‎নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অধ্যাপক মামুন মাহামুদ বলেন, আমরা কেউ নেতা নই। আমরা হলাম সেবক। ‎

ঝড় বৃষ্টির সময়ও আমরা আসি আপনাদের খবর রাখি। শীতেও আপনাদের খবর রাখি। করোনার সময়ও আপনাদের পাশে এসে আমরা খোঁজ খবর রাখি। ‎দেশে ডেঙ্গু মশার উপদ্রব হচ্ছে। 

এই সময়ও আপনারা দেখবেন আমাদের লোকরা মশার ওষুধ ছিটাচ্ছে। মনে হয় যেন সিটি কর্পোরেশনের আমরা কর্মচারী। সিটি কর্পোরেশনের কর্মচারীর মত কাঁধে মেশিন ‎নিয়ে আমরা আপনাদের বাড়ির আশেপাশে মশার ঔষুধ ছিটাচ্ছি।

‎কাজেই আমরা কেউ নেতা নই। আমরা কারা? আমরা এই এলাকার কিংবা আপনাদের ভাই কিংবা আপনাদের সেবক হিসেবে আমরা কাজ ‎করি। আমরা সমাজের কাজ করি। আমরা সমাজসেবক।

‎আমরা জনগণের কাজ করি। আমরা জনগণের সেবক। কাজেই আমরা সবসময় আপনাদের পাশে থাকি। যতই বিপদ হয়েছে আমরা ছিলাম।

‎আমরা অনেক বিপদে ছিলাম গত ১৫ বছর। আমাদের দেখলেই গুলি করে। আমাদের দেখলেই ধরে নিয়ে যায়। আমাদের দেখলেই তাদের গা জ্বালা উঠে যায়। আমাদের দেখলেই মামলা দিতে মনে চায়। আমাদের দেখলেই জেলে নিয়ে ঢুকাইয়া রাখতে মনে চায়। এরকম একটা সময়।‎

‎বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর)  ৮নং ওয়ার্ড ‎ এলাকায় এক উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এ কথা বলেন । 

‎আপনারা দুই বছর আগের কথা যদি মনে করেন হয়তো মনে আছে অনেকের রোজা সময় ইফতার সামগ্রী  ও  ঈদের সময় ঈদ সামগ্রী দিয়ে গিয়েছি। ‎শীতের সময়  কম্বল দিতে এসেছি সুতরাং পালিয়ে থেকেছি ‎জেলে থেকেছি বের হয়ে এসে ওই যে আমরা যে সেবক আবার আমরা জনগণের সেবার জন্য আপনাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছি।

গত ১৫ বছর সবচাইতে বড় যে কাজটি করেছি জীবন বাজি রেখেছি রক্ত দিয়েছি আমাদের অনেক ভাই পুলিশের গুলিতে  নিহত হয়েছে আপনাদের ভোটের অধিকার আদায়ের দাবিতে আমরা রাজপথ ছাড়ি নাই সুতরাং সেটাও কিন্তু একটা অধিকার আদায়ের  জন্য আপনাদের অধিকার আদায়ের জন্য আমরা ‎কিন্তু লড়াই সংগ্রাম করেছি আমরা কোন কিছু হওয়ার জন্য নয়, এমপি হওয়ার জন্য নয়, ‎মন্ত্রী হওয়ার জন্য নয়। আমরা জানতাম না  যে আমরা বেঁচে থাকবো কিনা।

আমরা তারপরেও ‎যেমন ৭১ এর মুক্তিযোদ্ধারা ওনারা এমপি মন্ত্রী হওয়ার জন্য নয়।‎ উপদেষ্টা হওয়ার জন্য নয়। কিংবা এলাকার চেয়ারম্যান মেম্বার হওয়ার জন্য নয়। উনারা দেশকে ‎ভালোবেসে দেশপ্রেমের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে উনারা কিন্তু ৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছে।

যাদের বয়স হয়েছে তারা হয়তো সেই স্মৃতি মনে করতে পারবেন। ‎কিন্তু যাদের বয়স হয় নাই তারা হয়তো সেই মুক্তিযুদ্ধ দেখেন নাই। সেই দুঃসহ সময়ে যারা ‎মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছে তাদের মধ্যে কিন্তু কোন লোভ লালসা ছিল না।

তারা শুধু দেশকে ভালোবেসেছে। বাংলাদেশকে তারা স্বাধীন করার জন্য মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছে। ‎তেমনি করে গত ১৫ বছর আমরা কিন্তু কোন লোভ-লালসা নিয়ে আমরা কিন্তু রাজপথে যাই নাই। আন্দোলন সংগ্রাম করি নাই। আমরা শুধু দেশকে ভালোবাসি। আমরা আপনাদেরকে ভালোবাসি। আমরা এলাকার মানুষকে ভালোবাসি। আমরা আপনাদের সেবা করতে ভালোবাসি।

আর সেই কারণেই আমরা ‎আপনাদের অধিকার আদায়ের জন্য আমরাও রাজপথেগিয়েছি। জীবন বাজি রেখেছি। জেলে গিয়েছি। ‎জেল থেকে এসে আবার আপনাদের ভোটের অধিকার আদায় করার জন্য আবার সামনাসামনি মুখোমুখি হাসিনা আপনি চোর শেখ হাসিনা আপনি ‎স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা আপনি ফ্যাসিস্ট শেখ ‎হসিনা । 

‎হাসিনার চোখে চোখ রেখে আমরা বলেছি আমরা ‎তার চোখ রাঙানিকে ভয় পাই নাই সুতরাং আমরা ‎নির্বিক আমরা অজেও আমরা দুর্ভে আমরা অজেও ‎আমরা বিজয় ছিনিয়ে আনতে জানি আমরা ২৪ এ ‎আমরা বিজয় ছিনিয়ে এনেছি।

আমরা কিন্তু ঘরে ‎ফিরে যাই নাই যতক্ষণ পর্যন্ত হাসিনা ‎পালিয়ে না গেছে ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা ‎আমাদের ভাইয়েরা কেউ ঘরে ফিরে যাই নাই ‎সুতরাং দাবি আদায়ের জন্য আপনাদের অধিকার ‎আদায়ের জন্য আমরা সবসময় অবিচল ছিলাম বিগত ‎দিনেও ছিলাম আজকেও আছি আগামী দিনেও থাকবো এমপি যেই হোক আমরা আপনাদের পাশে থাকবো।

‎এসময় এই উঠান বৈঠকে ৮নং ওয়ার্ডের  বিএনপি দলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন উঠান বৈঠক শেষে এলাকায় গণসংযোগ চালান।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ আপন দ র প শ র সময়

এছাড়াও পড়ুন:

কয়েকজন উপদেষ্টা একটি বিশেষ দলের পক্ষে কাজ করছে

পিআর পদ্ধ‌তিসহ পাঁচ দফা দা‌বিতে রাজধানীতে মানববন্ধন ক‌রে‌ছে বাংলা‌দেশ জামায়া‌তে ইসলামী।

মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) যাত্রাবা‌ড়ী থে‌কে গাবতলী পর্যন্ত এ কর্মসূ‌চি পালন ক‌রেন দল‌টির নেতাকর্মীরা। মৎস ভব‌নের সাম‌নে মানববন্ধ‌নে যোগ দেন জামায়া‌তের সি‌নিয়র না‌য়ে‌বে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহেরসহ সি‌নিয়র নেতারা।

আরো পড়ুন:

জামায়াতের ধারণা তারা ক্ষমতায় গেছে: দুলাল

নির্বাচন ও গণভোট একসঙ্গে ‘না’, নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

এ সময় অন্তর্বর্তী সরকা‌রের প্রতি দৃ‌ষ্টি আকর্ষণ ক‌রে আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের ব‌লে‌ন, “আমি সরকারকে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই, আজ হুঁশিয়ারি দিতে চাই না। আজকে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। প্রশাসনের যে অবস্থা এবং যে ষড়যন্ত্র চলছে, এটাকে বন্ধ করুন। নিরপেক্ষ সৎ লোকদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পদায়ন করুন। আর যদি না হয়, কোন কোন উপদেষ্টার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, আমাদের কাছে নাম আছে। তাদের কণ্ঠ রেকর্ড আছে। মিটিংয়ে তারা কী বক্তব্য দেন, এর খবর আছে। আমরা জনগণের কাছে আপনাদের এখন প্রকাশ করছি না। সুযোগ করে দিতে চাই। আপনাদের সংশোধনের জন্য সময় দিতে চাই। যদি সময়মতো সাবধান না হন, তাহলে জনসমক্ষে নাম প্রকাশ করা হবে।”

একটি দলের লোকদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনে বসিয়ে নীলনকশার নির্বাচন করার ষড়যন্ত্র চলছে জা‌নি‌য়ে ডা. তাহের বলেন, “প্রশাসনে একটি দলের অনুগত লোকদের বসিয়ে প্রহসনের নির্বাচন আয়োজন করা হ‌চ্ছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে আমাদেরকে আশ্বস্ত করা হয়েছে—কোনো দলের অনুগত ব্যক্তিকে জনপ্রশাসন সচিব হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হবে না। কিন্তু দেখা গেছে, বাস্তব চিত্র তার উল্টো। যাকে জনপ্রশাসন সচিব হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তিনি দুর্নীতিগ্রস্ত একজন ব্যক্তি, যিনি একটি দলের প্রতি সরাসরি অনুগত।”

প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ্য করে তাহের ব‌লেন, “আপনি বিশ্বব্যাপী একজন গ্রহণযোগ্য মানুষ। কিন্তু যারা আপনাকে ব্যবহার করে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে, তাদেরকে সরিয়ে দিন। নতুবা আপনার গ্রহণযোগ্যতা থাকবে না। আপনি যদি তাদেরকে চিহ্নিত করতে না পারেন, আমাদের কাছে তালিকা আছে—আপনি চাইলে আমরা তালিকা দিতে প্রস্তুত আছি। নতুবা আমরা জাতির সামনে তাদের মুখোশ উন্মোচন করতে বাধ্য হবো। পরবর্তীতে আপনাকেই এর সব দায়-দায়িত্ব নিতে হবে। আপনি শান্তিতে নোবেল বিজয়ী হিসেবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে ও জাতির ভবিষ্যৎ স্থায়ীভাবে শান্তিপূর্ণ করতে ৫ দফা দাবি মেনে নিন। এতে শুধু জামায়াতে ইসলামীর নয়, জাতির মঙ্গল হবে।”

তা‌হের ব‌লেন, “হাজার হাজার মানুষ সড়কে দাঁড়িয়ে মানববন্ধন করার পরও যদি সরকারের কানে না যায়, সরকার যদি জনগণের চোখের ভাষা, মুখের ভাষা না বোঝে, তবে সরকার যেই ভাষা বুঝতে চায়—জনগণের দাবি আদায়ে সেই ভাষায় দাবি আদায় করা হবে।”

তিনি বলেন, “জামায়াতে ইসলামী শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বিশ্বাসী। কিন্তু সরকার যদি সড়ক অবরোধ চায়, সরকার যদি রাজপথ উত্তাল দেখতে চায়, তবে জামায়াতে ইসলামী ইচ্ছার বিরুদ্ধেও সেই কর্মসূচিতে যেতে বাধ্য হবে।”

জামায়াতে ইসলামী রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায় দা‌বি ক‌রে তা‌হের ব‌লেন, “জামায়াতে ইসলামী ব্যক্তি বা পরিবারতন্ত্রের রাজনীতি করে না; দলীয় স্বার্থের রাজনীতি করে না। জামায়াতে ইসলামী গণমানুষের কল্যাণে রাজনীতি করে। একটি দল ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই জনগণ তাদের পতন চায়। ৫ আগস্ট পরবর্তী ঐ দল ক্ষমতায় না থেকেও নিজেদেরকে ক্ষমতাসীন মনে করে সারা দেশে দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, লুটপাট ও দখলদারিত্ব শুরু করেছে।তাদের অত্যাচারে মানুষ অতিষ্ঠ। ঐ দলটি কথায় বলে তারা সংস্কার চায়, কিন্তু ঐক্যমত্য কমিশনে বসলে নানা রকম টালবাহানা করে। দলীয় স্বার্থ হাসিলের জন্য তারা হাসিনা মার্কা প্রহসনের নির্বাচন চায়। মনে রাখতে হবে, এ দেশে ২০১৪ ও ২০১৮ সালের মতো আর কোনো নির্বাচন হতে পারবে না। জনগণ এখন সজাগ ও সতর্ক রয়েছে।”

গণভোট জাতীয় নির্বাচনের টেস্ট ম্যাচ হতে পারে জা‌নি‌য়ে তিনি বলেন, “যারা জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি চায় না, মেনে নিতে পারছে না—তারা যুক্তি দেখাচ্ছে, জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট হলে যদি কোনো সমস্যা হয়, তাহলে জনগণ ভোটের প্রতি আস্থা হারাবে, যার প্রভাব জাতীয় নির্বাচনে পড়বে।”

গণভোটে সমস্যা কারা করবে—প্রশ্ন রেখে ডা. তাহের বলেন, “এজন্যই তো জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট হওয়া জরুরি। কারণ যারা সমস্যা সৃষ্টি করবে, তারা জনগণ ও সরকারের কাছে চিহ্নিত হবে। তাদেরকে চিহ্নিত করতে হলেও গণভোটকে জাতীয় নির্বাচনের টেস্ট ম্যাচ হিসেবে গ্রহণ করতে হবে।”

নভেম্বরের মধ্যে গণভোট এবং ফেব্রুয়ারিতে জুলাই সনদের ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের দা‌বি জানান তি‌নি।

জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে এবং কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারি ড. রেজাউল করিমের পরিচালনায় রাজধানীর মৎস্য ভবনের সামনে আরো বক্তব্য রাখেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম, অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, মাওলানা আব্দুল হালিম, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমির অ্যাডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন, কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি ইয়াছিন আরাফাত, কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি মো. শামছুর রহমান।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য অধ্যক্ষ আব্দুর রব, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য আশরাফ আলী আকন্দসহ বিভিন্ন সমমনা রাজনৈতিক দলের নেতা ও জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় এবং মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণের দায়িত্বশীল নেতারা।

সভাপতির বক্তব্যে নুরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, “জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি, পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উভয় কক্ষের নির্বাচন, অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতকরণ, ফ্যাসিস্ট সরকারের জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার নিশ্চিত করা এবং স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ও বিচারের মুখোমুখি করা—গণমানুষের দাবি। সরকার যদি গণমানুষের দাবি উপেক্ষা করে গণভোট এবং জাতীয় নির্বাচন একদিনে করতে চায়, তাহলে বুঝতে হবে সরকার একটি দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে। নভেম্বরে গণভোট এবং ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে সরকার গড়িমসি করলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ঘেরাও করতে জনগণ বাধ্য হতে পারে।”

তাই সরকারকে শান্তিপূর্ণভাবে ৫ দফা দাবি মেনে নিতে তিনি আহ্বান জানান।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/এসবি 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • স্বাস্থ্যব্যবস্থা পুনর্গঠন: রাষ্ট্র মেরামতের কেন্দ্রে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা
  • পুতিনের সঙ্গে প্রথম বৈঠকে কী কথা হলো আল-শারার
  • সার না পেলে কৃষকদের ডিসি অফিস ঘেরাওয়ের পরামর্শ মির্জা ফখরুলের
  • সরকারকে সবাই ব্যস্ত রেখেছে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
  • আইনি ভিত্তি ছাড়া জুলাই সনদ স্বাক্ষর করব না: নাহিদ 
  • টাউন হল সাংস্কৃতিক সংগঠনের ঠিকানা আর কবে হবে
  • কেমোথেরাপির সময়ও রোজ অফিস করেছেন রুনামা
  • ‘মন্ত্রী-এমপিরা জেলে থাকতে পারলে জনগণের কর্মচারীরা কেন নয়?’
  • কয়েকজন উপদেষ্টা একটি বিশেষ দলের পক্ষে কাজ করছে