বন্দরে মুকুলের উপর সন্ত্রাসী হামলা, আমির হোসেনের নিন্দা
Published: 30th, June 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জ বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও বন্দর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আতাউর রহমান মুকুলের উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে র্তীব্র নিন্দা জানিয়েছে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের সাবেক সহ সভাপতি ও বন্দর থানা যুবদলের সাবেক সভাপতি আমির হোসেনসহ যুবদল নেতৃবৃন্দ। সোমবার (৩০ জুন) বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ নিন্দা জ্ঞাপন করেন।
সাবেক যুবদল নেতা আমির হোসেন জানান, মহানগর বিএনপি সাবেক নেতা ও বন্দর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আতাউর রহমান মুকুলের উপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনাটি অত্যান্ত নেক্কার জনক ঘটনা। এ সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় আমিসহ যুবদল নেতাকর্মীরা র্তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সে সাথে হামলাকারি ডন বজলুসহ তার সন্ত্রাসী বাহিনীদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবি জানাচ্ছি।
উল্লেখ্য, গত রোববার দুপুরে দাবিকৃত ১৫ লাখ টাকা চাঁদা না পেয়ে সোনারগাঁও এলাকার মূর্তিমান আতংক বজলু রহমান ওরফে ডন বজলুর নেতৃত্বে তার সন্ত্রাসী বাহিনী বন্দর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আতাউর রহমান মুকুলের উপর সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে বিবস্ত্র করে সম্মানহানী করে।
.উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ য বদল রহম ন
এছাড়াও পড়ুন:
নারায়ণগঞ্জে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যানের হেনস্তার ঘটনায় মামলা
নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা আতাউর রহমান মুকুলের উপর হামলা চালিয়ে হেনস্তা করার ঘটনায় বন্দর থানায় মামলা হয়েছে।
হামলার সময় মুকুলের সঙ্গে থাকা মোস্তাকুর রহমান বাদী হয়ে রবিবার (২৯ জুন) রাতে ডন বজলুকে প্রধান আসামি করে ১৮ জনের নাম উল্লেখ ও ২০-২৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলা করেন।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন, মৃত আলী মিয়ার ছেলে রাসেল (৪৪), আলী আক্কাস মিয়ার ছেলে কামাল ওরফে কেরা কামাল (৪৪), ফজলুর রহমানের ছেলে গোলজার (৪৮), কাশেম মিয়ার ছেলে নাদিম (৩৮), মৃত আবুল বাশারের ছেলে আব্দুল করিম নোমান (৩৫), মৃত আক্তার হোসেনের ছেলে আকাশ (২৫), মৃত সিরাজ উদ্দিন মিয়ার দুই ছেলে সেলিম (৪৫) ও শামীম (৪২), মৃত মগবুল হোসেনের ছেলে শাহাজালাল (৪০), মৃত ছালিম উদ্দিন মিয়ার ছেলে হযরত আলী (৫৬), রফিক মিয়ার ছেলে রাজ মিয়া (৫৫), সাদেক আলী ছেলে সাইদুর ওরফে সাইফুল (৪৪), মৃত লতিফ মিয়ার ছেলে হানিফ (৪২), ফজলুর রহমানের ছেলে আক্তার (৪৫), মিছির আলী ছেলে ইসমাঈল (৫৮), বশির উদ্দিন মিয়ার ছেলে খালেক (৫৮) ও একই এলাকার আলী আক্কাস (৩৬)।
আরো পড়ুন:
লক্ষ্মীপুরে বাবাকে হত্যার অভিযোগে ছেলে গ্রেপ্তার
আবু সাঈদ হত্যা: ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ
মামলার এজাহারের সূত্রে জানা যায়, আসামিরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মোস্তাকুর রহমান ও আতাউর রহমান মুকুলের কাছে চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে তাদের গাড়ি থেকে টেনে নামিয়ে আনেন। তারা মুকুলকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারাত্মক জখম করেন। মারতে মারতে এক সময় তার পাঞ্জাবি ও পায়জামা ছিড়ে ফেলেন। পরে পুলিশের সহায়তায় লোকজন তাকে উদ্ধার করে বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দেন।
এ ব্যাপারে বন্দর থানার ওসি লিয়াকত আলী জানান, মামলার এজাহারভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
ঢাকা/অনিক/বকুল