Samakal:
2025-11-03@07:38:00 GMT

ছয় মাসে ২১ ম্যাচের ব্যস্ততা

Published: 28th, March 2025 GMT

ছয় মাসে ২১ ম্যাচের ব্যস্ততা

নিয়োগ পেয়েই নাভিদ নেওয়াজ দল গোছানোর কাজে নেমে পড়েছিলেন ২০২৪ সালে। প্রাথমিকভাবে বড় স্কোয়াড নিয়ে শুরু করে সীমিত করে এনেছিলেন জুলাই মাসে। গত ৯ মাসে দল গড়ার কাজ শেষ করে এবার বিশ্বকাপে মনোযোগ কোচের। আগামী মাস থেকে ম্যাচ খেলায় মনোযোগী হবেন নাভিদ নেওয়াজরা। বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবে আগামী ছয় মাসে ২১টি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। দ্বিপক্ষীয় এবং ত্রিদেশীয় সিরিজগুলো হবে বিদেশের মাটিতে। শ্রীলঙ্কা দিয়ে শুরু, শেষ ইংল্যান্ডের মাঠে।

বিসিবি গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগের ম্যানেজার আবু ইমান মো.

কাউসার জানান, বাংলাদেশের যুবারা ২১ এপ্রিল শ্রীলঙ্কা যাবে ছয় ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ খেলতে। সিরিজের সব ম্যাচই হবে হাম্বানটোটায়। লঙ্কা থেকে দেশে ফিরে আজিজুল হাকিম তামিমদের প্রস্তুতি নিতে হবে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের। জুলাই মাসে জুনিয়র প্রোটিয়াদের বিপক্ষে একটি প্রস্তুতি ও তিন ম্যাচের সিরিজ খেলবে বলে জানান কাউসার। বেনুনী ও প্রিটোরিয়ায় হবে সিরিজগুলো। ২০২৬ সালের বিশ্বকাপ মাথায় রেখে ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলবে জিম্বাবুয়েতে। 

কাউসার বলেন, ‘আগামী বিশ্বকাপ হবে জিম্বাবুয়ে ও নামিবিয়াতে। ভেন্যুকেন্দ্রিক ভালো প্রস্তুতি নেওয়ার চেষ্টা থাকবে। জিম্বাবুয়ের কাছাকাছি কন্ডিশন দক্ষিণ আফ্রিকায় পাওয়া যাবে। বাংলাদেশ, জিম্বাবুয়ে ও দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যকার ত্রিদেশীয় সিরিজে ভালো খেলা হবে আশা করা যায়। জুলাই-আগস্টে খেলা শেষ করে যেতে হবে ইংল্যান্ডে। ওখানে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ ছাড়াও একটি ত্রিদেশীয় সিরিজ হতে পারে। ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড চেষ্টা করবে আরেকটি দল নিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ আয়োজনের।’ 

ইংলিশ যুবাদের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ খেলবেন আজিজুলরা। সেপ্টেম্বরে হবে খেলাগুলো। এই সিরিজগুলো শেষে এশিয়া কাপের প্রস্তুতি নেবেন খেলোয়াড়রা।

বাংলাদেশ এশিয়া কাপে টানা দুই বারের চ্যাম্পিয়ন। বিশ্বকাপের আগে এই টুর্নামেন্টে ভালো খেলা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন কোচ নাভিদ। কারণ এশিয়া কাপ-পরবর্তী সময়ে তেমন ম্যাচ খেলার সুযোগ থাকবে না। টুর্নামেন্ট হিসেবে ফাইনাল মহড়া হবে সেটি। কাউসার জানান, ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে জিম্বাবুয়ে যাওয়ার আগে দেশের মাটিতে একটি সিরিজ খেলার চেষ্টা করবে। সে লক্ষ্যে কাজ করছেন তারা। মূলত ২০২০ সালের বিশ্বকাপের সাফল্য মাথায় রেখে প্রস্তুত করা হচ্ছে অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে। 

২০২০ সালে শিরোপা জেতার পর মাঝে দুটি বিশ্বকাপ খেলে ভালো করতে পারেনি বাংলাদেশ। মূলত সেই মানের খেলোয়াড় ছিল না। এবারের দলটা ২০২০ সালের দলের মতোই। ব্যাটিং, বোলিং বিভাগ দারুণ কার্যকর। পারভেজ হোসেন ইমনের মতো পেস বোলার আছেন দলে। বিপিএল, ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ খেলে যারা পরিণত হচ্ছেন বড় মঞ্চের জন্য। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটও খেলেন যুবাদের কেউ কেউ।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: প রস ত ত ব শ বক প

এছাড়াও পড়ুন:

২০২৬ সালে বিশ্ববাজারে জিনিসপত্রের দাম আরও ৭% কমতে পারে, বাংলাদেশে কেন কমছে না

চলতি বছরের শুরু থেকেই বিশ্ববাজারে দাম কমার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুসারে, চলতি বছরে সামগ্রিকভাবে পণ্যমূল্য ৭ শতাংশ কমবে। আগামী বছর, অর্থাৎ ২০২৬ সালে পণ্যমূল্য আরও ৭ শতাংশ কমবে। এ দাম হবে ছয় বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম।

কিন্তু বাংলাদেশের বাজারে তার প্রভাব নেই। দেশে মূল্যস্ফীতির হার এখনো ৮ শতাংশের ঘরে। যদিও একসময় তা দুই অঙ্ক ছাড়িয়ে গিয়েছিল। গত সেপ্টেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ হয়েছে। দেশের মানুষকে এখনো বাড়তি দামেই পণ্য ও সেবা কিনতে হচ্ছে। আগামী বছর নিত্যপণ্যের দাম কমবে কি না, সেই নিশ্চয়তাও নেই। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে বিশ্ববাজারে পণ্যের দাম কমলেও দেশে এর প্রভাব কম।

বিশ্বব্যাংকের ‘কমোডিটি মার্কেটস আউটলুক অক্টোবর ২০২৫’ শীর্ষক প্রতিবেদনের তথ্যানুসারে, ২০২৫ সালের শুরু থেকেই বিশ্ববাজারে পণ্যের দাম কমতে শুরু করেছে। যার মূল কারণ হিসেবে তারা চিহ্নিত করেছে জ্বালানির দাম কমে যাওয়া। সেই সঙ্গে আরও কিছু কারণ চিহ্নিত করেছে তারা। সেগুলো হলো চীনে তেলের চাহিদা বৃদ্ধির গতি কমে যাওয়া এবং বিশ্ববাজারে সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় তেলের দামে বড় ধরনের পতন ঘটা। খাদ্যপণ্যের দাম বছরের শুরু থেকে ধীরে ধীরে কমতে থাকে, কিন্তু বছরের প্রথমার্ধে প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে পানীয় পণ্যের দাম হঠাৎ অনেকটা বেড়ে যায়। এ ছাড়া বছরের দ্বিতীয়ার্ধে সোনার দাম রেকর্ড উচ্চতায় ওঠে। মূলত রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার মধ্যে নিরাপদ বিনিয়োগ মাধ্যম হিসেবে মানুষ সোনার দিকে ছুটেছেন।

বিশ্ববাজারে পণ্যের মূল্য নির্ধারণে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখে জ্বালানি তেলের দাম। বিশ্বব্যাংক গ্রুপের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০২৫ সালে জ্বালানির দাম আগের বছরের তুলনায় ১২ শতাংশ এবং ২০২৬ সালে আরও ১০ শতাংশ কমবে। ২০২৭ সালে তা আবার প্রায় ৬ শতাংশ বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস ২০২৬ সালে কৃষিপণ্য, খাদ্য ও কাঁচামালের দাম কমবে। চলতি বছরেও এসব পণ্যের দাম কমেছে।

জ্বালানি তেল

বিশ্বব্যাংকের ২০২৬ সালের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, প্রাকৃতিক গ্যাসের চাহিদা বাড়ায় গ্যাসের দাম কিছুটা বাড়লেও তেলের দাম কমে যাবে এবং সেই প্রভাবকে ছাপিয়ে যাবে। ২০২৫ সালে ব্রেন্ট ক্রুড তেলের দাম হতে পারে ব্যারেলপ্রতি গড়ে ৬৮ ডলার; ২০২৪ সালের ৮১ ডলারের তুলনায় যা বেশ কম। ২০২৬ সালে এই দাম আরও কমে ব্যারেলপ্রতি গড়ে ৬০ ডলারে নামতে পারে ধারণা করা হচ্ছে।

এই পূর্বাভাস অনুযায়ী, তেলের ব্যবহার বৃদ্ধির হার আরও কমবে—মূলত চীনের চাহিদা কমে যাওয়া, বৈদ্যুতিক ও হাইব্রিড গাড়ির দ্রুত প্রসার ও বৈশ্বিক তেল সরবরাহ বৃদ্ধির কারণে এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে।

২০২৫ সালে বৈশ্বিক তেলের বাজারে সরবরাহ উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। ২০২৬ সালে তা আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ২০২০ সালের সর্বোচ্চ মাত্রার তুলনায় প্রায় ৬৫ শতাংশ বেশি হবে এ সরবরাহ।

কৃষিপণ্য

বিশ্বব্যাংক গ্রুপের পূর্বাভাস অনুযায়ী, কৃষিপণ্যের মূল্যসূচক ২০২৫ সালে স্থিতিশীল আছে। ২০২৬ সালে তা সামান্য ২ শতাংশ ও ২০২৭ সালে আরও ১ শতাংশ কমবে।

খাদ্যপণ্যের দাম, যেমন শস্য, তেল, প্রোটিনজাত খাবারসহ অন্যান্য খাদ্যের দাম সাম্প্রতিক সীমার কাছাকাছি থাকবে। তবে মাঝেমধ্যে সামান্য কিছুটা ওঠানামা থাকবে। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, প্রধান ফসলগুলোর উৎপাদন বৃদ্ধির হার আবার দীর্ঘমেয়াদি প্রবণতায় ফিরে আসছে।

২০২৫ সালের বাকি সময়ে সয়াবিনের দাম কমবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের যে সয়াবিন সাধারণত চীনে রপ্তানি হয়, তা এবার কম দামে অন্য ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করতে হতে পারে। চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যযুদ্ধের অন্যতম প্রধান ক্ষেত্রে হচ্ছে এই সয়াবিন। চীন যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে সয়াবিন কিনছে না। ফলে ২০২৬ ও ২০২৭ সালে এই পণ্যের দাম তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বিশ্ববাজারে দাম কমে গেলে যুক্তরাষ্ট্রে সয়াবিন চাষের পরিমাণ কিছুটা কমতে পারে, তবে ব্রাজিল তার সয়াবিন আবাদ আরও বাড়ানোর পথে রয়েছে। পানীয় পণ্যের দাম ২০২৬ সালে ৭ শতাংশ ও ২০২৭ সালে প্রায় ৫ শতাংশ কমবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।

এদিকে চলতি বছর সারের দাম সামগ্রিকভাবে ২১ শতাংশ বাড়তি। চাহিদা বৃদ্ধি, বাণিজ্যিক প্রতিবন্ধকতা ও কিছু অঞ্চলে সরবরাহ–ঘাটতির কারণে এ দাম বেড়ে যাওয়া। ২০২৬ ও ২০২৭ সালে দাম প্রায় ৫ শতাংশ কমতে পারে। তবু ২০১৫-১৯ সালের গড় দামের তুলনায় তা অনেক বেশি থাকবে। এর কারণ হলো উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়া, রপ্তানি সীমাবদ্ধতা ও চলমান আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা।

চীন ইতিমধ্যে নাইট্রোজেন ও ফসফেট সার রপ্তানিতে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছে। অন্যদিকে পটাশ সরবরাহকারী বড় দেশ বেলারুশ এখনো ইউরোপীয় ইউনিয়নের নিষেধাজ্ঞার আওতায় আছে। রাশিয়া ও বেলারুশ—উভয় দেশই সারের ওপর ইউরোপীয় ইউনিয়নের আরোপিত নতুন শুল্কের সম্মুখীন।

দেশে কেন দাম বেশি

বিশ্ববাজারে দাম কমলেও দেশের বাজার দাম না কমার অন্যতম প্রধান কারণ ডলারের দামের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন। গত তিন বছরে ডলার দাম অনেকটা বেড়েছে। সেই সঙ্গে দেশের অনেক আমদানি পণ্যে শুল্ক বেশি বলে মনে করেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান।

মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বাজার ব্যবস্থাপনার কারণে দাম কমছে না। বাজারে চাহিদা কত বা কখন কোন পণ্য আমদানি করতে হবে, সে বিষয়ে যথাযথ তথ্যের ঘাটতি আছে। ফলে সময়মতো পণ্য আমদানি হয় না।

আরেকটি বিষয় হলো দেশে যেসব পণ্য আমদানি করা হয়, তার অনেক কিছু উৎপাদিতও হয়। কিন্তু বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় এসব পণ্যের সরবরাহে টান পড়েছে। বাজারের পণ্যমূল্যে তার প্রভাব পড়ছে বলে মনে করছেন মোস্তাফিজুর রহমান।

তিন বছর আগে দেশে ডলারের দাম ছিল ৮৬ টাকা। এখন তা বেড়ে ১২২ টাকা হয়েছে। এ ছাড়া কয়েক মাস ধরে আমদানির ঋণপত্র খোলাও কমেছে। এতে আমসদানিতে চাপ পড়ছে।

দেশের বাজার উচ্চ মূল্যের কারণ সম্পর্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক সেলিম রায়হান বলেন, বিশ্ববাজারে জ্বালানি, কৃষি ও খাদ্যপণ্যের দাম কমলেও বাংলাদেশের বাজারে তার প্রভাব দেখা যাচ্ছে না। জ্বালানি ও পরিবহন ব্যয়, শুল্ক ও করের চাপ ও বাজার ব্যবস্থাপনায় অদক্ষতার কারণে দাম কমছে না। পাইকারি থেকে খুচরা পর্যন্ত অতি মুনাফা ও অস্বচ্ছ বাণিজ্যিক শৃঙ্খলের কারণেও বাজারে কৃত্রিমভাবে উচ্চমূল্য বিরাজ করছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে টাকার অবমূল্যায়ন। ফলে আমদানি ব্যয় বেড়ে গেছে এবং আন্তর্জাতিক মূল্যহ্রাসের সুফল ভোক্তাপর্যায়ে পড়ছে না।

সেলিম রায়হান আরও বলেন, এ ছাড়া রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তার কারণ ব্যবসা-বাণিজ্যে স্থবিরতা নেমে এসেছে। বিনিয়োগকারীরা নতুন ঝুঁকি নিতে চাচ্ছেন না। পণ্য পরিবহন ও আমদানি ব্যাহত হচ্ছে। ফলে সরবরাহ শৃঙ্খল দুর্বল হয়ে পড়ছে। এই পরিস্থিতিতে বাজারে পণ্যের ঘাটতি ও অনিশ্চয়তা তৈরি হয়। এটি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়।

দেশে তিন বছর ধরেই উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে গড় মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১০ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। সম্প্রতি তা কিছুটা কমলেও সেপ্টেম্বর মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ। গত আগস্ট মাসে এই হার ছিল ৮ দশমিক ২৯ শতাংশ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ঢাকা বিএএফ শাহীন কলেজে ২০২৬ সালে শিশু শ্রেণিতে ভর্তি
  • গ্লোবাল চায়না ফেলোশিপ, গবেষণার সুযোগ যুক্তরাষ্ট্রে
  • অমর একুশে বইমেলা ফেব্রুয়ারিতেই
  • নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার তারিখ ঘোষণা
  • উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের এসএসসি প্রোগ্রাম, জেএসসি ছাড়াও ভর্তি
  • ইপিএফএল সামার রিসার্চ প্রোগ্রাম: আইএলটিএস ছাড়াই আবেদন
  • অনিরাপদ ওয়েবসাইটে ঢোকার আগে সতর্ক করবে গুগল ক্রোম
  • ২০২৬ সালে বিশ্ববাজারে জিনিসপত্রের দাম আরও ৭% কমতে পারে, বাংলাদেশে কেন কমছে না
  • জুলাই বিরোধিতা: ৩০ শিক্ষক-কর্মচারী ও ৩৩ ছাত্রলীগ নেতার ‘শাস্তি’