সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার ডুমাইন ইউনিয়নের ডুমাইন বাজারে সোমবার রাতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে মালামালসহ ৯টি দোকান পুড়ে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। সোমবার (৩ মার্চ) রাত আনুমানিক সাড়ে ১১টার দিকে এ আগুন লাগে। এতে প্রায় ৯ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি সাধিত হয়েছে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

জানা যায়, উপজেলার ডুমাইন ইউনিয়নের ডুমাইন বাজারের গোবিন্দ শীলের সেলুনের পাশের বৈদ্যুতিক খুঁটি থেকে শট সার্কিটের মাধ্যমে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়।

এতে গোবিন্দ শীলের সেলুন, সৌরভ টেলিকম, আলাউদ্দিন হোমিও, বিশ্বাস টেলিকম, প্রদীপ সেলুনসহ অন্তত ৯টি দোকানের মালামাল আগুনে পুড়ে যায়। আগুন ছড়িয়ে পড়লে আশপাশের মসজিদ থেকে মাইকিং করা হয় এবং ফায়ার সার্ভিসে সংবাদ দেওয়া হয়। স্থানীয় লোকজন এবং ফায়ার সার্ভিস দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।

মধুখালী ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ রাশেদুল আলম জানান, খবর পেয়ে তারা এলাকাবাসীর সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার আগেই বাজারের ৯টি দোকান পুড়ে যায়। এতে ওই ব্যবসায়ীদের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে।

এনজে

.

উৎস: SunBD 24

কীওয়ার্ড: র ড ম ইন খবর প

এছাড়াও পড়ুন:

জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি খুন

ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পারিবারিক কলহের জেরে জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন একজন। বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ফজিলা খাতুন (৪৫) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের বাসিন্দা মৃত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী। 

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মনির মিয়া (৩০) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে। ঘটনার রাতে স্ত্রী রুমা আক্তারের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান মনির। পরে রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে তিনি বাড়ি ফিরে আসেন এবং চার বছরের ছেলে রোহানকে নিয়ে চলে যেতে চান। এতে স্ত্রীর সঙ্গে তার আবারও বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে মনির হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে আঘাত করতে গেলে শাশুড়ি ফজিলা খাতুন বাধা দেন। তখন মনির শাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করেন। পাশাপাশি স্ত্রীকেও আঘাত করেন তিনি। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ফজিলা খাতুনের মৃত্যু হয়।

মুক্তাগাছা থানার ওসি মো. কামাল হোসেন বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো। তবে অভিযুক্ত পালিয়েছে। তাকে ধরার চেষ্টা চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ