কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে ৯৯৯ নম্বরে ফোন মায়ের, বাবা গ্রেপ্তার
Published: 14th, October 2025 GMT
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলায় নিজের মেয়েকে (১৪) ধর্ষণ করেছেন বাবা—মধ্যরাতে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বরে (৯৯৯) এমন অভিযোগে কল আসে। ফোনটি করেছিলেন ওই কিশোরীর মা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্ত বাবাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
এ ঘটনায় মঙ্গলবার দুপুরে মেয়েটির মা বাদী হয়ে স্বামীর বিরুদ্ধে থানায় ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেছেন। পরে ওই ব্যক্তিকে মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগে ভুক্তভোগী কিশোরীর স্বাস্থ্য পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।
পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি দেড় দশক আগে প্রথম স্ত্রী রেখে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। বিয়ের এক বছরের মাথায় সেই সংসারে তাঁদের একটি কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। গত রোববার মেয়েকে নিয়ে অদূরে বাবার বাড়িতে বেড়াতে যান ছোট স্ত্রী। জরুরি কাজ থাকায় সোমবার বিকেলে কিশোরী মেয়েকে বাড়িতে একা পাঠিয়ে দেন। সন্ধ্যায় মেয়েকে বাড়িতে একা পেয়ে ধর্ষণ করেন বাবা। রাতে মা নানার বাড়ি থেকে ফিরলে মেয়ে ধর্ষণের কথা খুলে বলে। এরপর রাত সাড়ে ১১টার দিকে স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ তুলে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করেন মা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আটক করে থানায় নিয়ে আসেন আদমদীঘি থানা ও সান্তাহার পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা।
আদমদীঘি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এস এম মোস্তাফিজুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, প্রাথমিকভাবে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে ৯৯৯ নম্বরে ফোন মায়ের, বাবা গ্রেপ্তার
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলায় নিজের মেয়েকে (১৪) ধর্ষণ করেছেন বাবা—মধ্যরাতে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বরে (৯৯৯) এমন অভিযোগে কল আসে। ফোনটি করেছিলেন ওই কিশোরীর মা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্ত বাবাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
এ ঘটনায় মঙ্গলবার দুপুরে মেয়েটির মা বাদী হয়ে স্বামীর বিরুদ্ধে থানায় ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেছেন। পরে ওই ব্যক্তিকে মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগে ভুক্তভোগী কিশোরীর স্বাস্থ্য পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।
পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি দেড় দশক আগে প্রথম স্ত্রী রেখে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। বিয়ের এক বছরের মাথায় সেই সংসারে তাঁদের একটি কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। গত রোববার মেয়েকে নিয়ে অদূরে বাবার বাড়িতে বেড়াতে যান ছোট স্ত্রী। জরুরি কাজ থাকায় সোমবার বিকেলে কিশোরী মেয়েকে বাড়িতে একা পাঠিয়ে দেন। সন্ধ্যায় মেয়েকে বাড়িতে একা পেয়ে ধর্ষণ করেন বাবা। রাতে মা নানার বাড়ি থেকে ফিরলে মেয়ে ধর্ষণের কথা খুলে বলে। এরপর রাত সাড়ে ১১টার দিকে স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ তুলে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করেন মা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আটক করে থানায় নিয়ে আসেন আদমদীঘি থানা ও সান্তাহার পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা।
আদমদীঘি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এস এম মোস্তাফিজুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, প্রাথমিকভাবে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে।