৭ দুগুণে ১৪ক্রিকেট রান ও উইকেটের খেলা। ক্রিকেট চার-ছক্কার খেলাও। সব মিলিয়ে ক্রিকেটটা সংখ্যাময় এক খেলাই। ক্রিকেটের সংখ্যাগুলো অবশ্য একেবারে রসকষহীন নয়। সংখ্যায় চোখ বোলালে মজার অনেক কিছুই চোখে পড়তে বাধ্য। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের ১০০ ও ২০০তম জয়ের ম্যাচ দুটিকেই উদাহরণ হিসেবে আনা যায়। বাংলাদেশ ১০০তম জয়টি পায় ২০১৪ সালে চট্টগ্রামে জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডে ছিল সেটি। বাংলাদেশের ওপেনার তামিম ইকবাল সেদিন ৭৬ রান করার পথে ৭টি চার মারেন। বাংলাদেশের জয়ের সংখ্যাটা দ্বিগুণ, অর্থাৎ ২০০ হয় ২০২২ সালের দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের তৃতীয় ওয়ানডেতে। সেঞ্চুরিয়নের সেই ম্যাচে সফল রান তাড়ায় তামিম অপরাজিত ছিলেন ৮৭ রানে। ১০০তম জয়ে ৭টি চার মারা তামিম ২০০তম জয়ে চার মেরেছিলেন কয়টি জানেন—১৪টি। ১০০-এর দ্বিগুণ ২০০, তামিমের চারও হয়ে যায় দ্বিগুণ।উল্টো পথেসবচেয়ে কম বয়সে আন্তর্জাতিক ম্যাচে আম্পায়ারিং করার রেকর্ডটা জর্জ কুলথার্ডের। সেই ১৮৭৯ সালে ইতিহাসের তৃতীয় টেস্টে আম্পায়ারিংয়ে নামার দিন কুলথার্ডের বয়স ছিল ২২ বছর ১৫৪ দিন। শুধু আম্পায়ারিংই নয়, অস্ট্রেলিয়ার হয়ে একটি টেস্টও খেলেছেন কুলথার্ড। তবে ক্রিকেটার থেকে আম্পায়ার নয়, কুলথার্ড হেঁটেছেন উল্টো পথে। টেস্টে আম্পায়ারিং করার তিন বছর পর ১৮৮২ সালে একমাত্র টেস্ট​টি খেলেছেন তিনি। সিডনিতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ইনিংসে ১১ নম্বরে ব্যাট করে ৬ রানে অপরাজিত ছিলেন কুলথার্ড। ক্রিকেটের চেয়েও অবশ্য অস্ট্রেলিয়ান রুলস ফুটবলে বেশি নাম কিনেছিলেন কুলথার্ড। খেলাটির ইতিহাসে প্রথম মহাতারকা বলা হয় তাঁকেই। তবে ১৮৮২ সালে ২৫ বছর বয়সে যতি পড়েছিল তাঁর ফুটবল ক্যারিয়ারের। কেন জানেন, ম্যাচ চলার সময় বাজে ভাষা ব্যবহার করায় তাঁকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করে ভিক্টোরিয়ার রাজ্য ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: আম প য় র

এছাড়াও পড়ুন:

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন, চ্যাম্পিয়ন পিএসজির গোল উৎসব

বায়ার্ন মিউনিখ ৩–১ চেলসি

২০১২ সালে আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ইতিহাস গড়েছিল চেলসি। ফাইনালে বায়ার্ন মিউনিখকে টাইব্রেকারে হারিয়ে প্রথমবারের মতো পরেছিল ইউরোপসেরার মুকুট।

 তবে এরপর থেকে বায়ার্নের সঙ্গে মুখোমুখি সব ম্যাচেই হেরেছে চেলসি। লন্ডনের ক্লাবটি পারল না আজও। হ্যারি কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে ৩–১ ব্যবধানে হারিয়েছে বায়ার্ন।

আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ম্যাচের ২০ মিনিটে বায়ার্ন প্রথম গোলটা পেয়েছে উপহারসূচক। চেলসির সেন্টার–ব্যাক ট্রেভোহ চালোবাহ নিজেদের জালে বল জড়ালে এগিয়ে যায় বাভারিয়ানরা।

কিছুক্ষণ পরেই ব্যবধান দ্বিগুণ করেন কেইন। এবার ভুল করে বসেন চেলসির মইসেস কাইসেদো। নিজেদের বক্সে কেইনকে কাইসেদো অযথা ট্যাকল করলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি।

নতুন মৌসুমে গোলের পর গোল করেই চলেছেন হ্যারি কেইন

সম্পর্কিত নিবন্ধ