আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে আফগানিস্তানের কাছে হেরে বিদায় নিয়েছে ইংল্যান্ড। তাতে সমালোচনার মুখে অধিকায়ত্ব ছাড়লেন জস বাটলার।

শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম স্কাই স্পোর্টস এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। করাচিতে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির নেতৃত্ব ছাড়ার ঘোষণা দেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। 

গ্রুপ বি থেকে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে হার দিয়ে শুরু হয় ইংল্যান্ডের। পরের ম্যাচে আফগানদের বিপক্ষে সবচেয়ে বড় ধাক্ষা খায় দলটি। বাদ পড়ে যায় গ্রুপ পর্ব থেকে।

আরো পড়ুন:

চার ভেন্যুতে ৩৪ ম‌্যাচের পিএসএল হবে ৩৮ দিনে

সালমা জেতালেন মোহামেডানকে, গুলশানের প্রথম হার

ভারতীয় দৈনিক এক ইনডিয়া টুডে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, আফগানদের বিপক্ষে হারের পর ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা করেন বাটলার।

ইংল্যান্ডকে ৪৩টি ওয়ানডেতে নেতৃত্ব দিয়েছেন বাটলার। ১৮ ম্যাচে জয় পেয়েছেন আর হেরেছেন ২৫টিতে। আর ৫১টি-টোয়েন্টিতে নেতৃত্ব দিয়ে জয় পেয়েছেন ২৬টিত, হেরেছেন ২২ টিতে। 

ঢাকা/রিয়াদ/এসবি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

৪,৫০০ কোটি টাকা রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক

ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ আমদানি চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিব আহমদ কায়কাউসের বিরুদ্ধে অভিযোগটি অনুসন্ধানের দায়িত্ব পেয়েছেন দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক রেজাউল করিম। গতকাল বুধবার এক ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন। 

দুদক গত ১৬ এপ্রিল এ নিয়ে আদেশ জারি করলেও গতকালই বিষয়টি জানাজানি হয়। দুদকের আদেশে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) পাশ কাটিয়ে আদানির সঙ্গে চুক্তি করে সরকারের সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি দিয়েছেন আহমদ কায়কাউস। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে এ চুক্তি-সংক্রান্ত কাগজপত্র খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। এ জন্য চুক্তির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যাবতীয় নথিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, বিদ্যুৎ কেনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীর নাম, পদবি, বর্তমান ঠিকানা এবং এ নিয়ে কোনো বিভাগীয় তদন্ত করা হয়েছে কিনা– খতিয়ে দেখতে হবে।   

আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তিটি শুরু থেকেই বিতর্কিত। ২৫ বছরের এ চুক্তির পদে পদে রয়েছে অসমতা। চুক্তিতে এমন অনেক শর্ত রয়েছে, যেগুলোর কারণে ২৫ বছরে প্রায় ৩ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা বাড়তি নিয়ে যাবে আদানি। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ