খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার লারমা স্কয়ার বাজারে ফের অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

শুক্রবার (৭ মার্চ) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে আগুন লাগে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে ভোররাত ৪টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

দীঘিনালা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার পঙ্কজ বড়ুয়া বলেন, ‘‘প্রাথমিকভাবে অগ্নিকাণ্ডে ১২টি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। এতে প্রায় ১০-১২ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। তবে, তদন্তের পরই এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাবে। এ ঘটনায় এখনো কোনো হতাহতের খবর পাইনি।’’

আরো পড়ুন:

সৌদিয়া হোটেলে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের একজন সেচ্ছাসেবক লীগ নেতা

আশুলিয়ায় পোশাক কারখানায় আগুন, আহত ৫

এর আগে, গত বছরের সেপ্টেম্বরে লারমা স্কয়ার বাজারে অগ্নিকাণ্ডে অর্ধশতাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে যায়।

ঢাকা/রূপায়ন/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আগ ন

এছাড়াও পড়ুন:

জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি খুন

ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পারিবারিক কলহের জেরে জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন একজন। বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ফজিলা খাতুন (৪৫) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের বাসিন্দা মৃত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী। 

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মনির মিয়া (৩০) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে। ঘটনার রাতে স্ত্রী রুমা আক্তারের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান মনির। পরে রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে তিনি বাড়ি ফিরে আসেন এবং চার বছরের ছেলে রোহানকে নিয়ে চলে যেতে চান। এতে স্ত্রীর সঙ্গে তার আবারও বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে মনির হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে আঘাত করতে গেলে শাশুড়ি ফজিলা খাতুন বাধা দেন। তখন মনির শাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করেন। পাশাপাশি স্ত্রীকেও আঘাত করেন তিনি। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ফজিলা খাতুনের মৃত্যু হয়।

মুক্তাগাছা থানার ওসি মো. কামাল হোসেন বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো। তবে অভিযুক্ত পালিয়েছে। তাকে ধরার চেষ্টা চলছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ