প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ত্বকের যত্ন ও সৌন্দর্যে ব্যবহৃত হয়ে আসছে লাক্স। এরই ধারাবাহিকতায় লাক্স এনেছে ট্যাঞ্জেরিন সমৃদ্ধ নতুন ভ্যারিয়েন্ট ‘লাক্স ফ্রেশ গ্লো’। লাক্স ফ্রেশ গ্লোর নতুনত্ব ও সতেজতা উদ্‌যাপন করতে ব্র্যান্ডটির উদ্যোগে চলছে ‘কনটেন্ট বানাও, গোল্ড লকেট জিতো!’ ক্যাম্পেইন। ৩১ মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত আগ্রহীরা এই ক্যাম্পেইনে অংশ নিতে পারবে।  

ইতিমধ্যে অনেকেই এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে জিতে নিয়েছে গোল্ড লকেট। ক্যাম্পেইনটিতে অংশ নিতে জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী তাহসানের গাওয়া ‘সুন্দরী কমলা’ গানের সঙ্গে ইনফ্লুয়েন্সার ইশরাত জাহিনের হুক-স্টেপ অনুসরণ করে ভিডিও বানাতে হবে। আর নিজের পাবলিক সোশ্যাল মিডিয়া পেজ থেকে #LuxFreshGlow ব্যবহার করে এবং লাক্স বাংলাদেশ-কে ট্যাগ করে আপলোড করতে হবে। কনটেন্টের এনগেজমেন্টের ওপর ভিত্তি করে প্রতি সপ্তাহে সেরা ১০০টি কনটেন্ট জিতে নেবে লাক্স ফ্রেশ গ্লোর পক্ষ থেকে গোল্ড লকেট।

ভিডিও কনটেন্ট বানানো ও আপলোড করার নিয়ম

১.

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের তাহসানের গাওয়া ‘সুন্দরী কমলা’ গানের সঙ্গে ইশরাত জাহিন আহমেদের শেয়ার করা হুক-স্টেপ সঠিকভাবে অনুসরণ করতে হবে।

২. ভিডিওটি নিজের সোশ্যাল মিডিয়া (ফেসবুক ও টিকটক) প্রোফাইলে অপশন ‘পাবলিক’ করে এবং #LuxFreshGlow হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে পোস্ট করতে হবে।

৩. ভিডিওটি পোস্ট করার সময় অবশ্যই ‘লাক্স বাংলাদেশ’-কে ট্যাগ করতে হবে।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: কনট ন ট

এছাড়াও পড়ুন:

৪,৫০০ কোটি টাকা রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক

ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ আমদানি চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিব আহমদ কায়কাউসের বিরুদ্ধে অভিযোগটি অনুসন্ধানের দায়িত্ব পেয়েছেন দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক রেজাউল করিম। গতকাল বুধবার এক ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন। 

দুদক গত ১৬ এপ্রিল এ নিয়ে আদেশ জারি করলেও গতকালই বিষয়টি জানাজানি হয়। দুদকের আদেশে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) পাশ কাটিয়ে আদানির সঙ্গে চুক্তি করে সরকারের সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি দিয়েছেন আহমদ কায়কাউস। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে এ চুক্তি-সংক্রান্ত কাগজপত্র খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। এ জন্য চুক্তির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যাবতীয় নথিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, বিদ্যুৎ কেনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীর নাম, পদবি, বর্তমান ঠিকানা এবং এ নিয়ে কোনো বিভাগীয় তদন্ত করা হয়েছে কিনা– খতিয়ে দেখতে হবে।   

আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তিটি শুরু থেকেই বিতর্কিত। ২৫ বছরের এ চুক্তির পদে পদে রয়েছে অসমতা। চুক্তিতে এমন অনেক শর্ত রয়েছে, যেগুলোর কারণে ২৫ বছরে প্রায় ৩ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা বাড়তি নিয়ে যাবে আদানি। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ