বিপিএলের ফাইনালে টস জিতে শুরুতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ফরচুন বরিশাল অধিনায়ক তামিম ইকবাল। শুরুতে ব্যাটিং করছে চট্টগ্রাম কিংস। দুই ওপেনার খাজা নাফি ও পারভেজ ইমনের ব্যাটে ঝড়ো শুরু করে চট্টগ্রাম। তারা দু’জনই ফিফটি করে দলকে বড় রানের পথে তুলে নিয়েছেন।

চট্টগ্রাম ১২ ওভারে কোন উইকেট না হারিয়ে ১১৫ রান তুলেছে। বাঁ-হাতি ওপেনার পারভেজ ইমন ৩১ বলে ৫১ রান করেছেন। নাফি ৪১ বলে ৬১ রান করে খেলছেন। 

বিদেশি ক্রিকেটারের তারার মেলা বসিয়েছে ফরচুন বরিশাল। ফাইনালে ‘কাকে রেখে কাকে খেলাব’ এমন অবস্থা তামিম ইকবালের দলের। তবে ডেভিড মালান, মোহাম্মদ নবী ও কাইল মেয়ার্সের সঙ্গে পেসার মোহাম্মদ আলীকে একাদশে নিয়েছে তারা। ফাইনালের জন্য জেমি নিশামকে ডেকে আনলেও খেলায়নি। 

ফাইনালের জন্য চট্টগ্রাম কোন কোন বিদেশি তারকা আনবে কিনা তা নিয়ে আলোচনা ছিল। তবে কোয়ালিফায়ারের একাদশেই আস্থা রেখেছে তারা। শুধু আলিস আল ইসলাম ইনজুরিতে পড়ায় নাইম ইসলাম একাদশে ঢুকেছেন।

বরিশালের একাদশ: তামিম ইকবাল, তাওহীদ হৃদয়, ডেভিড মালান, কাইল মায়ার্স, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ, মোহাম্মদ নবী, রিশাদ হোসেন, তানভীর ইসলাম, এবাদত হোসেন, মোহাম্মদ আলী।  

চট্টগ্রাম কিংস: খাজা নাফি, পারভেজ ইমন, গ্রাহাম ক্লার্ক, মোহাম্মদ মিঠুন, হুসেইন তালাত, নাইম ইসলাম, শামীম পাটোয়ারি, আরাফাত সানি, শরিফুল ইসলাম, খালেদ আহমেদ, বিনোরা ফার্নান্দো।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব প এল ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

সারা দেশে সাত দিনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮

ঢাকাসহ সারা দেশে বিগত সাত দিনে অভিযান চালিয়ে ২৮৮ জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় তাঁদের আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ, ককটেলসহ বিভিন্ন জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনের ইউনিট এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় কিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব অভিযানে চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, অবৈধ অস্ত্রধারী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং মাদকাসক্তসহ ২৮৮ জনকে আটক করা হয়।

আইএসপিআর জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১৪টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ১৫৬টি বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ২টি ককটেল, ৩টি ম্যাগাজিন, মাদকদ্রব্য, বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র, চোরাই মালামাল ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়। প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তাঁদের সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য দিতে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ