তামিমের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিলেন প্রধান উপদেষ্টা
Published: 24th, March 2025 GMT
সাবেক জাতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক তামিম ইকবালের শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। সোমবার বিকেএসপিতে চলমান ম্যাচ চলাকালীন অসুস্থতার খবরের পরই প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে খোঁজখবর নেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টার পক্ষে উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার কথা বলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে।
নিজাম উদ্দিন জানান, অসুস্থতা অনুভবের পর তামিম ইকবালকে দ্রুত সাভারের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং তাৎক্ষণিকভাবে তার এনজিওগ্রাম করা হয়। বিসিবি নিয়মিত চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে এবং প্রয়োজনে যেকোনো ধরনের সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত রয়েছে।
তিনি জানান, তামিমের চিকিৎসা সংক্রান্ত সব আপডেট নিয়মিতভাবে প্রধান উপদেষ্টাকে জানানো হচ্ছে।
উল্লেখ্য, সোমবার বিকেএসপিতে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে খেলতে নেমেছিলেন তামিম। ম্যাচ চলাকালীন অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে দ্রুত সাভারের শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হাসপাতালে নেওয়া হয়।
তামিম ইকবাল বাংলাদেশের জার্সিতে খেলেছেন ৭০টি টেস্ট, ২৪৩টি ওয়ানডে ও ৭৮টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। দীর্ঘ ও সফল ক্যারিয়ারে তিনি জাতীয় দলের নেতৃত্বও দিয়েছেন বিভিন্ন সময়।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ত ম ম ইকব ল
এছাড়াও পড়ুন:
সারা দেশে সাত দিনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮
ঢাকাসহ সারা দেশে বিগত সাত দিনে অভিযান চালিয়ে ২৮৮ জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় তাঁদের আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ, ককটেলসহ বিভিন্ন জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনের ইউনিট এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় কিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব অভিযানে চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, অবৈধ অস্ত্রধারী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং মাদকাসক্তসহ ২৮৮ জনকে আটক করা হয়।
আইএসপিআর জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১৪টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ১৫৬টি বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ২টি ককটেল, ৩টি ম্যাগাজিন, মাদকদ্রব্য, বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র, চোরাই মালামাল ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়। প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তাঁদের সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য দিতে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।