2025-05-02@01:45:47 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6

«দ ন শচন দ র স ন র»:

    বাংলাদেশের কৃষিসমাজের নিম্নবর্গীয় প্রান্তিকতাকে ভেদ করে নারীর যে স্বর আমরা শিক্ষিত সাহিত্যওয়ালারা প্রথম শুনতে পাই, সেটা চন্দ্রাবতীর। তাঁর জন্ম সাড়ে চার শ বছর আগে, ১৫৫০ খ্রিষ্টাব্দে, কিশোরগঞ্জ জেলার মাইজকাপন ইউনিয়নের পাতুয়ারি গ্রামে। মায়ের নাম সুলোচনা দেবী। পিতা দ্বিজ বংশীদাস ছিলেন ষোড়শ শতাব্দীর প্রথমার্ধের ‘মনসামঙ্গল’-এর কবি। দ্বিজ বংশীদাস মনসার ভাসানগান গেয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। কবি ছিলেন চন্দ্রাবতী। বাংলাদেশের মেয়েদের মধ্যে যাঁরা কবিতা লেখার ‘সাহস’ প্রদর্শন করেছিলেন, জানামতে তাঁদের মধ্যে প্রথম ছিলেন চন্দ্রাবতী। ছোটবেলা থেকেই কবিতা রচনা করতেন। পিতার সঙ্গে একত্রে মনসার ভাসানগান রচনা করেছেন। কাব্যরচনায় পিতার উৎসাহ তাঁকে সাহায্য করে থাকতে পারে। গ্রামের সাধারণ মানুষকে নিয়ে অসংখ্য গান রচনা করেছেন। বিভিন্ন মেয়েলি ব্রতের ছড়া, প্রাচীন আচারপদ্ধতি অবলম্বনে বিভিন্ন কবিতাও রচনা করেছেন। সত্য ঘটনা অবলম্বনে রচিত তাঁর ‘দস্যু কেনারামের পালা’ দীনেশচন্দ্র সেনের মৈমনসিংহ...
    ২১. কাকে ‘প্রোগ্রামিং ধারণার প্রবর্তক’ হিসেবে সম্মানিত করা হয়?ক. অ্যাডে লাভলেস খ. লর্ড বায়রনগ. স্টিভ জবস ঘ. চার্লস ব্যাবেজ২২. তড়িৎ চৌম্বকীয় বলের ধারণা প্রথম প্রকাশ করেন কে?ক. জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল খ. স্টিভ জবসগ. গুগলিয়েলমো মার্কনি ঘ. জগদীশচন্দ্র বসু২৩. বিনা তারে বার্তা প্রেরণের সম্ভাবনাকে তুলে ধরে ম্যাক্সওয়েলের কোনো ধারণাটি?ক. তড়িৎ চৌম্বকীয় বল খ. তড়িৎ শক্তিগ. চৌম্বক শক্তি ঘ. চৌম্বকীয় বলআরও পড়ুনউন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষা, ভর্তি ৫ এপ্রিল পর্যন্ত২১ ঘণ্টা আগে২৪. কোনো বাঙালি বিজ্ঞানী বিনা তারে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বার্তা প্রেরণে প্রথম সফল হন?ক. প্রফুল্ল চন্দ্র রায় খ. কুদরাত-ই-খুদাগ. সত্যেন্দ্রনাথ বসু ঘ. জগদীশচন্দ্র বসু২৫. জগদীশচন্দ্র বসু এক স্থান থেকে অন্য স্থানে তথ্য প্রেরণে কোনটির ব্যবহার করেন?ক. অতি দীর্ঘ তরঙ্গ খ. অতিক্ষুদ্র তরঙ্গগ. ওয়াই-ফাই ঘ. ফাইবার অপটিকস২৬. কত সালে বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র...
    ফরিদপুর জেলার সদর উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামে অবস্থিত পল্লীকবি জসীম উদ্‌দীনের বাড়ি বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতির এক অনন্য নিদর্শন। কুমার নদীর তীরে অবস্থিত এই বাড়িটি আজও কবির স্মৃতিকে ধারণ করে আছে।  বাড়ির চারটি পুরাতন টিনের ঘরে কবির ব্যবহৃত নানান জিনিসপত্র সংরক্ষিত আছে, যা দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত। এছাড়া বাড়ির চত্বরে কবির লেখা ও স্মৃতিচিহ্ন প্রদর্শন করা হয়েছে। নদীর পাশে বিস্তৃত স্থানজুড়ে দর্শনার্থীদের জন্য বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।  বাড়ির উত্তরে রাস্তার পাশে কবির কবরস্থান অবস্থিত। কবির পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের কবরও এখানে রয়েছে। জসীম উদ্‌দীন ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে মাতুলানায় জন্মগ্রহণ করেন। মোহাম্মাদ জমীর উদ্দীন মোল্লা তার পূর্ণ নাম হলেও তিনি জসীম উদ্‌দীন নামেই পরিচিত। তার বাবার বাড়ি ছিল একই জেলার গোবিন্দপুর গ্রামে। বাবার নাম আনসার...
    খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থাপনা থেকে জীববিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু, প্রখ্যাত রসায়নবিদ ও শিক্ষক আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়, পদার্থবিজ্ঞানী ও শিক্ষক সত্যেন্দ্রনাথ বসু, কবি জীবনানন্দ দাশ, শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. আলীম চৌধুরীর মতো মানুষদের নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে সমালোচনার পর এখন আর কেউ দায় নিচ্ছেন না।শিক্ষার্থীরা বলছেন, মনীষী ও বুদ্ধিজীবীদের নামে থাকা স্থাপনার নাম পরিবর্তনের কথা তাঁরা বলেননি। ‘হল ও বিভিন্ন ভবনের নতুন নামকরণ প্রস্তাবনা কমিটি’ বলছে, তারা শুধু নামের প্রস্তাব সংকলন করে জমা দিয়েছে। সিন্ডিকেট সদস্যরা বলছেন, তাঁরা শুধু কমিটির প্রতিবেদন অনুমোদন করেছেন। অন্যদিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. রেজাউল করিম প্রথম আলোকে বলেন, শুধু তাঁর ওপর দায় চাপানো ঠিক না।খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গত ৪ ডিসেম্বর হল ও বিভিন্ন ভবনের নতুন নামকরণ প্রস্তাবনা কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয়...
    খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থাপনার নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এতে বাদ পড়েছে প্রখ্যাত রসায়নবিদ ও শিক্ষক আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়, পদার্থবিজ্ঞানী ও শিক্ষক সত্যেন্দ্রনাথ বসু, কবি জীবনানন্দ দাশ, পদার্থবিদ ও জীববিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসুর মতো মনীষীদের নাম। সিন্ডিকেটের সভায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নেওয়া এ সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন শিক্ষার্থী, শিক্ষক থেকে শুরু করে রাজনৈতিক নেতা ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা।অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমন পদক্ষেপে মর্মাহত বলে গতকাল মঙ্গলবার ঢাকায় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে জানিয়েছেন। অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘আমরা ছোটবেলা থেকে জগদীশ বসুর গল্প শুনেছি। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে জগদীশচন্দ্র বসু, তাঁর মতো বিজ্ঞানীর নামে করা ভবন-স্থাপনা ছিল, সেগুলোর নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। আচার্য প্রফুল্লচন্দ্রের নামে স্থাপনা ছিল। আরও কয়েকজনের নামে করা স্থাপনার নাম বদলানো হয়েছে। এটি আমাকে মর্মাহত করেছে। জগদীশচন্দ্র বসুর নামে করা...
    অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনসহ কয়েকটি হলের নাম পরিবর্তনের ঘটনায় তিনি মর্মাহত। তিনি বলেন, ‘জগদীশচন্দ্র বসুর নামে করা ভবনের নাম পাল্টানো হবে, এটা কল্পনার বাইরে। আমি আশা করব, বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ ও শিক্ষার্থীরা মিলে এর প্রতিকার করবে।’গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর পূর্বাচলে বাংলাদেশ-চীন ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির ১৬তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে শিক্ষা উপদেষ্টা এ কথা বলেন। এবারের সমাবর্তনে ৪ হাজার ৮২৯ জন শিক্ষার্থীকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে দুজনকে ‘চ্যান্সেলর স্বর্ণপদক’ এবং ২৮ জনকে ‘ভাইস চ্যান্সেলর স্বর্ণপদক’ প্রদান করা হয়।আরও পড়ুনসুইডেনের ফুল-ফান্ডেড ৭৫০ স্কলারশিপ, জীবনযাপন খরচ, ভ্রমণ ব্যয়ের সঙ্গে নানা সুযোগ১৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা ছোটবেলা থেকে জগদীশ বসুর গল্প শুনেছি। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে জগদীশচন্দ্র বসু, তাঁর মতো বিজ্ঞানীর নামে করা ভবন-স্থাপনা ছিল, সেগুলোর...
۱