মিরপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে ২৩ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড
Published: 10th, October 2025 GMT
রাজধানীর মিরপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে ২৩ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) বিশেষ আদালত।
বৃহস্পতিবার ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, পুলিশের মিরপুর বিভাগের পল্লবী থানার মিল্লাত ক্যাম্প, মিরপুর থানার ১০ নম্বর গোলচত্বর, রূপনগর থানার মাইশা কনস্ট্রাকশন, দারুস সালাম থানার বাগানবাড়ি আবাসিক এলাকা, কাফরুল থানার আগারগাঁও তালতলা ও শাহআলী থানার গুদারাঘাট এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে পুলিশ ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করে।
পরে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের পুলিশের মিরপুর বিভাগের স্পেশাল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো.
পুলিশ কর্মকর্তা তালেবুর রহমান বলেন, রাজধানীতে চুরি, ছিনতাই, মাদক, ইভ টিজিং ও রাস্তায় অবৈধ দখলের মতো অপরাধগুলোর নিয়মিতভাবে সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে তাৎক্ষণিক বিচার করা হচ্ছে। ফলে ভুক্তভোগীরা দ্রুত এবং কম সময়ের মধ্যে বিচারিক সেবা পাচ্ছেন।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
মিরপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে ২৩ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড
রাজধানীর মিরপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে ২৩ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) বিশেষ আদালত।
বৃহস্পতিবার ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, পুলিশের মিরপুর বিভাগের পল্লবী থানার মিল্লাত ক্যাম্প, মিরপুর থানার ১০ নম্বর গোলচত্বর, রূপনগর থানার মাইশা কনস্ট্রাকশন, দারুস সালাম থানার বাগানবাড়ি আবাসিক এলাকা, কাফরুল থানার আগারগাঁও তালতলা ও শাহআলী থানার গুদারাঘাট এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে পুলিশ ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করে।
পরে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের পুলিশের মিরপুর বিভাগের স্পেশাল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. বিলাল হোসাইনের আদালতে উপস্থাপন করা হয়। শুনানিতে আদালতের কাছে তাঁরা নিজেদের অপরাধ স্বীকার করেন। পুলিশের মিরপুর বিভাগের উপকমিশনারের কার্যালয়ে স্থাপিত সংক্ষিপ্ত বিচারিক আদালত ১১ জনকে সর্বোচ্চ ৩ মাসের এবং অন্যদের সর্বনিম্ন ১৫ দিনের কারাদণ্ড দেন। পরে তাঁদের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠিয়ে দেন আদালত।
পুলিশ কর্মকর্তা তালেবুর রহমান বলেন, রাজধানীতে চুরি, ছিনতাই, মাদক, ইভ টিজিং ও রাস্তায় অবৈধ দখলের মতো অপরাধগুলোর নিয়মিতভাবে সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে তাৎক্ষণিক বিচার করা হচ্ছে। ফলে ভুক্তভোগীরা দ্রুত এবং কম সময়ের মধ্যে বিচারিক সেবা পাচ্ছেন।