বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ (টুকু) বলেছেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে নির্মম নির্যাতন করা হয়েছে। তাঁকে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে দেওয়া হয়েছিল। তিনি পায়ে হেঁটে জেলে গেছেন; কিন্তু এই স্বৈরাচার ওনাকে নির্যাতন করে হুইলচেয়ারে বসিয়ে দিয়েছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করে সিলেটে আজ রোববার বিকেলে আয়োজিত দোয়া ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথাগুলো বলেন ইকবাল হাসান মাহমুদ। নগরের বালুচর এলাকার একটি অভিজাত কনভেনশন হলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় এ দোয়া ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়।

ইফতার মাহফিলের আয়োজক ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। এতে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীরা ছাড়াও সিলেটের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার কয়েক হাজার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

ইফতার ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিতির একাংশ। আজ সন্ধ্যায় সিলেট নগরের পূর্ব শাহি ঈদগাহ এলাকার একটি কনভেনশন সেন্টারে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব এনপ র ইফত র

এছাড়াও পড়ুন:

সারা দেশে সাত দিনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮

ঢাকাসহ সারা দেশে বিগত সাত দিনে অভিযান চালিয়ে ২৮৮ জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় তাঁদের আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ, ককটেলসহ বিভিন্ন জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনের ইউনিট এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় কিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব অভিযানে চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, অবৈধ অস্ত্রধারী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং মাদকাসক্তসহ ২৮৮ জনকে আটক করা হয়।

আইএসপিআর জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১৪টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ১৫৬টি বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ২টি ককটেল, ৩টি ম্যাগাজিন, মাদকদ্রব্য, বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র, চোরাই মালামাল ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়। প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তাঁদের সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য দিতে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ