আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেও খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন তামিম ইকবাল। এবার তাকে দেখা যাবে এশিয়ান লিজেন্ডস লিগে, যেখানে বাংলাদেশ টাইগার্স দলের অধিনায়ক হিসেবে থাকবেন মোহাম্মদ আশরাফুল। 

আগামী ১০ মার্চ থেকে মাঠে গড়াবে এশিয়ান লিজেন্ডস লিগ। এই টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ টাইগার্সের হয়ে খেলবেন তামিম-আশরাফুলসহ আরও বেশ কয়েকজন জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার। দলটির প্রধান কোচের দায়িত্ব পালন করবেন দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক ক্রিকেটার হার্শেল গিবস।

টুর্নামেন্টে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ১০ মার্চ সন্ধ্যা ৭টায় ইন্ডিয়ান রয়্যালসের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ টাইগার্স। এরপর ১১ মার্চ আফগানিস্তান পাঠানস, ১২ মার্চ এশিয়ান স্টারস এবং ১৪ মার্চ শ্রীলঙ্কান লায়ন্সের বিপক্ষে মাঠে নামবে দলটি।

প্রতিযোগিতায় দুটি এলিমিনেটর ও কোয়ালিফায়ার ম্যাচ শেষে ১৮ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে ফাইনাল।

বাংলাদেশ টাইগার্স স্কোয়াড: মোহাম্মদ আশরাফুল (অধিনায়ক), তামিম ইকবাল, নাঈম ইসলাম, নাদিফ চৌধুরী, আরিফুল হক, জিয়াউর রহমান, শুভাগত হোম, তুষার ইমরান, ধীমান ঘোষ, মেহেদী মারুফ, আবুল হাসান রাজু, মুক্তার আলী, ইলিয়াস সানি, জুবায়ের হোসেন, শফিউল ইসলাম এবং নাজিমউদ্দিন।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ত ম ম ইকব ল আশর ফ ল

এছাড়াও পড়ুন:

সারা দেশে সাত দিনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮

ঢাকাসহ সারা দেশে বিগত সাত দিনে অভিযান চালিয়ে ২৮৮ জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় তাঁদের আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ, ককটেলসহ বিভিন্ন জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনের ইউনিট এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় কিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব অভিযানে চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, অবৈধ অস্ত্রধারী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং মাদকাসক্তসহ ২৮৮ জনকে আটক করা হয়।

আইএসপিআর জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১৪টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ১৫৬টি বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ২টি ককটেল, ৩টি ম্যাগাজিন, মাদকদ্রব্য, বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র, চোরাই মালামাল ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়। প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তাঁদের সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য দিতে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ