ফিল্মফেয়ারে ‘ট্রেডিশনাল কুইন অব দ্য ইয়ার’ জয়া
Published: 18th, March 2025 GMT
ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস বাংলার পুরস্কারের আগে কলকাতায় আয়োজন করা হয় ‘ফিল্মফেয়ার গ্ল্যামার অ্যান্ড স্টাইল অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’। গতকাল সোমবার কলকাতার জে ডব্লিউ ম্যারিয়ট হোটেলে ফ্যাশনের ঝলক দেখিয়েছেন তারকারা। প্রথমবারের মতো আয়োজিত এ অ্যাওয়ার্ডে বাজিমাত করেছেন বাংলাদেশের অভিনেত্রী জয়া আহসান। এদিন ‘ট্রেডিশনাল কুইন অব দ্য ইয়ার’ পুরস্কার পেয়েছেন তিনি।
এদিন রেড কার্পেটে বাংলাদেশের ডিজাইনার সানায়া চৌধুরীর ডিজাইনে জলপাই রঙের সাইনি সিল্ক হাইস্লিট গাউনে নজর কাড়েন জয়া।
পুরস্কার পাওয়ার পর এদিন সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খবরটি নিজেই জানিয়েছেন জয়া। পুরস্কার হাতে অনেকগুলো ছবি পোস্ট করে জয়া লিখেছেন, ‘এ বছর ঐতিহ্যবাহী গ্ল্যামার অ্যান্ড স্টাইল অ্যাওয়ার্ডে ট্রেডিশনাল কুইন অব দ্য ইয়ার পুরস্কার পেয়ে আমি দারুণ খুশি। এই স্বীকৃতির জন্য ফিল্মফেয়ারের পুরো টিমের প্রতি কৃতজ্ঞতা। ফিল্মফেয়ার সব সময় আমাকে বিশেষ অনুভূতি দিয়েছে, এটি আমার দীর্ঘ যাত্রায় একটি নতুন সংযোজন হয়ে থাকবে।’
আরও পড়ুনআশফাক নিপুনের ‘জিম্মি’তে জয়া, আসছে ঈদে১৩ মার্চ ২০২৫পুরস্কার হাতে জয়া.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
নেতানিয়াহু অঞ্চলজুড়ে আগুন লাগাতে চাইছেন: ইরানের প্রেসিডেন্টকে এরদোয়ান
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু পুরো মধ্যপ্রাচ্যে আগুন লাগাতে চাইছেন বলে মন্তব্য করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। তিনি আরও অভিযোগ করেছেন, নেতানিয়াহু ইরানে হামলা চালিয়ে পারমাণবিক আলোচনায় ব্যাঘাত ঘটিয়েছেন। গতকাল শনিবার ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের সঙ্গে এক ফোনালাপে এরদোয়ান এ কথাগুলো বলেছেন।
এরদোয়ানের দপ্তরের দেওয়া এক বিবৃতি থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ইরানি প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের সঙ্গে ফোনালাপে এরদোয়ান বলেছেন, গাজায় হওয়া জাতিগত হত্যার ঘটনা থেকে বিশ্বের দৃষ্টি সরাতে ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।
ইরানি প্রেসিডেন্ট ছাড়াও সৌদি আরব, পাকিস্তান, জর্ডান ও মিসরের রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গেও কথা বলেছেন এরদোয়ান। ইসরায়েল-ইরান সংঘাত এবং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন তিনি।
শনিবার সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে ফোনালাপে এরদোয়ান সতর্ক করে বলেন, নেতানিয়াহুর নেতৃত্বাধীন ইসরায়েলই এখন এই অঞ্চলের স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি। তুরস্ক সরকারের যোগাযোগবিষয়ক দপ্তরের বিবৃতি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দপ্তরের পক্ষ থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়, এরদোয়ান মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসির সঙ্গেও ফোনে কথা বলেছেন। সিসিকে এরদোয়ান বলেন, ইসরায়েলের হামলা গভীরভাবে আঞ্চলিক নিরাপত্তা ক্ষুণ্ন করেছে। আইনের তোয়াক্কা না করার যে মনোভাব নেতানিয়াহুর মধ্যে দেখা গেছে তা বিশ্বের স্থিতিশীলতার জন্য হুমকির।
এরদোয়ান আরও সতর্ক করেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ড শুধু মধ্যপ্রাচ্য নয়, বরং পুরো বিশ্বের নিরাপত্তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।