জেলা কৃষকদলের ৭৯ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
Published: 26th, March 2025 GMT
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদল নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার ৭৯ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে ডা. মো. শাহীন মিয়াকে আহ্বায়ক এবং মো. আলম মিয়াকে সদস্য সচিব করা হয়েছে।
বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কৃষকদল আনুষ্ঠানিকভাবে এই কমিটির অনুমোদন দিয়েছে। জাতীয়তাবাদী কৃষকদল কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন ও সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল এই কমিটির অনুমোদন দেন। কমিটিতে ২৬ জনকে যুগ্ম আহ্বায়ক ও বাকিদের সদস্য করা হয়েছে।
কমিটিতে আছেন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হাজী দেওয়ান মাহমুদ, যুগ্ম আহ্বায়ক আলামিন ইকবাল, ওবাইদুর রহমান, এ্যাড.
সদস্যরা হলেন, এ্যাড. শরিফুল ইসলাম মোল্লা, মজিবুর রহমান, শ্যামল মিয়া, রফিকুল ইসলাম, উজ্জল ভূঁইয়া, এ্যাড. কাজী রাসেল, সার্জেন মোমেন, ফারুখ মিয়া, বেলায়েত হোসেন, বাদল মিয়া, শেখ আল আমিন, মো. শাহীন মিয়া, মঞ্জুর আহাম্মেদ, রাশেদ, আল আমিন, শাহিন মিয়া, খন্দকার আবুল বাশার, দেলওয়ার বেপারী, সুমন মোল্লা, রোকনুজ্জামান রোকন, নুরুজ্জামান, বিল্লাল হোসেন, মতিউর রহমান, কামরুল, রফিক হাজী, আলমগীর হোসেন, মো. শাকিল মিয়া, কুষার, মাসুম, ইকবাল, আক্তার, আরিফ, ওসমান, কামাল, শাকিবুল ইসলাম কাজেল, মোহাসিন মাহমুদ, হারুন মিয়া, সোবহান মাস্টার, মঞ্জুর হাজী, মোহাম্মদ আলী, মোক্তার হোসেন, নাঈম মিয়া, আলম খান, সিফাত সাউদ, কবির হোসেন, হেদায়েতউল্লা, পাভেল রহমান, মো. রাসেদুল ইসলাম, মো. নয়ন ভূঁইয়া, ফারুক ব্যাপারী, মো. আল-মামুন।
এর আগে গত ৯ ফেব্রুয়ারি ডা. মো. শাহীন মিয়াকে আহ্বায়ক এবং মো. আলম মিয়াকে সদস্য সচিব করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদল নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার দুই সদস্যের আংশিক কমিটি করা হয়েছিল।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: র জন ত ন র য়ণগঞ জ র রহম ন ল ইসল ম ক ষকদল সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
নারায়ণগঞ্জ পাসপোর্ট অফিস চালু হচ্ছে ১০ মাস পর
পুড়িয়ে ফেলার ১০ মাস পর নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম আগামী রোববার থেকে পুরোদমে চালু হচ্ছে। এর আগে গতকাল বুধবার রাত ১২টা ১ মিনিট থেকে অনলাইনে পাসপোর্টের আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের উপরিচালক জামাল হোসেন জানান, নারায়ণগঞ্জের সাইনবোর্ডে অবস্থিত আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে আবেদনকারীরা রোববার থেকে আবেদনপত্র জমা, ছবি ও বায়োমেট্রিক দিতে পারবেন।
গত বছরের ১৮ জুলাই রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয় নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস ভবন। আগুনে পুড়ে যায় বিতরণের অপেক্ষায় থাকা ৮ হাজার পাসপোর্ট। পুরো পাসপোর্ট অফিস ভবনটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। আগুন জ্বলতে থাকে ১৯ জুলাই সকাল পর্যন্ত। আগুন দেওয়ার আগে অফিসটিতে লুটপাট চালানো হয়েছিল বলে জানান পাসপোর্ট অফিসের তৎকালীন উপপরিচালক মাহমুদুল হাসান। আগুনে ভবনের নিচতলা থেকে শুরু করে দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ তলায় থাকা বায়ো এনরোলমেন্ট যন্ত্রপাতি, প্রশাসন শাখা, অফিস সরঞ্জাম, গুরুত্বপূর্ণ নথি, ফাইলপত্র এবং চতুর্থ তলার রেকর্ডরুম ও অতিথিশালার সবকিছুই পুড়ে যায়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ, রূপগঞ্জ, আড়াইহাজার, বন্দর, সোনারগাঁ, ফতুল্লা ও সদর উপজেলাবাসী। মুন্সীগঞ্জ ও নরসিংদীতে গিয়ে পাসপোর্ট করতে গিয়ে দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে নারায়ণগঞ্জের সেবাগ্রহীতাদের।
পুড়িয়ে দেওয়ার ৬ মাস পর পাসপোর্ট অফিসটির সংস্কারকাজ শুরু করে গণপূর্ত বিভাগ।
স্থানীয় বাসিন্দা নুরুল ইসলাম বলেন, আবারও পাসপোর্ট অফিসটি চালু হওয়ার সংবাদে তারা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন।