অমর একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে রিদওয়ান আক্রাম-এর গল্প সংকলন 'ম্যাওয়ের কত সাহস'। বইটি প্রকাশ করেছে শৈশব প্রকাশ।

ম্যাও কী করে জানল চুরি করে পাওয়ার চেয়ে পুরস্কার পাওয়া আনন্দের, জানতে চাও? ওদিকে পলাশপুরে পলাশপুর এলিয়েন এসে কী যন্ত্র ফেলে গেল-তাও তো দেখা দরকার! এই ফাঁকে নিশ্চয় খবর নিতে হবে, দত্তদের পুকুরে তলা থেকে যে আলোটা আসছে, তা আসলে কিসের আলো?

এসবের উত্তর পাওয়া যাবে ৫টি গল্পের সংকলন ‘ম্যাওয়ের কত সাহস’ বইটিতে।

আরো পড়ুন:

মৃত্যুর মতো দিগন্তব্যাপী হাহাকার আর কিছুতে নেই: নাসরীন জাহান

বইমেলায় ধ্রুব নীলের ‘অতৃপ্ত’

বইটের প্রচ্ছদ ও অলংকরণ করেছেন মিল্টন সরকার। বইয়ের মূল্য ৩০০ টাকা। পাওয়া যাচ্ছে বইমেলার ৮৩৮ ও ৮৩৯ নম্বর স্টলে।

লেখক রিদওয়ান আক্রাম- এর জন্ম ১৯৮০ সালের ২ জুন। ইতিহাসে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। ভালোবাসেন ইতিহাস নিয়ে লিখতে। তার ইতিহাসের বইয়ের সংখ্যা ৭টি। সেসবের মধ্যে দুইটি যৌথ। রিদওয়ান আক্রাম-এর কাজের একটা বড় অংশ জুড়ে রয়েছে ঢাকার ইতিহাস ও ঐতিহ্য। এছাড়াও আনন্দ পান ছোটদের জন্য লিখতে। এরই মধ্যে ছোটদের জন্য প্রকাশিত হয়েছে তার ৪টি বই। তিনি পেশায় সাংবাদিক। কাজ করছেন দৈনিক কালের কণ্ঠে।

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর বইম ল

এছাড়াও পড়ুন:

নীল সমুদ্রে দক্ষিণ আফ্রিকার নীল বেদনা, ভারত বিশ্ব চ‌্যাম্পিয়ন

অনুমিত চিত্রনাট্যই যেন অনুসরণ করল মুম্বাইয়ের ফাইনাল ম্যাচ। ভারতের জার্সি গায়ে দর্শকে ঠাসা গ্যালারি রূপ নিল নীল সমুদ্রে। ২২ গজে আরও একবার ভারতের আধিপত‌্য, শাসন। যেন শিরোপার পায়চারি অনেক আগের থেকেই। 

ব‌্যাটিংয়ে পর্বত ছুঁই-ছুঁই রান। এরপর স্পিনে ফুল ফোটালেন স্পিনাররা। দক্ষিণ আফ্রিকা লড়াই করল সাধ‌্যের সবটুকু দিয়ে। ব্যাটে-বলে সহজে হাল ছাড়ল না তারাও। হৃদয় জিতলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পাত্তাই পেল না। ভারতের শক্তি-সামর্থ‌্যের গভীরতার কাছে হার মানতেই হলো প্রোটিয়া নারীদের।

আরো পড়ুন:

৪১১ রানের টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৯ রানে হারল জিম্বাবুয়ে

কেন বিপিএল থেকে বাদ পড়ল চিটাগং কিংস

মুম্বাইয়ের নাভি স্টেডিয়ামের নীল সমুদ্রে সব আতশবাজি আজ রাতে ফুটল ভারতের বিশ্বকাপ  উদ্‌যাপনে। প্রথমবার ভারতের নারী ক্রিকেট দল ওয়ানডেতে বিশ্ব চ‌্যাম্পিয়ন। ৫২ রানের বিশাল জয় বুঝিয়ে দেয় হারমানপ্রীত কৌর, জেমিমা রদ্রিগেজ, দীপ্তি শর্মা কিংবা শেফালি বার্মা, স্মৃতি মান্ধানা, রিচা ঘোষরা ২২ গজকে কতটা আপন করে নিয়েছেন। শিরোপা জয়ের মঞ্চে ছাড় দেননি একটুও। ২০০৫ ও ২০১৭ বিশ্বকাপে যে ভুলগুলো হয়েছিল...সেগুলো আজ ফুল হয়ে ঝরল। 

বৃষ্টি বাঁধায় বিঘ্ন ম‌্যাচে আগে ব‌্যাটিংয়ে নেমে ৭ উইকেটে ২৯৮ রানের স্কোর পায় ভারত। ৪৫.৩ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে ২৪৬ রান করতে পারে প্রোটিয়া নারীরা। নাডিন ডি ক্লার্ক শেষ ব‌্যাটসম‌্যান হিসেবে যখন আউট হলেন, স্টেডিয়ামের প্রায় ষাট হাজার ভারতীয় সমর্থকদের মুখে একটাই স্লোগান, চাক দে ইন্ডিয়া।

ওই জনসমুদ্রের স্লোগান, ‘ভারত মাতা কি জয়’, ‘বন্দে মাতরম’। 

বিস্তারিত আসছে …

 

ঢাকা/ইয়াসিন

সম্পর্কিত নিবন্ধ