শেখ রেজাউদ্দিন আহমেদকে (কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন) বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়েছে সরকার।

রবিবার (২১ সেপ্টেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে।

আরো পড়ুন:

শেফালী ফুল যেভাবে ঝরে পড়ে || আদিত্য আনাম

কবি আল মাহমুদের ৯০তম জন্মদিন শুক্রবার

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির আইন অনুযায়ী রেজাউদ্দিন আহমেদকে অন্য কোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান/সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে এক বছর মেয়াদে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হলো।

ডিজি হিসেবে শেখ রেজাউদ্দিন আহমেদের নিয়োগের বিষয়টি নিশ্চিত করে শিল্পকলার সচিব মোহাম্মদ ওয়ারেছ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, “এরই মধ‍্যে প্রজ্ঞাপন হয়েছে। উনি জয়েন করেছেন বলে শুনেছি। এখনো শিল্পকলায় আসেননি।”

শেখ রেজাউদ্দিন আহমেদের জন্ম ১৯৬২ সালের ২২ নভেম্বর, ঝিনাইদহ জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার নলভাঙ্গা গ্রামে। তিনি কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন নামে পরিচিত।

কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন আশির দশকে জাতীয় কবিতা পরিষদের সদস্য-সচিব ছিলেন। কবিতায় অবদানের জন্য ২০০৬ সালে তাকে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার দেওয়া হয়। ২০২২ সালের ইউক্রেনের নিকোলাই গোগোল আন্তর্জাতিক সাহিত্য পুরস্কার ট্রায়াম্ফ লাভ করেছেন তিনি।

রেজাউদ্দিন স্টালিন এর আগে নজরুল একাডেমির পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/সাইফ 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর র জ উদ দ ন স ট ল ন এক ড ম র শ ল পকল সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

শান্তি রক্ষা মিশনের মাধ্যমে বিশ্বশান্তিতে অবদান রাখছে বাংলাদেশ

জাতিসংঘের শান্তি রক্ষা মিশনে অবদান রাখার মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বশান্তিতে পরোক্ষভাবে অবদান রাখছে। শুরু থেকেই বিভিন্ন বৈশ্বিক মিশনে বাংলাদেশের চিকিৎসক, প্রকৌশলীরাও অংশ নিয়েছেন। এটি বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছ থেকে বাংলাদেশের অবদানের একটি দুর্দান্ত স্বীকৃতি এনে দিয়েছে।

‘গ্লোবাল পিস অ্যান্ড হারমনি: বাংলাদেশি’স রোল ইন ইউএন পিসকিপিং’ শীর্ষক সেমিনারে এ কথা বলেছেন বক্তারা। বিশ্বশান্তি দিবস উপলক্ষে আজ রোববার নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) সিন্ডিকেট হলে এ সেমিনারের আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয়টির সেন্টার ফর পিস স্টাডিজ (সিপিএস)।

সেমিনারে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেনিংয়ের (বিআইপিএসওটি) কমান্ড্যান্ট মেজর জেনারেল হুসেন মুহাম্মদ মসিহুর রহমান। তিনি বলেন, সংঘাত কখনো কখনো আদর্শিক স্বার্থ থেকে আসে, কখনো এটি ঔপনিবেশিক স্বার্থ থেকে আসে। যখন এটি ঘটে, তখন অভ্যন্তরীণ সংঘাত, মৃত্যু, সম্প্রদায়ের মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ হয়। এগুলো বন্ধ করার জন্য শেষ পর্যন্ত একটি মিশন যায় এবং সহায়তা প্রদান করে, যাতে বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত হয়।

জাতিসংঘের শান্তি রক্ষা মিশনে থাকা বাংলাদেশিদের অবদানের কথা তুলে ধরে মেজর জেনারেল মসিহুর রহমান বলেন, ‘এটি আমাদের জাতীয় ভাবমূর্তির সঙ্গে সম্পর্কিত। কিছু ক্ষেত্রে আমরা অনেক বৈশ্বিক ফোরামে নেতৃত্ব দিই।’

বিশ্বশান্তি দিবসের সেমিনারে অংশ নেওয়া অতিথিরা

সম্পর্কিত নিবন্ধ