তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, আদালতে স্বীকারোক্তি প্রধান আসামির
Published: 2nd, June 2025 GMT
সিরাজগঞ্জে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। মামলায় হাসান ইমাম রাসেলকে প্রধান আসামি ও তার সহযোগী সোহাগসহ চারজনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। হাসান ইমাম রাসেল সদর উপজেলার বাগবাটি ইউপি সদস্য ও ওয়ার্ড বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলামের ছেলে।
এদিকে মামলার আসামিদের মধ্যে হাসান ইমাম রাসেলকে ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে সোহাগসহ বাকি তিনজন পলাতক রয়েছে।
সিরাজগঞ্জ কোর্ট ইন্সপেক্টর আব্দুল হাই জানান, ধর্ষণের ঘটনায় অপরাধ স্বীকার করে রোববার আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে হাসান ইমাম রাসেল। গতকাল বিকেলে সিরাজগঞ্জ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (২) আদালতের বিচারক রাসেল মাহমুদ তার জবানবন্দি গ্রহণ করেন। এর আগে স্থানীয়দের সহায়তায় রোববার ভোরে নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো.
পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘শনিবার সন্ধ্যায় ওই তরুণী থানায় এসে অভিযুক্ত দুই যুবক এবং সহযোগিতার অভিযোগে ওই বাড়ির দুইজন মিলে মোট চারজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। পরদিন রোববার ভোরে নিজ বাড়ি থেকে মামলার প্রধান আসামি হাসান ইমামকে গ্রেপ্তার করা হয়। আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ার পর তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক। সোহাগসহ বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে।’
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, আদালতে স্বীকারোক্তি প্রধান আসামির
সিরাজগঞ্জে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। মামলায় হাসান ইমাম রাসেলকে প্রধান আসামি ও তার সহযোগী সোহাগসহ চারজনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। হাসান ইমাম রাসেল সদর উপজেলার বাগবাটি ইউপি সদস্য ও ওয়ার্ড বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলামের ছেলে।
এদিকে মামলার আসামিদের মধ্যে হাসান ইমাম রাসেলকে ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে সোহাগসহ বাকি তিনজন পলাতক রয়েছে।
সিরাজগঞ্জ কোর্ট ইন্সপেক্টর আব্দুল হাই জানান, ধর্ষণের ঘটনায় অপরাধ স্বীকার করে রোববার আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে হাসান ইমাম রাসেল। গতকাল বিকেলে সিরাজগঞ্জ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (২) আদালতের বিচারক রাসেল মাহমুদ তার জবানবন্দি গ্রহণ করেন। এর আগে স্থানীয়দের সহায়তায় রোববার ভোরে নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আহসানুজ্জামান বলেন, ‘তিন মাস আগে মোবাইলে প্রেমের ফাঁদে ফেলে সদর উপজেলার সয়দাবাদ ইউনিয়নের বাঐতারা গ্রামের ২০ বছর বয়সী তরুণীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে হাসান ইমাম। শুক্রবার বিকেলে নানা ছলে তরুণীকে ডেকে আনে এবং হরিনা বাগবাটি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের পাশের এক বাড়িতে নিয়ে হাসান ও সোহাগ নামে দুই যুবক তাকে ধর্ষণ করে। আশপাশের লোকজন বিষয়টি টের পেলে ওই তরুণীকে রেখে পালিয়ে যায় হাসান ও সোহাগ।’
পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘শনিবার সন্ধ্যায় ওই তরুণী থানায় এসে অভিযুক্ত দুই যুবক এবং সহযোগিতার অভিযোগে ওই বাড়ির দুইজন মিলে মোট চারজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। পরদিন রোববার ভোরে নিজ বাড়ি থেকে মামলার প্রধান আসামি হাসান ইমামকে গ্রেপ্তার করা হয়। আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ার পর তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক। সোহাগসহ বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে।’