রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে গিয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার খবর নিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান ও মির্জা আব্বাসও হাসপাতালে গিয়ে গভীর রাত পর্যন্ত থেকে দলীয় প্রধানের স্বাস্থ্যের খবর নিয়েছেন।

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন শুনে দলটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা–কর্মীরাও হাসপাতালের সামনে গিয়ে খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করছেন।

ফুসফুস ও হৃদ্‌যন্ত্রে সংক্রমণ নিয়ে এভারকেয়ার হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়া। রাতে হাসপাতালের সামনে গিয়ে দেখা যায়, বিএনপি ও এর বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা জটলা করে দাঁড়িয়ে আছেন। কয়েকটি গণমাধ্যমের কর্মীদেরও হাসপাতালের সামনে দেখা গেছে।

খালেদা জিয়াকে দেখতে রাত ১১টা ৩৮ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে আসেন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি রাত ১২টা ৬ মিনিটে হাসপাতাল ত্যাগ করেন। বিকেল চারটা থেকে হাসপাতালে অবস্থান করছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রাতে হাসপাতালে যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান ও মির্জা আব্বাস। জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী এস এম খালিদুজ্জামানও রাতে হাসপাতালে গিয়ে বিএনপির চেয়ারপারসনের স্বাস্থ্যের খবর নেন।

রাত ১২টার পর হাসপাতালে ফটকে অপেক্ষমাণ সাংবাদিকদের আবদুল মঈন খান বলেন, ‘মেডিকেল বোর্ড বসেছিল, বোর্ড তাঁর (খালেদা জিয়া) সর্বশেষ অবস্থা পর্যালোচনা করেছে এবং যা যা করা দরকার, তারা ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।’

শুক্রবার বিকেল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত এভারকেয়ার হাসপাতালে অবস্থান করে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার খোঁজখবর নেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রাত ১২টার পর হাসপাতাল থেকে বের হন তিনি.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব এনপ র র খবর ন অবস থ ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

বাবা হলেন নিলয় আলমগীর

বাবা হয়েছেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা নিলয় আলমগীর। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) রাতে নিলয়ের স্ত্রী তাসনুভা তাবাসসুম হৃদি কন্যাসন্তানের জন্ম দেন। এ দম্পতির এটি প্রথম সন্তান। 

নবজাতক কন্যার সঙ্গে তোলা একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে আনন্দের খবরটি জানান নিলয় আলমগীর। এ ছবির ক্যাপশনে তিনি লেখেন, “আলহামদুলিল্লাহ। কন্যাসন্তানের বাবা হলাম। নাম রুশদা মাইমানাহ। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।” 

আরো পড়ুন:

শরীরে সংখ্যা লেখে কেন ছবি পোস্ট করছেন অভিনেত্রীরা?

শীতের সকালে একটু নদীতে নামলাম: ভাবনা

এরপর থেকে শুভেচ্ছা বার্তায় ভাসছেন নিলয়। নেটিজেনদের পাশাপাশি তার সহকর্মীরাও তাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এ তালিকায় রয়েছেন—আরশ খান, কচি খন্দকারসহ অনেকে।  

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রথম পরিচয় নিলয়-হৃদির। পরে পারিবারিক আয়োজনেই বিয়ে সম্পন্ন হয়। ২০২১ সালের ৭ জুলাই তাসনুভা তাবাসসুম হৃদিকে বিয়ে করেন নিলয় আলমগীর। 

ঢাকা/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বাবা হলেন নিলয় আলমগীর