নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিক পুলিশ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের নাম জানাতে পারেনি।
নিহত আব্দুল কাদের ওরফে কান কাটা কাদের (৩৫) চৌমুহনী পৌরসভার ৯নম্বর ওয়ার্ডের গোফরান মিয়ার বাড়ির মো. গোফরানের ছেলে।
শনিবার (৮ নভেম্বর) দুপুরের দিকে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।
এর আগে, গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের ২নম্বর ওয়ার্ডের চেরাং বাড়ির দরজায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নিহত কাদেরের সাথে এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে স্থানীয় কিছু যুবকের সাথে বিরোধ দেখা দেয়। তাছাড়া কাদের নিজেই একটি গ্রুপ সৃষ্টি করে এলাকায় আধিপত্য বিরাজ করছিল।
শুক্রবার দিবাগত রাতে উপজেলার চেরাং বাড়ির দরজায় তাকে কে বা কারা তাকে বেধড়ক পিটিয়ে ও মাথায় কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে মরদেহ সেখানে রেখে যায়। নিহত কাদেরের বিরুদ্ধে মারামারি, মাদকসহ চারটি মামলা রয়েছে। পুলিশের দাবি, পূর্বশত্রুতার জেরে কাদেরকে হত্যা করা হয়েছে।
বেগমগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিটন দেওয়ান নিহত যুবকের শ্বশুরের বরাত দিয়ে বলেন, “ওই যুবক অপরাধ জগতে জড়িত থাকায় তার পরিবারের সাথে তেমন সম্পর্ক ছিল না। নিহতের বিরুদ্ধেও একাধিক মামলা রয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ রাতে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। লিখিত অভিযোগের আলোকে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
ঢাকা/সুজন/এস
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিক পুলিশ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের নাম জানাতে পারেনি।
নিহত আব্দুল কাদের ওরফে কান কাটা কাদের (৩৫) চৌমুহনী পৌরসভার ৯নম্বর ওয়ার্ডের গোফরান মিয়ার বাড়ির মো. গোফরানের ছেলে।
শনিবার (৮ নভেম্বর) দুপুরের দিকে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে।
এর আগে, গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের ২নম্বর ওয়ার্ডের চেরাং বাড়ির দরজায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নিহত কাদেরের সাথে এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে স্থানীয় কিছু যুবকের সাথে বিরোধ দেখা দেয়। তাছাড়া কাদের নিজেই একটি গ্রুপ সৃষ্টি করে এলাকায় আধিপত্য বিরাজ করছিল।
শুক্রবার দিবাগত রাতে উপজেলার চেরাং বাড়ির দরজায় তাকে কে বা কারা তাকে বেধড়ক পিটিয়ে ও মাথায় কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে মরদেহ সেখানে রেখে যায়। নিহত কাদেরের বিরুদ্ধে মারামারি, মাদকসহ চারটি মামলা রয়েছে। পুলিশের দাবি, পূর্বশত্রুতার জেরে কাদেরকে হত্যা করা হয়েছে।
বেগমগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিটন দেওয়ান নিহত যুবকের শ্বশুরের বরাত দিয়ে বলেন, “ওই যুবক অপরাধ জগতে জড়িত থাকায় তার পরিবারের সাথে তেমন সম্পর্ক ছিল না। নিহতের বিরুদ্ধেও একাধিক মামলা রয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ রাতে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। লিখিত অভিযোগের আলোকে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
ঢাকা/সুজন/এস