2025-05-12@00:23:49 GMT
إجمالي نتائج البحث: 6

«ব ষধর স প»:

    সাপের কামড়ে সঠিক চিকিৎসার অভাবে দেশে প্রতিবছর সাড়ে সাত হাজার মানুষ মারা যায়। অন্যদিকে সচেতনতার অভাবে মানুষের হাতে মারা পড়ছে বাস্তুতন্ত্রের জন্য উপকারী এই সরীসৃপ। সাপ নিয়ে সচেতনতা তৈরিসহ সাপে কামড়ালে কী করতে হবে, আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য কোথায় পাওয়া যাবে অ্যান্টিভেনম, সেসব বিষয় জানাতে এবার অ্যাপ এনেছে বন বিভাগ। এটির নাম ‘সর্প দংশনে সচেতনতা, উদ্ধার ও সুরক্ষা অ্যাপ’।টেকসই বন ও জীবিকা প্রকল্পের আওতায় তৈরি করা অ্যাপটি সাজানো হয়েছে ১০টি ক্যাটাগরিতে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে সাপের পরিচিতি, সাপের কামড়ে প্রাথমিক চিকিৎসা, সাপের কামড়ের তথ্য প্রদান, অ্যান্টিভেনমের প্রাপ্যতা, সাপ–সম্পর্কিত কুসংস্কার ও সাপের গুরুত্ব, সাপ–সম্পর্কিত ভিডিও ও সাপ উদ্ধারে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা, বাংলাদেশে সাপের প্রজাতি, যোগাযোগ ও জাতীয় জরুরি নম্বর।এতে বিষধর, মৃদু বিষধর ও নির্বিষ সাপের পরিচিতি দেওয়া হয়েছে। কোন সাপে কোন ধরনের বিষ রয়েছে,...
    টাঙ্গাইলের ঘাটাইল ও সখীপুর উপজেলায় সাপের কামড়ে স্কুল শিক্ষার্থী এবং এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৯ মে) রাত ১টার দিকে ঘাটাইলের দেওপাড়া ইউনিয়নে ও শনিবার (১০ মে) সকালে সখীপুরের বহুরিয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুইটি ঘটে। মারা যাওয়া স্কুল শিক্ষার্থীর নাম মোছা. আঁখি (১৪)। সে দেওপাড়া ইউনিয়নের কালিকাপুর উত্তর পাড়া গ্রামের আয়েজ উদ্দিনের মেয়ে। কাজলী বেগম (৬০) বহুরিয়া ইউনিয়নের কালমেঘা দক্ষিণপাড়া এলাকার শহিদুল ইসলামের স্ত্রী। কালিকাপুর উত্তর পাড়া গ্রামের বাসিন্দারা জানান, আঁখি মেধাবী শিক্ষার্থী ছিল। শুক্রবার রাতে সে নিজ ঘরে পড়তে বসে। এসময় পড়ার টেবিলের নিচে থাকা একটি সাপ তার পায়ে কামড় দেয়। পরিবারকে জানালে রাতেই তাকে কালিহাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখান থেকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নেওয়ার পথে আঁখির মৃত্যু হয়। আরো পড়ুন: কামড় খেয়ে জীবন্ত গোখরা নিয়ে...
    কুষ্টিয়ায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) সম্প্রতি বিষধর সাপের উপদ্রব বেড়েছে। মাঝে মধ্যে আবাসিক হলগুলোতেও ঢুকে পড়ছে এসব সাপ। এতে শিক্ষার্থীদের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। বেশ কয়েকদিন ধরে ইবির আবাসিক হলের আশপাশের এলাকা ও চলাচলের রাস্তায় নিয়মিত পাতি কাল কেউটে, কালাচসহ বিভিন্ন প্রজাতির সাপের দেখা মিলছে। সাপের উপদ্রবের কারণ হিসেবে নিয়মিত ঝোপঝাড় পরিষ্কার না করাকে দায়ী করছেন শিক্ষার্থীরা।  শিক্ষার্থীরা জানান, নিয়মিত পরিষ্কার না করায় হলগুলোর আশপাশ ও রাস্তার দুই পাশসহ বিভিন্ন জায়গা আগাছা ও ঝোপঝাড়ে পূর্ণ হয়ে থাকে। ফলে এগুলোতে সাপ সহজেই বাসা বাঁধছে। সম্প্রতি ভারী বর্ষণের ফলে শুকনো জায়গা ও খাবারের সন্ধানে আবাসস্থল ছেড়ে সাপগুলো লোকালয়ে ঢুকছে।  গত কয়েক সপ্তাহে আবাসিক হল ও হলের আশপাশের এলাকা থেকে বেশ কয়েকটি পাতি কাল কেউটে, কালাচ ও দেশি প্রজাতির বিষধর সাপ মেরেছেন শিক্ষার্থীরা। আবাসিক...
    ৩০ বছর ধরে সাপ নিয়ে খেলা দেখাতেন, বনজঙ্গলে সাপ ধরতেন। মাঝেমধ্যে সাপে কাটা রোগীর কবিরাজিও করতেন ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের বেদেপল্লির সাপুড়ে রওশন আলী (৫০)। গতকাল বৃহস্পতিবার ভোররাতে তিনি সেই সাপের কামড়েই মারা গেছেন।রওশন আলী কালীগঞ্জ পৌরসভার কাশিপুর বেদেপল্লির আজগার আলীর ছেলে। গত বুধবার রাতে পার্শ্ববর্তী চাঁচড়া মাঠে সাপ ধরতে গেলে একটি বিষধর সাপ তাঁর হাতে কামড় দেয়। সাপের কবিরাজি করলেও সাপে কাটার পর তিনি নিজেই চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিতে বলেন। রাতেই স্বজনেরা তাঁকে প্রথমে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং পরে যশোর ২৫ শয্যা হাসপাতালে নেন। বৃহস্পতিবার ভোররাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রওশন আলী।বেদেপল্লির আরেক সাপুড়ে হাকিম মিয়া জানান, সাপ ধরতে যাওয়ার সময় প্রয়োজনীয় ওষুধ সঙ্গে নেননি রওশন আলী। যে কারণে সাপে কামড়ালেও কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেননি।কাশিপুর গ্রামের বাসিন্দা মনির উদ্দিন জানান,...
    পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় সাড়ে ৪ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি বিষধর শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার করেছে অ্যানিমেল লাভার্স অব পটুয়াখালীর কলাপাড়া টিমের সদস্যরা। শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের ওমেদপুর গ্রাম থেকে সাপটি উদ্ধার করা হয়। অ্যানিমেল লাভার্স অব পটুয়াখালীর সদস্য মাসুদ হাসান বলেন, ‘‘সোলায়মান হাওলাদার নামের এক কৃষকের বাড়ি থেকে জালে পেঁচানো অবস্থায় সাপটি উদ্ধারের পর ওই এলাকার সংরক্ষিত বনে অবমুক্ত করা হয়। এর আগে, গতকাল পশ্চিম হলদিবাড়ি গ্রাম থেকে ৫ ফুট দৈর্ঘ্যের আরো একটি শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার করা হয়।’’ কলাপাড়া বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা মনিরুল হক মনি বলেন, অ্যানিমেল লাভার্স অব পটুয়াখালীর সদস্যরা স্বেচ্ছায় বন্যপ্রাণী নিয়ে কাজ করে। বন বিভাগের পক্ষ থেকে তাদের সব ধরনের সহযোগিতা করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল এবং আজ তারা দুটি...
    টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার কচুয়া গ্রামের একটি বনে সাপ ধরতে যান সাপুড়ে হুজু মিয়া (৪৫)। গর্ত থেকে সাপ ধরতে গিয়ে সাপুড়ের হাতে কামড় দেয় বিষধর গোখরা সাপ। কামড় খেয়ে সেই গোখরা ধরে দ্রুত সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে গিয়ে হাজার হন সাপুড়ে। সেখানে তাঁকে দ্রুত ভ্যাকসিন দেওয়া হলে তিনি শঙ্কামুক্ত হন। আজ শনিবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা সাপ দেখে ভ্যাকসিন দিয়ে পর্যবেক্ষণে থাকতে সাপুড়েকে পাঠিয়ে দেন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির জরুরি বিভাগের চিকিৎসা কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ভ্যাকসিন পুশ করা হয়েছে। সাপুড়ে অনেকটা শঙ্কামুক্ত।সাপুড়ে হুজু মিয়ার পৈতৃক বাড়ি ঢাকার সাভারে হলেও তাঁরা ১০-১২টি পরিবার এক যুগ ধরে সখীপুর উপজেলার কালিয়া ইউনিয়নের রামখা এলাকায় বাস করছেন। তাঁদের পেশা সাপ ধরা ও বিভিন্ন বাজারে সাপের...
۱