গত বৃহস্পতিবার রাতে নেটফ্লিক্সে এসেছে শাহরুখ-পুত্র আরিয়ান খানের প্রথম সিরিজ ‘ব্যা***ডস অব বলিউড’। মুক্তির পর নানা কারণে আলোচনায় সিরিজটি। এই সিরিজে রাঘব জুয়াল আর ইমরান হাশমির একটি দৃশ্য নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। মজার দৃশ্যটি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্য করছেন ভক্তরা। সিরিজটিতে ব্যঙ্গাত্মক ভঙ্গিতে উপস্থাপন করা হয়েছে বলিউডকে। এই সিরিজে একে একে হাজির হয়েছেন ববি দেওল, লক্ষ‍্য লালওয়ানি, সাহের বাম্বা, মোনা সিং ও রাঘব জুয়াল। আর চমক হিসেবে ছিলেন আমির খান, সালমান খান, রণবীর সিং ও করণ জোহরও। তবে দর্শকের মন জিতে নিয়েছে রাঘব জুয়ালের এক বিশেষ দৃশ্য। সিরিজটির দৃশ্যকে ঘিরে আবার আলোচনায় এই অভিনেতা।

নাচ দিয়ে শুরু  
ভারতের টিভি চ্যানেলগুলোতে এন্তার নাচের রিয়েলিটি শো হয়। কজনকে আর মনে রাখা যায়। তবে ২০ কি ২২ বছরের সেই তরুণকে ভোলা কঠিন ছিল। নিজের সিগনেচার স্লো মোশন নাচ দিয়ে চমকে দিয়েছিলেন তিনি। এর এক যুগ পর তিনি আলোচনায় সম্পূর্ণ ভিন্ন কারণে। নাচ নয়, তাঁর অভিনয়ে বুঁদ দর্শকেরা। কী নায়ক, কী খলনায়ক; ভিন্নধর্মী দুই চরিত্রে মাত করেছেন তিনি। ‘ব্যা***ডস অব বলিউড’–এর আগে গত বছর ‘কিল’ সিনেমা ও ‘গায়ারা গায়ারা’ দিয়ে আলোচনায় ছিলেন তিনি।

‘কিল’–এ রাঘব জুয়াল। অভিনেতার ইনস্টাগ্রাম থেকে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

একে একে সবাই উঠে দাঁড়ালেন, করতালির মাধ্যমে অভিবাদন জানালেন: আয়রনম‍্যান আরাফাত

সেই অষ্টম শ্রেণি থেকে প্রথম আলোর নিয়মিত পাঠক আমি। বাসার কাছেই ছিল একটি ওষুধের দোকান। সেখানে পত্রিকা রাখা হতো। স্কুলে যাওয়া–আসার পথে সেই দোকানে বসে পত্রিকা পড়তাম।

কলেজে ওঠার পর প্রথম আলোতে একদিন বাংলা চ‍্যানেল পাড়ি দেওয়ার খবর পড়ি। পড়ে রোমাঞ্চিত হই। চিন্তা করি, কীভাবে সম্ভব সাগরে সাঁতার কাটা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পরও সেটি মাথায় ছিল। ২০১৩ সালে সাঁতারু লিপটন সরকার ভাইয়ের সঙ্গে দেখা হলো। বাংলা চ‍্যানেল সাঁতরে পার হওয়ার ইচ্ছার কথা তাঁকে জানালাম। তিনি উৎসাহ দিলেন। শুরু হলো অনুশীলন। ২০১৫ সালে সাঁতরে পাড়ি দিলাম ওই চ্যানেল। সেই খবর ছাপল প্রথম আলো। কাছের-দূরের, কম পরিচিত-বেশি পরিচিত—সবাই খবরটা জেনে শুভেচ্ছা জানালেন। অনেক উৎসাহ পেলাম।

আমার রোমাঞ্চকর যাত্রা অব্যাহত থাকল। ২০১৭ সালে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া এক হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দেওয়ার মিশনে নামলাম। উদ্দেশ্য ছিল ‘দৌড়ের মাধ্যমে সুস্থতা’র বার্তা ছড়ানো। ২০ দিনের সেই যাত্রার গল্প ছাপা হলো ‘ছুটির দিনে’তে। শিরোনাম আজও মনে আছে, ‘দৌড়ে দৌড়ে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া’। খবরটি দেখে সেই দিন এতটা নার্ভাস লাগছিল যে সারা দিন আর কোনো কাজ করতে পারিনি।

‘চ্যালেঞ্জ রথ’ ট্রায়াথলনে বাংলাদেশের মোহাম্মদ সামছুজ্জামান আরাফাত

সম্পর্কিত নিবন্ধ