নড়াইলের পৃথক এলাকায় কুকুরের কামড়ে শিশুসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত সময়ে কুকুর কামড়িয়ে তাদের আহত করে। আহতরা নড়াইল আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, দুপুর ২টার দিকে নড়াইল সদর উপজেলার গঙ্গারামপুর গ্রামে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ ৩ জন আহত হন। তারা হলেন- ইমরান হাসান (৪০), তানভীর রহমান (৮) ও সামিউল ইসলাম (৮)।
এছাড়া, নড়াইল পৌরসভার ডুমুরতলা এলাকায় কুকুরের কামড়ে ৭ জন আহত হন। তারা হলেন- আবু রায়হান (৫), লাইজু বেগম (২২), জেলেখা বেগম (৫০), ইমন মোল্যা (১৬), চঞ্চল মোল্যা (৩২), রাবেয়া হাসান (৫) ও রেশমা বেগম (৪০)।
আরো পড়ুন:
যশোরে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী আটক
স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, স্বামীকে পুলিশে সোপর্দ
নড়াইল আধুনিক সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক সুপ্রীতি নন্দী লক্ষ্মী বলেন, ‘‘কুকুরের কামড়ে আহত বেশ কয়েকজন চিকিৎসা নিয়েছেন।’’
ঢাকা/শরিফুল/রাজীব
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
শিক্ষকের ওপর হামলা, জবি ছাত্রদল নেতা মাহমুদুলের পদ স্থগিত
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দুই শিক্ষক ও বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের (বাগছাস) তিন নেতার ওপর হামলার ঘটনায় জবি শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদুল হাসানের সাংগঠনিক পদ এক মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাতে ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক (সহসভাপতি মর্যাদার) মো. জাহাঙ্গীর আলমের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এই স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদুল হাসানের সাংগঠনিক পদ আগামী ১ মাসের জন্য স্থগিত করা হলো।
ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির এ সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সাজিদ ভবনের নিচে বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী রফিক বিন সাদেক রেসাদের ছাত্রলীগ সম্পৃক্ততার অভিযোগ তুলে মারধর শুরু করে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। এ সময় বিভাগের শিক্ষক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ উপদেষ্টা ড. এ কে এম রিফাত হাসান এবং সহকারী প্রক্টর শফিকুল ইসলাম রক্ষা করতে গেলে তাদের গালিগালাজ ও হামলা করে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। একই সঙ্গে শাখা বাগছাস সভাপতি, মুখ্য সংগঠক ও যুগ্ম আহ্বায়ক যথাক্রমে মো. ফয়সাল মুরাদ, ফেরদৌস হাসান এবং ফারুককে ‘ছাত্রলীগ’ ট্যাগ দিয়ে তাদের ওপরও হামলা ও মারধর করেন তারা। বর্তমানে তারা ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি আছেন।