সরকারি কলেজগুলোর মান উন্নয়ন ও শ্রেণিবিন্যাস নিশ্চিত করতে চার ক্যাটাগরিতে ভাগ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। গতকাল সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সরকারি কলেজ-৫ শাখা থেকে এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এতে বলা হয়, প্রশাসনিক প্রয়োজনে উচ্চমাধ্যমিক, স্নাতক (পাস ও সাবসিডিয়ারি), স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের সরকারি কলেজগুলোকে চার ক্যাটাগরিতে বিভাজন করা হয়েছে।

আরও পড়ুনবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ফ্রি অনলাইন কোর্স: ২০টির বেশি ভাষা শেখার সুযোগ২৪ নভেম্বর ২০২৫

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, দেশে মোট সরকারি কলেজের সংখ্যা ৭০৮। এর মধ্যে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে স্থান পেয়েছে ৮১টি কলেজ। ‘এ’ ক্যাটাগরির কলেজগুলোয় শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৮ হাজারের বেশি এবং অনার্সের বিষয় ১০টির বেশি। আর ‘বি’ ক্যাটাগরিতে রয়েছে ৭৪টি কলেজ, যেখানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা সাড়ে ৪ থেকে ৮ হাজার এবং অনার্সের বিষয় ৫টির বেশি।

আরও পড়ুনমেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা : মানবিক গুণাবলির প্রশ্ন-১৪০ মিনিট আগে

সবচেয়ে বেশি কলেজ ‘সি’ ক্যাটাগরিতে। এখানে আছে ৪৪৬টি কলেজ। ‘সি’ ক্যাটাগরিতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৪ হাজার এবং অনার্সের বিষয় ১ থেকে সর্বোচ্চ ৪টি। সবশেষে ‘ডি’ ক্যাটাগরিতে রয়েছে ১০৭টি সরকারি কলেজ, যেখানে শুধু উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে।

*কলেজের তালিকা দেখুন এখানে

আরও পড়ুনজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে আবেদন শুরু, পরীক্ষা আবেদন শেষে ১৪ দিনের মাথায়২২ নভেম্বর ২০২৫.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

মোহাম্মদপুরে বাসার সামনে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের ঢাকা উদ্যান এলাকায় নিজ বাসার সামনে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।

টাকা লেনদেন নিয়ে বিরোধ থেকে এই হত্যাকাণ্ড হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ।

গতকাল সোমবার রাত পৌনে আটটার দিকে ঢাকা উদ্যানের বি ব্লকে এই হত্যার ঘটনা ঘটে বলে মোহাম্মদপুর থানার পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।

নিহত ব্যক্তির নাম বিল্লাল হোসেন বাবু (২৬)। এ ঘটনায় তাঁর বাবা আহত হয়েছেন। তিনি শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

পুলিশ বলছে, বিল্লালের বাসার সামনে একটা মুদিদোকান আছে। সেখানে গতকাল রাতে তাঁর বাবার সঙ্গে কয়েক ব্যক্তির কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তাঁকে মারধরের চেষ্টা করা হয়। বিল্লাল বাধা দেন। এ তাঁকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে পালিয়ে যায় ওই ব্যক্তিরা। পরে তাঁকে উদ্ধার করে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। রাত নয়টায় তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।

এ বিষয়ে মোহাম্মদপুর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) মফিজ উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, ‘টাকাপয়সার লেনদেন নিয়ে বিরোধ থেকে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে জেনেছি। কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী বা রাজনৈতিক কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেনি। হত্যায় জড়িত ব্যক্তিদের ইতিমধ্যে শনাক্ত করতে পেরেছি। অভিযান অব্যাহত আছে। আশা করি, দ্রুতই তাঁরা গ্রেপ্তার হবেন।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ