অভিজাত এলাকায় প্রিমিয়াম অ্যাপার্টমেন্ট নির্মাণে এগিয়ে শেল্টেক্
Published: 29th, April 2025 GMT
‘একটি অ্যাপার্টমেন্ট কি শুধুই আশ্রয়স্থল, নাকি সামগ্রিক জীবনধারার প্রতিচ্ছবি?’
এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে চোখে পড়ে ‘শেল্টেক্ স্যাফায়ার’ সিরিজের আবাসিক প্রকল্পগুলোর দিকে, যা ঢাকার অভিজাত এলাকায় পরিকল্পিতভাবে গড়ে উঠছে। শুধু ইট-বালু-সিমেন্টের কাঠামো হিসেবে নয়, আবাসন প্রকল্পগুলো এমন হওয়া উচিত, যেখানে থাকবে আধুনিক জীবনধারার পূর্ণ প্রতিফলন। এই ভাবনাকে বুকে ধারণ করে শেল্টেক্ (প্রা.
ধানমন্ডিতে বিশ্বমানের এক্সক্লুসিভ অ্যাপার্টমেন্ট
ঢাকার অন্যতম পরিকল্পিত ও অভিজাত এলাকা ধানমন্ডিতে শেল্টেক্ স্যাফায়ার সিরিজের মোট চারটি প্রকল্পের নির্মাণকাজ শুরু হতে যাচ্ছে। যার মধ্যে একটির নাম শেল্টেক্ রেবেকা মহিউদ্দিন। ধানমন্ডি লেকের সন্নিকটে ১১ কাঠা জমির ওপর নির্মিতব্য ১০তলা ভবনটিতে থাকছে প্রায় ২ হাজার ৩৯১ বর্গফুটের মোট ১৮টি অ্যাপার্টমেন্ট, যার নকশা করেছে স্থপতি ফয়েজ উল্লাহর নেতৃত্বে আর্কিটেকচার ফার্ম ‘ভলিউম জিরো’।
ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার রোড-১১-তে নির্মিতব্য ভবনটির নকশা এমনভাবে করা হয়েছে, যাতে প্রাকৃতিক আলো ও বাতাস সহজে ঘরে প্রবেশ করতে পারে। শুধু তা-ই নয়, ভবনটিতে থাকছে কমিউনিটি হল, জিমনেশিয়াম এবং বসার জায়গাসহ একটি দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান। অর্থাৎ সুস্থ ও সুন্দর ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে নির্মাণ করা হচ্ছে শেল্টেক্ রেবেকা মহিউদ্দিন।
ধানমন্ডি ৩ নম্বর রোডে অবস্থিত শেল্টেক্ প্রত্যাশা ভবনটি একটি পরিবেশবান্ধব প্রকল্প হিসেবে নির্মিত হচ্ছে, যা প্রকৃতির সঙ্গে প্রতিশ্রুতির এক অনন্য নিদর্শন। নান্দনিক নকশা, টেকসই নির্মাণ এবং আধুনিক নাগরিক চাহিদার সমন্বয়ে গঠিত এই প্রকল্পটি রাজধানীর আবাসন খাতে নতুন মাত্রা যুক্ত করতে চলেছে। এই ভবন নির্মাণে সবুজকে প্রাধান্য দেওয়ার পাশাপাশি চেষ্টা করা হয়েছে কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনার। প্রখ্যাত স্থপতি নাহাস আহমেদ খলিলের নেতৃত্বে, সৃজনশীলতা ও স্থাপত্য নান্দনিকতায় নির্মিতব্য প্রকল্পটিতে রয়েছে মোট ১৬টি অভিজাত ইউনিট, প্রতিটির আয়তন ২ হাজার ৬৫০ স্কয়ারফিট। প্রতিটি অ্যাপার্টমেন্টে থাকছে চারটি প্রশস্ত বেডরুম। এ ছাড়া রয়েছে ডাবল-হাইট এন্ট্রেন্স, ছাদজুড়ে সবুজ বাগান, কমিউনিটি স্পেস এবং আধুনিক জিমনেশিয়ামের মতো সুবিধা। সবুজের প্রাধান্য, কার্বন নিঃসরণ কমানো এবং প্রাকৃতিক আলো-বাতাসের সঠিক চলাচলের ব্যবস্থা নিশ্চিত করে পরিবেশের সঙ্গে একধরনের সেতুবন্ধ সৃষ্টি করতে চলেছে শেল্টেক্ প্রত্যাশা।
ধানমন্ডিতে স্যাফায়ার সিরিজের আরেকটি প্রকল্প শেল্টেক্ উইন্টার বেরি। এটি ধানমন্ডির রোড ৪/এ-তে অবস্থিত, যার ডিজাইন কনসালট্যান্ট হিসেবে আছে ভলিউম জিরো লিমিটেড। ২০ কাঠা জমির ওপর নির্মাণাধীন ১৪ তলা ভবনটিতে থাকছে ৩৬টি ইউনিট। প্রতিটি অ্যাপার্টমেন্টের আয়তন ২ হাজার ৩৫০ থেকে ২ হাজার ৭৫১ বর্গফুটের মধ্যে এবং প্রতিটি ইউনিটে থাকছে ৩ থেকে ৪টি বেডরুম। নিরাপত্তায় রয়েছে মোশন সেন্সর ও ভিডিও ডোরবেলের মতো আধুনিক সুবিধা। এ ছাড়া শেল্টেক্ উইন্টার বেরিতে থাকছে সুইমিংপুল, কমিউনিটি স্পেস, নামাজের স্থান, শিশুদের খেলার জায়গাসহ আধুনিক জীবনের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা।
ধানমন্ডি ৯/এ-তে আর্কিটেক্ট নাহাস আহমেদ খলিলের নকশায় স্যাফায়ার সিরিজের আরেকটি প্রিমিয়াম প্রকল্প ‘শেল্টেক্ কুল ব্রিজ’। ১৩ তলাবিশিষ্ট এই ভবনের প্রতিটি ফ্লোরে থাকছে দুটি করে ইউনিট, যার প্রতিটির আয়তন প্রায় ২ হাজার ৪৭০ বর্গফুট। অন্যান্য স্যাফায়ার সিরিজের মতো এটিতেও থাকছে সুসজ্জিত ছাদবাগান, কমিউনিটি হল ও আধুনিক লাউঞ্জ।
ধানমন্ডি রোড ১১-তে ২৩৯১ স্কয়ারফুটের অ্যাপার্টমেন্ট ‘শেল্টেক্ রেবেকা মহিউদ্দিন’উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: অ য প র টম ন ট প রকল প ধ নমন ড ইউন ট
এছাড়াও পড়ুন:
হাদির ওপর গুলি বর্ষণকারীকে ধরিয়ে দিতে পুরস্কার ঘোষণা
ইনকিলাব মঞ্চ ও ঢাকা ৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরীফ ওসমান হাদিকে গুলির ঘটনায় জড়িত এক ব্যক্তিকে শনাক্ত করা হয়েছে। তাকে ধরিয়ে দিতে পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে।
শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে ডিএমপি গণমাধ্যম শাখা থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়ে বলা হয়েছে, শনাক্তকৃত ব্যক্তির সন্ধানদাতাকে পুরস্কৃত করা হবে। পাশাপাশি সন্ধানদাতার নাম-পরিচয়ও গোপন রাখা হবে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগর রিকশায় করে যাওয়ার সময় মোটরসাইকেলে এসে দুর্বৃত্তরা হাদিকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে হাদি লুটিয়ে পড়েন। দুর্বৃত্তরা দ্রুত ওই এলাকা থেকে পালিয়ে যায়। বর্তমানে তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ঢাকা/এমআর/এস