সিদ্ধিরগঞ্জে ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্বেচ্ছাসেবক দলের মশক নিধন কর্মসূচি পালন
Published: 9th, October 2025 GMT
সিদ্ধিরগঞ্জে ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্বেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে মশক নিধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) বিকালে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের (নাসিক) সিদ্ধিরগঞ্জের এক নম্বর ওয়ার্ডের মিজমিজি তালতলা গাজী ভবন এলাকায় কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আয়োজনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
এসময় এক নম্বর ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় ফগার মেশিন দিয়ে মশার ঔষধ স্প্রে করা হয় এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে জনসাধারণকে উদ্বুদ্ধ করা হয়।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক রিপন সরকারের সভাপতিত্বে উক্ত কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মমিনুর রহমান বাবু।
প্রধান অতিথির মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মমিনুর রহমান বাবু বলেন, সারাদেশে ডেঙ্গুর যে প্রাদুর্ভাব শুরু হয়েছে তা একক ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। দেশের প্রত্যেকটি জনগণ যখন সচেতন হবে এবং যার যার বাড়ী-ঘরের আশ-পাশ পরিচ্ছন্ন রাখবে তখন কিন্তু ডেঙ্গুর লার্ভাটা জন্ম নিবে না।
এজন্য আমি নিরাপদ থাকব এবং আমার চারপাশে যারা থাকবে তারাও নিরাপদ থাকবে। সকলের নিরাপত্তার জন্যে সবাইকে যার যার দায়িত্ব পালন করলে সকলেই উপকৃত হব।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা.
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ স দ ধ রগঞ জ থ ন সদস য স
এছাড়াও পড়ুন:
ভূমিকম্প–ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে জরুরি বৈঠক
ভূমিকম্প–ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি গ্রহণ–সংক্রান্ত বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে একটি জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ সোমবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে বিশেষজ্ঞ ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অংশ নেন।
বৈঠকে ভূমিকম্পের ঝুঁকি, প্রস্তুতি, সমন্বয় ও দ্রুত সাড়া প্রদান নিশ্চিত করার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হয় বলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে।
গত শুক্র (২১ নভেম্বর) ও শনিবার (২২ নভেম্বর) প্রায় ৩১ ঘণ্টার মধ্যে ঢাকা ও এর আশপাশে চারটি ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
শুক্রবারের ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৭। এতে কেঁপে ওঠে ঢাকা, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা। এতে শিশুসহ ১০ জন নিহত এবং ছয় শতাধিক মানুষ আহত হন। আতঙ্কে ভবন থেকে লাফিয়ে পড়া, ভবন হেলে যাওয়া ও ফাটল সৃষ্টি হওয়ার মতো ঘটনা ঘটে। সবচেয়ে বেশি—৫ জনের মৃত্যু হয় নরসিংদীতে; ঢাকায় মারা যান ৪ জন এবং নারায়ণগঞ্জে ১ জন।
পরের তিনটি ভূমিকম্প তুলনামূলক মৃদু ছিল। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ভূমিকম্পগুলো বড় মাত্রার ভূমিকম্পের বার্তা দিচ্ছে। তাই যথাযাথ প্রস্তুতি নেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো অবহেলার সময় নেই।
সাম্প্রতিক ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ), বিমসটেক, যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস ও ফ্রান্স দূতাবাসের মতো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়।