অমর একুশে বইমেলায় কবি ও লেখক আহমেদ শরীফের দুইটি বই প্রকাশ করেছে নৃ প্রকাশন।  এগুলো হলো ‘পরিযায়ী’ এবং ‘অসময়ের ছবিকাব্য’।

সায়েন্স ফিকশন ‘পরিযায়ী’ বইটি সম্পর্কে আহমেদ শরীফ জানিয়েছেন,  গত বছরের আন্তর্জান্তিক সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের খবর যেমন আছে, তেমনি থাকছে একটি প্রেমিক যুগলের কাহিনি। আর বিশ্বজুড়ে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করতে কারা কাজ করছে, কল্পনার মিশেলে তার একটি কন্সপিরেসি থিওরি দেওয়া হয়েছে বইটিতে। বইয়ের প্রচ্ছদ করেছে সোনিয়া আক্তার, মূল্য ২৪০ টাকা।

‘অসময়ের ছবিকাব্য’বইটি  সম্পর্কে কবি জানিয়েছেন, চারপাশে কিছু ছবি, এমনকি আন্তর্জাতিক অঙ্গনের অনেক ছবি আমাদের মনে ভাবাবেগের জন্ম দেয়, কবিতার জন্ম দেয়। তেমন কিছু  ছবি নিয়ে ভিন্নধারার কাব্যগ্রন্থ এটি। এটরি প্রচ্ছদ করেছে সোনিয়া আক্তার, দাম ২৪০ টাকা ( মেলায় ২৫% ছাড় থাকছে)। 

আরো পড়ুন:

বইমেলায় বাংলা একাডেমির ‘গুণিজন স্মৃতি’ পুরস্কার ঘোষণা

বইমেলায় রাহিতুল ইসলামের ‘তথ্যপ্রযুক্তির নায়ক শাহেদা মুস্তাফিজ’

বই দুটি পাওয়া যাচ্ছে নৃ প্রকাশনের ১৯৫ নং স্টলে।

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর বইম ল য়

এছাড়াও পড়ুন:

টাঙ্গাইলে রেকর্ড বৃষ্টি, শীতকালীন সবজির ক্ষতির শঙ্কা

টাঙ্গাইলে অসময়ে মুষলধারে বজ্রসহ বৃষ্টি হচ্ছে। রেকর্ড পরিমাণ এই বৃষ্টিতে শীতকালীন সবজিসহ ধানের ক্ষতির শঙ্কা করছেন কৃষকরা। আবহাওয়া অফিস বলছে, ৩ ঘণ্টায় জেলায় ৮৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।

শনিবার (১ নভেম্বর) সকাল থেকে টাঙ্গাইলের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি শুরু হয়। ফলে সবজির ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি দিন মজুর থেকে শুরু করে রিকশা চালকরা কাজে বের হতে পারেনি। 

কাগমারা এলাকার সবজি চাষী মাসুদ মিয়া বলেন, “পালং শাক, পেঁয়াজ, আলুসহ বিভিন্ন সবজির চাষ করেছিলাম। অসময়ের বৃষ্টিতে এসব ফসলের ক্ষতি হতে পারে।”

এনায়েতপুর এলাকার চাষী আনোয়ার হোসেন বলেন, “ফুলকপি, বাঁধাকপির চারাসহ বিভিন্ন সবজির চাষ করেছি। দুয়েক দিনের মধ্যে পানি না শুকালে সবই লোকসান হবে।”

টাঙ্গাইল শহরের পার্ক বাজারের ব্যবসায়ী আমজাদ হোসেন বলেন, “সকাল থেকে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে। যে কারণে বাজারে ব্যবসায়ী ও সাধারণ ক্রেতাদের উপস্থিতি কম।”

অপর ব্যবসায়ী সোহেল রানা বলেন, “স্বাভাবিক সময়ে অতিরিক্ত রিকশার কারণে শহরে যানজট লেগেই থাকে। আজকে একটি রিকশার জন্য প্রায় দেড় ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়েছে।”

জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামাল উদ্দিন জানান, শনিবার সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত ৮৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। যা তিন ঘণ্টায় জেলায় সর্বোচ্চ রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থা আর কয়েক দিন থাকতে পারে।

ঢাকা/কাওছার/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • টাঙ্গাইলে রেকর্ড বৃষ্টি, শীতকালীন সবজির ক্ষতির শঙ্কা