শেরপুরে নিখোঁজের ৩৬ ঘণ্টা পর পুকুর থেকে এক মনোহারী ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শনিবার (৪ অক্টোবর) বিকেলে শহরের সজবরখিলা এলাকার একটি পুকুর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

আরো পড়ুন:

নিখোঁজের একদিন পর পুকুর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

নাফ নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

নিহত মনোহারী ব্যবসায়ীর নাম আব্দুল মোতালেব ওরফে হাজী মিয়া (৫৫)। তিনি শহরের গোপালবাড়ী এলাকার মৃত আবেদ আলীর ছেলে। তার এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।

নিহতের পরিবার জানায়, বৃহস্পতিবার রাত ২টার দিকে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন মোতালেব। পরে তার কোনো খোঁজ না পেয়ে নিহতের ছেলে মো.

সাজিব মিয়া শেরপুর সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।

পরদিন শনিবার বিকেলে শহরের সজবরখিলা এলাকার হরিজন পল্লীর পেছনের পুকুর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

নিহতের ছেলে সাজিব বলেন, “আমার বাবাকে না পেয়ে থানায় জিডি করি। আজ বিকেলে আমার বাবার লাশ পুকুরে পাওয়া যায়।”

তিনি দাবি করেন, তার বাবাকে হত্যা করে পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে।

এ ব্যাপারে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুবায়দুল আলম বলেন, “নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় পরবর্তী যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।”

ঢাকা/তারিকুল/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর মরদ হ উদ ধ র ন হত র ব যবস

এছাড়াও পড়ুন:

শেরপুরে নিখোঁজের ৩৬ ঘণ্টা পর পুকুর থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

শেরপুরে নিখোঁজের ৩৬ ঘণ্টা পর পুকুর থেকে এক মনোহারী ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শনিবার (৪ অক্টোবর) বিকেলে শহরের সজবরখিলা এলাকার একটি পুকুর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

আরো পড়ুন:

নিখোঁজের একদিন পর পুকুর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

নাফ নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

নিহত মনোহারী ব্যবসায়ীর নাম আব্দুল মোতালেব ওরফে হাজী মিয়া (৫৫)। তিনি শহরের গোপালবাড়ী এলাকার মৃত আবেদ আলীর ছেলে। তার এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।

নিহতের পরিবার জানায়, বৃহস্পতিবার রাত ২টার দিকে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন মোতালেব। পরে তার কোনো খোঁজ না পেয়ে নিহতের ছেলে মো. সাজিব মিয়া শেরপুর সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।

পরদিন শনিবার বিকেলে শহরের সজবরখিলা এলাকার হরিজন পল্লীর পেছনের পুকুর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

নিহতের ছেলে সাজিব বলেন, “আমার বাবাকে না পেয়ে থানায় জিডি করি। আজ বিকেলে আমার বাবার লাশ পুকুরে পাওয়া যায়।”

তিনি দাবি করেন, তার বাবাকে হত্যা করে পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে।

এ ব্যাপারে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুবায়দুল আলম বলেন, “নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় পরবর্তী যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।”

ঢাকা/তারিকুল/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ