পরী না পূর্ণিমা? অপু না বুবলী? নায়িকাদের মধ্যে কে এগিয়ে
Published: 9th, August 2025 GMT
নায়কদের তুলনায় ফেসবুকে নায়িকারা বেশ সরব থাকেন। ভক্ত–শুভাকাঙ্ক্ষীদের কাছে নিজেদের কাজের খবর ফেসবুকের মাধ্যমে জানান, তেমনি ব্যক্তিগত খবর, ঘোরাঘুরিসহ নানান মুহূর্তের সর্বশেষ খবর দিতেও স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। কেউ ফেসবুক পেজ, আবার কেউবা এ ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিকে মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করেন। তারকাদের ভক্তরাও এতে তাঁদের সম্পর্কে সরাসরি অনেক কিছু জানতে পারেন। দেশের প্রথম সারির ১০ নায়িকার মধ্যে কার ফেসবুক অনুসারী কত, একনজরে দেখে নেওয়া যাক
১০.
তমা মির্জা ( ৩.৫ লাখ)
বাংলাদেশি চলচ্চিত্রে তমা মির্জা এখন বেশ জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য একজন চিত্রনায়িকা। তাঁর অভিনীত ‘সুড়ঙ্গ’ ও ‘দাগি’ সুপারহিট তকমা পায়। এমনকি ছবিতে তাঁর অভিনয় প্রশংসিতও হয়। বড় পর্দার পাশাপাশি তমা মির্জা ওটিটির সিরিজ ও ওয়েব ফিল্মেও সমানতালে কাজ করছেন। গেল বছর কলকাতার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী অঞ্জন দত্তের পরিচালনায় ‘দুই বন্ধু’ সিরিজেও কাজ করেছেন। গেল ঈদুল আজহায় চরকিতে মুক্তি পায় ওয়েব ফিল্ম ‘আমলনামা’। গেল দেড় দশকে ২০টির বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। সিনেমায় অভিনয়ের জন্য অর্জন করেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও। কয়েক বছর ধরে ওটিটি ও চলচ্চিত্রে তাঁর ব্যস্ততা বেড়েছে। একটা সময় ফেসবুকে বেশ সরব ছিলেন এই নায়িকা, তাঁর পেজে অনুসারীর সংখ্যা ছিল ২৫ লাখের মতো। কিন্তু কয়েক বছর আগে ফেসবুক পেজটি নিস্ক্রিয় করে দেন এই তারকা। ভক্ত শুভাকাঙ্ক্ষীদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগের সহজ মাধ্যম ফেসবুক আইডি, যেখানে তাঁর অনুসারীর সংখ্যা সাড়ে তিন লাখ।
তমা মির্জাউৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে