হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া তামিম ইকবাল বাসায় ফিরেছেন। গত সোমবার বিকেএসপিতে খেলতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে গাজীপুরের কেপিজে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে তাঁকে রাজধানীর এভারকেয়ারে নিয়ে আসা হয়।

আজ শুক্রবার দুপুরে তামিমকে বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। প্রথম আলোকে খবরটি নিশ্চিত করেছেন তামিমের ভাই নাফিস ইকবাল। তিনি জানান, আজ দুপুরে এভারকেয়ার থেকে তামিমকে বাসায় নেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুনতামিম ইকবাল কি আবার ক্রিকেটে ফিরতে পারবেন২১ ঘণ্টা আগে

মোহামেডানের হয়ে শাইনপুকুরের বিপক্ষে ম্যাচ খেলতে গিয়ে অসুস্থ বোধ করেন তামিম। কেপিজে হাসপাতালে ইসিজি করার পর হেলিকপ্টারে ঢাকায় আসার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু তামিমের শারীরিক অবস্থা তখন অনুকূলে ছিল না।

পরে কেপিজে হাসপাতালেই তাঁর চিকিৎসা চলে। হার্টে একটি রিংও পরানো হয়। তখন ডাক্তাররা জানান, ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে থাকতে হবে তামিমকে। কেপিজে হাসপাতালে এক দিন থাকার পর তামিমকে এভারকেয়ারে নিয়ে আসা হয়।

মোহামেডানের হয়ে খেলতে নেমে অসুস্থ হন তামিম.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

সারা দেশে সাত দিনে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮

ঢাকাসহ সারা দেশে বিগত সাত দিনে অভিযান চালিয়ে ২৮৮ জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনায় তাঁদের আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ, ককটেলসহ বিভিন্ন জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনের ইউনিট এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় কিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসব অভিযানে চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, অবৈধ অস্ত্রধারী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং মাদকাসক্তসহ ২৮৮ জনকে আটক করা হয়।

আইএসপিআর জানিয়েছে, আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১৪টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ১৫৬টি বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, ২টি ককটেল, ৩টি ম্যাগাজিন, মাদকদ্রব্য, বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র, চোরাই মালামাল ও নগদ অর্থ উদ্ধার করা হয়। প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তাঁদের সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেনাবাহিনীর এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সাধারণ জনগণকে যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য দিতে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ