গোগনগর ইউনিয়ন বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য ফরম বিতরণ
Published: 29th, June 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির অন্তর্গত সদর থানা বিএনপির আওতাধীন গোগনগর ইউনিয়ন বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য ফরম কার্যক্রম বিতরণের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব এড. আবু আল ইউসুফ খান টিপু।
রবিবার (২৯ জুন) বিকেল নারায়ণগঞ্জ সদর থানাধীন গোগনগর ইউনিয়নের সৈয়দপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের অডিটরিয়ামে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
গোগনগর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আক্তার হোসেনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেন মিয়াজীর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সম্পাদক সাঈদ উদ্দিন সুমন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফতেহ মোহাম্মদ রেজা রিপন, সদর থানা বিএনপির সভাপতি মাসুদ রানা, সাধারণ সম্পাদক এড.
এছাড়াও আরও উপস্থিত ছিলেন, গোগনগর ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি কবির হোসেন শিকদার, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক খলিলুর রহমান, সহ- সাধারণ সম্পাদক রহমত উল্লাহ ফকির, সাংগঠনিক সম্পাদক মঈনুল হাসান লিমন, ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোক্তার হোসেন, গোগনগর ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক রাসেল আহমেদ মন্টু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মজিবুর রহমান, বিএনপি নেতা জামাল হোসেন, আব্দুল লতিফ, কবির হোসেন, গোগনগর ইউনিয়ন মহিলা দলের সভানেত্রী পপি আক্তারসহ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ ন র য়ণগঞ জ ন ব এনপ র ব এনপ র স সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
মাদ্রাসাছাত্র সোলাইমান হত্যা মামলায় রিমান্ড শেষে আনিসুল হক কারাগারে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে মাদ্রাসাছাত্র সোলাইমান (১৯) হত্যা মামলায় চার দিনের রিমান্ড শেষে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বুধবার বেলা আড়াইটার দিকে নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শাফিয়া শারমিনের আদালতে হাজির করা হলে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়।
মামলার তদন্ত করছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ আদালত পুলিশের পরিদর্শক মোহাম্মদ কাইউম খান প্রথম আলোকে জানান, আনিসুল হককে কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গত বছরের ২২ আগস্ট সোলাইমানের ভগ্নিপতি শামীম কবির সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, শামীম ওসমানসহ ৫১ জনের নাম উল্লেখে অজ্ঞাতপরিচয় আরও অনেককে আসামি করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় হত্যা মামলাটি করেছিলেন। সোলাইমান মাদারীপুরের রাজৈর থানার কবিরাজপুর এলাকার মিরাজ উদ্দিনের ছেলে। তিনি রাজধানীর মিরপুর দারুর রাসাত মাদ্রাসার ছাত্র ছিলেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন পণ্ড করার জন্য আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করেন এবং জনমনে আতঙ্ক তৈরি করেন। আসামিদের নির্দেশে ছাত্র–জনতার ওপর গুলি ও আক্রমণ করা হয়। বেলা দেড়টার দিকে ডান পায়ের ঊরুতে গুলিবিদ্ধ হন সোলাইমান। পরে বিকেল সাড়ে চারটার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।