দ্রুততম ১১ হাজারে দ্বিতীয় রোহিত
Published: 20th, February 2025 GMT
ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে মাত্র ১০ জন ব্যাটসম্যান ১১ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন। সেই এলিট ক্লাবের সর্বশেষ সংযোজন রোহিত শর্মা। আজ বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫) বাংলাদেশের বিপক্ষে দুবাইতে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ম্যাচে মাঠে নেমে ৪১ রানের ইনিংস খেলেন রোহিত। আর এর মধ্য দিয়ে ওয়ানডেতে ১১ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন তিনি। মাঠে নামার আগে তার রান ছিল ১০ হাজার ৯৮৮।
তবে দশম ব্যাটসম্যান হিসেবে ১১ হাজার রানের ক্লাবে প্রবেশ করলেও দ্রুততমর দিক দিয়ে রোহিত হলেন দ্বিতীয়। তিনি মাত্র ২৬১ ইনিংস খেলে ১১ হাজার রান করেন। সময়ের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি ১১ হাজারের মাইফলক ছুঁয়েছিলেন ২০১৯ সালের ১৬ জুন মাত্র ২২২ ইনিংসে। তারটিই এখন পর্যন্ত দ্রুততম।
এছাড়া শচীন টেন্ডুলকার ২০০২ সালে ওয়ানডেতে ১১ হাজার রান করেছিলেন ২৭৬ ইনিংস খেলে। অস্ট্রেলিয়ার রিকি পন্টিং করেছিলেন ২৮৬ ইনিংসে।
আরো পড়ুন:
ধ্বংসস্তুপে সেঞ্চুরির ফুল ফোটালেন তাওহীদ, জাকেরের লড়াই ও শামির রেকর্ড
কোহলিকে পেছনে ফেলে শীর্ষে বাবর
দ্রুততম ১১ হাজারি ক্লাবে সদস্য যারা:
ক্রমিক নং | খেলোয়াড় | তারিখ | ইনিংস |
০১ | বিরাট কোহলি (ভারত) | ১৬ জুন, ২০১৯ | ২২২ |
০২ | রোহিত শর্মা (ভারত) | ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ | ২৬১ |
০৩ | শচীন টেন্ডুলকার (ভারত) | ২৮ জানুয়ারি, ২০০২ | ২৭৬ |
০৪ | রিকি পন্টিং (অস্ট্রেলিয়া) | ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ | ২৮৬ |
০৫ | সৌরভ গাঙ্গুলি (ভারত) | ২৭ আগস্ট, ২০০৭ | ২৮৮ |
০৬ | জ্যাক ক্যালিস (দ. আফ্রিকা) | ৮ নভেম্বর, ২০১০ | ২৯৩ |
০৭ | কুমার সাঙ্গাকারা (শ্রীলঙ্কা) | ২৮ মার্চ, ২০১৩ | ৩১৮ |
০৮ | ইনজামাম-উল-হক (পাকিস্তান) | ১২ ডিসেম্বর, ২০০৫ | ৩২৪ |
০৯ | সনাৎ জয়সুরিয়া (শ্রীলঙ্কা) | ৪ জুলাই, ২০০৬ | ৩৫৪ |
১০ | মাহেলা জয়াবর্ধনে (শ্রীলঙ্কা) | ১৭ জুন, ২০১৩ | ৩৬৮ |
ঢাকা/আমিনুল
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ক র ক ট র কর ড ১১ হ জ র র ন
এছাড়াও পড়ুন:
কোহিনুর কেমিক্যালের ৯ মাসে মুনাফা বেড়েছে ২৮.৪২ শতাংশ
পুঁজিবাজারে ওষুধ ও রসায়ন খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কোহিনুর কেমিক্যাল কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ চলতি হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিক (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২৫) ও নয় মাসে (জুলাই-মার্চ, ২০২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির নয় মাসে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) বেড়েছে ২৮.৪২ শতাংশ।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই-সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল)) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিক ও আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
তথ্য মতে, চলতি হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ৪.৫৫ টাকা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা ছিল ৩.৩৯ টাকা। সেই হিসাবে আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি মুনাফা বেড়েছে ১.১৬ টাকা বা ৩৪.২২ শতাংশ।
এদিকে, তিন প্রান্তিক মিলে বা ৯ মাসে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১১.৪৩ টাকা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা ছিল ৮.৯০ টাকা। সেই হিসাবে আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি লোকসান বেড়েছে ২.৫৩ টাকা বা ২৮.৪২ শতাংশ।
২০২৫ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৬০.৫৭ টাকা।
ঢাকা/এনটি/ইভা