের শততম টেস্টে ব্যাটিং করতে যাওয়ার মুহূর্তটাকে ফ্রেমবন্দী করে রাখতে চান তাঁরা।

আজ মিরপুরের শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের পুরো দিনই যেন সাজিয়ে রাখা হয়েছিল তাঁর জন্য। সকালে ম্যাচ শুরুর আগে মিনিট দশেকের অনুষ্ঠানে তাঁর জন্য স্মারক বিশেষ ক্যাপ ছিল। মাঠের একপ্রান্তে টানানো হয়েছিল বড় ব্যানার। গ্যালারির দর্শকদের গায়ে ছিল শততম টেস্টে তাঁকে শুভেচ্ছা জানানো জার্সি।

এত সব আয়োজন আরও রঙিন করার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছেন মুশফিক। শততম টেস্টে সেঞ্চুরি পাওয়ার বিরল কীর্তিতে নাম লেখাতে তাঁর দরকার আর মাত্র ১ রান। সেই অপেক্ষাটা যেন না করতে হয়, সেজন্য শেরেবাংলার গ্যালারিতে একটা বাড়তি উন্মাদনাই তৈরি হয়েছিল।

একটা দৃশ্যের বর্ণনা করলে ঘটনাটা বুঝতে সহজ হবে— আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিনের শেষ ওভারে তাঁর দরকার ছিল ৩ রান। গ্যাবিন হোইয়ের সেই ওভারে স্ট্রাইকে ছিলেন মুশফিকই। তৃতীয় বলে গিয়ে প্রথম রান নেন তিনি। স্ট্রাইকে আসেন লিটন দাস।

সঙ্গে সঙ্গেই গ্যালারি থেকে আওয়াজ উঠতে থাকে ‘সিঙ্গেল’, ‘সিঙ্গেল’। লিটন তা নিয়ে পঞ্চম বলে মুশফিককে স্ট্রাইক দেন। এবার গ্যালারি থেকে ভেসে আসে ‘মুশফিক’, ‘মুশফিক’ স্লোগান। কিন্তু এক রানের বেশি নিতে পারেননি তিনি।

শেষ ওভারে ৩ রান দরকার হলেও মুশফিক নিতে পেরেছেন ১

সম্পর্কিত নিবন্ধ