চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে হতাশাজনক বিদায়ের পর রিয়ালের চোখ এখন জোড়া শিরোপার দিকে। লা লিগার শিরোপা ধরে রাখার পাশাপাশি রিয়ালের চ্যালেঞ্জ কোপা দেল রে জেতারও।

এ দুটি শিরোপা জিততে পারলে এখন পর্যন্ত হতাশায় কাটানো মৌসুমটা আনন্দের সঙ্গে শেষ করতে পারে ‘লস ব্লাঙ্কোস’রা। কাজটা অবশ্য সহজ নয়। এ দুটি শিরোপা জয়ে রিয়ালের সামনে সবচেয়ে বড় বাধার নাম চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনা।

শুরুতেই বলা যাক কোপা দেল রে’র প্রসঙ্গে। আগামী শনিবার রাতে কোপা দেল রের ফাইনাল মুখোমুখি হবে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল-বার্সা। এর আগে স্প্যানিশ সুপার কাপের ফাইনালে বার্সার কাছে ৫-২ গোলে বিধ্বস্ত হয়ে শিরোপা হাতছাড়া করেছিল রিয়াল।

আরও পড়ুনবার্সাকে জবাব দেওয়া ‘কামব্যাকে’ শিরোপার লড়াইয়ে টিকে থাকল রিয়াল ২১ এপ্রিল ২০২৫

একইভাবে লা লিগায় প্রথম লেগের ম্যাচে নিজেদের মাঠে রিয়াল বিধ্বস্ত হয়েছিল ৪-০ গোলে। এখন শিরোপা জয়ের পাশাপাশি এই দুই হারের শোধ নেওয়ার সুযোগও আছে রিয়ালের সামনে।

বার্সেলোনা কোচ হান্সি ফ্লিক ও রিয়াল মাদ্রিদ কোচ কার্লো আনচেলত্তি.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

পূজা আর পূজারার গল্প: এক ক্রিকেটারের স্ত্রীর ডায়েরি

একজনের নাম চেতেশ্বর পূজারা, যাঁর ক্যারিয়ার আর জীবনটাকে অনেকেই দেখেছেন টিভি পর্দায়। ভারতীয় টেস্ট দলের তিন নম্বর ব্যাটসম্যান। ধৈর্যের প্রতিমূর্তি। একের পর এক শরীরের ওপর বল নিয়ে, দাঁতে দাঁত চেপে লড়েছেন দলের জন্য।
ঠিক তাঁর পাশেই থাকেন আরেকজন, যিনি এসব দেখে লিখে রাখতেন চুপি চুপি—পূজা পূজারা, চেতেশ্বরের স্ত্রী। সেই ডায়েরির পাতাগুলো একসময় হয়ে উঠল একটি বই ‘দ্য ডায়েরি অব আ ক্রিকেটার্স ওয়াইফ’। বইটি প্রকাশিত হয়েছে সম্প্রতি।

বিয়ের আগে ক্রিকেট নিয়ে কোনো ধারণাই ছিল না পূজার। চেতেশ্বরের নামও শোনেননি। বিয়ের পর প্রথমে আগ্রহ, পরে ভালোবাসা, আর শেষমেশ একটা অভ্যাস হয়ে যায় ক্রিকেট—খুব কাছ থেকে দেখা, শোনা, বুঝে ফেলা। এমবিএ শেষ করে করপোরেট চাকরি করতেন পূজা, পছন্দও করতেন সেটা। কিন্তু বিয়ের পর সেটি ছেড়ে দেন। তাঁদের প্রথম কন্যা যখন তিন বছরের, তখন আবার কাজে ফেরার ইচ্ছা জাগে। তবে তত দিনে চেতেশ্বরের ম্যানেজার হিসেবে কাজ শুরু করেছেন। ব্যস্ততা এত বেশি ছিল যে পূর্ণকালীন কোনো কাজ করা সম্ভব ছিল না।

পুজা পুজারার বই ‘দ্য ডায়েরি অব আ ক্রিকেটার্স ওয়াইফ’

সম্পর্কিত নিবন্ধ