ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে তিন গাড়ির সংঘর্ষ, আহত ১২
Published: 15th, February 2025 GMT
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে তিন গাড়ির সংঘর্ষে অন্তত ১২ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় এক্সপ্রেসওয়ের নিমতলা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মাওয়াগামী গ্রিন ঢাকা পরিবহনের একটি বাসকে পেছন থেকে সুরভী পরিবহণের একটি বাস ধাক্কা দেয়। এতে গ্রিন ঢাকা পরিবহনের বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সামনে থাকা সড়ক নিরাপত্তা ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজে নিয়জিত পেট্রল গাড়ির পেছনে ধাক্কা দেয়। এ সময় সুরভী পরিবহনের ১২ জন যাত্রী আহত হন। দুর্ঘটনার পর এক্সপ্রেসওয়েতে প্রায় আধাঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ ছিল। দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি ও আহতদের সরিয়ে নেওয়ার পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
হাসাড়া হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী বলেন, ‘‘দুর্ঘটনায় কয়েক জন আহত হয়েছেন। তাদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।’’
ঢাকা/রতন/রাজীব
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।