চুম্বনের দৃশ্যে অস্বস্তি, সুস্মিতা অভিনয় করেছিলেন যৌনকর্মীর চরিত্রে
Published: 25th, November 2025 GMT
বলিউডে কিছু নাম থাকে, যাঁদের উপস্থিতি শুধু পর্দাতেই নয়, ব্যক্তিত্বেও আলাদা করে চোখে পড়ে। সুস্মিতা সেন তেমনই এক নাম। ১৯৯৪ সালে ‘মিস ইউনিভার্স’ খেতাব জিতে আন্তর্জাতিক মঞ্চে ভারতের মুখ উজ্জ্বল করেছিলেন তিনি। এরপর দীর্ঘ অভিনয়জীবনে তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন একজন শক্তিশালী, স্বাধীনচেতা ও স্পষ্টভাষী অভিনেত্রী হিসেবে। তবে তাঁর অভিনয়জীবনে এমন কিছু মুহূর্ত এসেছে, যা তাঁর জন্য সহজ ছিল না। ২০০৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ছিংগারি’ ছবিকে ঘিরে তেমনই একটি ঘটনা সে সময়ের বিনোদন সংবাদমাধ্যমে আলোচনার জন্ম দেয়।
কল্পনা লাজমি পরিচালিত এই ছবিতে সুস্মিতা সেন অভিনয় করেছিলেন এক যৌনকর্মীর চরিত্রে, যাঁর জীবনে প্রেম ও সামাজিক বাস্তবতা অত্যন্ত জটিলভাবে জড়িয়ে যায়। ছবিতে তাঁর বিপরীতে ছিলেন মিঠুন চক্রবর্তী।
‘ছিংগারি’ সিনেমার পোস্টার। আইএমডিবি.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
পাবনায় রাস্তায় পড়ে থাকা ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
রাতে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফেরেননি ব্যবসায়ী মিলন হোসেন (৩৮)। সকালে রাস্তার পাশে তার লাশ পড়ে থাকতে দেখে এলাকাবাসী। পরে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করেছে।
মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ৮টার দিকে পাবনার সুজানগর উপজেলার শান্তিপুর গ্ৰামের রাস্তার পাশ থেকে লাশ উদ্ধার করা হয়। কীভাবে কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে তা জানতে পারেনি পুলিশ। তবে পরিবারের দাবি, অজ্ঞাতনামা কেউ ডেকে নিয়ে তাকে শ্বাসারোধে হত্যা করেছে।
আরো পড়ুন:
ঢাবির সাবেক ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে থানায় পুলিশ কর্মকর্তার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
সুজানগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবর রহমান লাশ উদ্ধারের তথ্য জানিয়েছেন। নিহত মিলন পার্শ্ববর্তী সাঁথিয়া উপজেলার হইজোর গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাতে বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর মিলনের খোঁজ পাচ্ছিল না পরিবার। সকালে সুজানগর উপজেলার শান্তিপুর গ্ৰামে রাস্তার পাশে একজনের লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে জানায় স্থানীয়রা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
সুজানগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবর রহমান জানান, পরিবারের সদস্যরা থানায় এসে লাশ শনাক্ত করেছেন। ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি পাবনা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। তার শরীরে আঘাতের চিহ্ন নেই। কীভাবে, কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
এ ঘটনায় নিহত মিলনের বাবা আব্দুল জলিল বাদী হয়ে সুজানগর থানায় অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার এজাহারে নিহত মিলনের বাবা অভিযোগ করেছেন, সোমবার রাতে মিলনকে কেউ ফোনে ডেকে নিয়ে যায়। পরে তাকে শ্বাসরোধে হত্যার করে লাশ ফেলে রেখে গেছে।
ঢাকা/শাহীন/বকুল