দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ১০১ জনকে পরীক্ষা করে ১৩ জনের শরীরে করোনাভাইরাস পাওয়া গেছে। এ নিয়ে দেশে মোট করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২০ লাখ ৫১ হাজার ৭৬০ জন।

মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ২ জন। এর ফলে এ সংখ্যা ২০ লাখ ১৯ হাজার ৩৭৮ জন দাঁড়িয়েছে। এ সময়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি। শুরু থেকে এ পর্যন্ত করোনায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯ হাজার ৫০০ জনে। দেশে করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়ে উঠেছেন ২০ লাখ ১৯ হাজার ৩৭৮ জন।

মহামারির শুরু থেকে এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৫ শতাংশ। আর গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ১২ দশমিক ৮৭ শতাংশ।

২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর একই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের ৫ ও ১০ আগস্ট দুদিন করোনায় সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: কর ন য়

এছাড়াও পড়ুন:

শেয়ারদর লেনদেন সূচক সবই কমেছে

সূচক ও লেনদেনে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির পরদিন গতকাল মঙ্গলবার দেশের শেয়ারবাজারে উল্টো চিত্র দেখা গেছে। কমেছে বেশির ভাগ শেয়ারের দর, সূচক ও লেনদেন। তবে এ নিয়ে এখনই হতাশ না হওয়ার কথা বলছেন বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউসের কর্মকর্তারা।

গতকাল ঢাকার শেয়ারবাজার ডিএসইতে তালিকাভুক্ত ৩৬০ কোম্পানির মধ্যে ৬৫টির দর বাড়ার বিপরীতে কমেছে ২৫৬টির দর। তালিকাভুক্ত ৩৭ মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে মাত্র একটির, কমেছে ১৬টির। লেনদেন হওয়া বাকি ৫৪ শেয়ার ও ফান্ডের দর ছিল অপরিবর্তিত।
বেশির ভাগ শেয়ারের দর কমায় প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স প্রায় ৪৪ পয়েন্ট হারিয়ে ৪৭৩৯ পয়েন্টে নেমেছে। অথচ সোমবার বেশির ভাগ শেয়ারের দর বাড়ায় সূচকটি বেড়েছিল ৫৯ পয়েন্ট।
গত ২৯ মে থেকে ১৬ জুন পর্যন্ত সাত কর্মদিবসের মধ্যে ছয় দিনে সূচক প্রায় ১৯৩ পয়েন্ট বেড়েছিল। মাঝে ৪ জুন বেশির ভাগ শেয়ার দর হারানোয় সূচকটি ২৪ পয়েন্ট হারিয়েছিল। অর্থাৎ দুই দিনের পতনের পরও সর্বশেষ আট কর্মদিবসে সাকল্যে সূচক ১২৪ পয়েন্ট বেড়েছে।

শেয়ারবাজার-সংশ্লিষ্টরা জানান, ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কমবেশি উদ্বেগ আছে। বিশ্ব শেয়ারবাজারে দর পতন এ উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। আবার জাতীয় নির্বাচন ইস্যুতে সম্ভাব্য সময় ঠিক হওয়ায় বিনিয়োগকারীদের কেউ কেউ দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ পরিকল্পনা করছেন বলে জানা যাচ্ছে। অর্থাৎ মিশ্র প্রভাব আছে নানা ইস্যুর।
এমন প্রেক্ষাপটে আগের দিনের তুলনায় ১০৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা কমে ডিএসইর লেনদেন কমে ৩১৩ কোটি ৬২ লাখ টাকায় নেমেছে। একক কোম্পানি হিসেবে লাভেলোর ২৩ কোটি টাকার, বিচ্হ্যাচারির ১১ কোটি ১৬ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ