গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় শহিদুল ইসলাম (৩০) নামে আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। আজ রোববার তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এর আগে ওই মামলায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলা সদরের পুরানবাজার এলাকা থেকে গতকাল শনিবার দুপুরে শহিদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব-১৪। তিনি ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার মৃত আবদুল করিমের ছেলে।

আরও পড়ুনগাজীপুরে সাংবাদিক হত্যা মামলায় ৭ আসামির দুই দিনের রিমান্ড১৪ ঘণ্টা আগে

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের বাসন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিন খান বলেন, ‘সাংবাদিক হত্যা মামলার আসামি শহিদুলকে র‍্যাব গ্রেপ্তার করে বাসন থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে। তাঁকে আদালতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।’

এই মামলায় গ্রেপ্তার অন্য আসামিরা হলেন জামালপুরের মেলান্দহ থানার মাহমুদপুর গ্রামের মোবারক হোসেনের ছেলে মিজান ওরফে কেটু মিজান (৩৪), তাঁর স্ত্রী পারুল আক্তার ওরফে গোলাপি (২৮), খুলনার সোনাডাঙ্গা থানার ময়লাপোতা গ্রামের মো.

হানিফের ছেলে আল-আমীন (২১), পাবনার ফরিদপুর উপজেলার সোনাহারা গ্রামের নূর মোহাম্মদের ছেলে স্বাধীন, কুমিল্লার হোমনা থানার অনন্তপুর গ্রামের হানিফ ভূঁইয়ার ছেলে মো. শাহজালাল (৩২), পাবনার চাটমোহর থানার পাঁচবাড়িয়া গ্রামের কিয়ামদ্দিন হাসানের ছেলে মো. ফয়সাল হাসান (২৩), শেরপুরের নকলা থানার চিতলিয়া গ্রামের আবদুস সালামের ছেলে সুমন ওরফে সাব্বির (২৬)।

আরও পড়ুনমুঠোফোনে অস্ত্রধারীদের ভিডিও করছিলেন সাংবাদিক আসাদুজ্জামান, পরে তাঁকেই হত্যা করা হয়০৮ আগস্ট ২০২৫

নিহত আসাদুজ্জামান তুহিন (৩৮) দৈনিক প্রতিদিনের কাগজের গাজীপুর প্রতিনিধি ছিলেন। গত বৃহস্পতিবার রাতে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের ভিডিও করার সময় চন্দনা চৌরাস্তা এলাকায় তাঁকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: গ র প ত র কর

এছাড়াও পড়ুন:

আওয়ামী লীগের চ্যাপ্টার এই দেশে ক্লোজড: সারজিস আলম

ছবি: প্রথম আলো

সম্পর্কিত নিবন্ধ