2025-11-27@20:09:00 GMT
إجمالي نتائج البحث: 8

«গভর নরক»:

    বাংলাদেশ ব্যাংকের পদোন্নতি ও নিয়োগপ্রক্রিয়ায় দীর্ঘদিন ধরে স্থবিরতা বিরাজ করছে। সেই সঙ্গে কর্মপরিবেশ নিয়েও নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির কর্মকর্তাদের মধ্যে অসন্তোষ রয়েছে। এ অবস্থায় প্রতিষ্ঠানটিতে বেতন বৈষম্য হ্রাস ও বাইরে থেকে উপদেষ্টা ও পরামর্শক নিয়োগ বন্ধ করাসহ মোট ১০ দফা দাবিতে গভর্নরকে চিঠি দিয়েছে ‘বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল’। কর্মকর্তাদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন, পেশাগত সুরক্ষা ও বিদ্যমান বৈষম্য দূর করতে এই দাবিগুলো তোলা হয়েছে বলে জানা গেছে।এসব দাবির সমর্থনে আজ সোমবার একটি মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে কর্মকর্তাদের একটি অংশ। মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণাকারী এই অংশটি বিএনপি-সমর্থিত হিসেবে পরিচিত।১০ দফা দাবির মূল বিষয়বস্তুবাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিলের সভাপতি এ কে এম মাসুম বিল্লাহ ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা শ্রাবণ ৫ নভেম্বর গভর্নরকে একটিচিঠি দেন। এতে ১০ দফা দাবি তুলে ধরা হয়েছে।পদোন্নতি ও নিয়োগে স্থবিরতা: বাংলাদেশ...
    বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের পদমর্যাদা পূর্ণমন্ত্রীর সমান হওয়াটা বড় কথা নয়। বড় কথা হচ্ছে, দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন হচ্ছে কি না, সেটা। বেতন বা ক্ষমতা বাড়িয়ে ও গভর্নরকে মন্ত্রীর মর্যাদা দিলেই যে ভালো কিছু হয়ে যাবে, তা নিশ্চিত নয়। এটা অনেকটা ব্যক্তির ওপরও নির্ভর করে। দেখতে হবে, ব্যক্তি গভর্নরের মেরুদণ্ড কতটা শক্ত।এটা ঠিক, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে ক্ষমতাবান করা দরকার; পাশাপাশি তাঁর ও দপ্তরের জবাবদিহির জায়গাটাও পরিষ্কার করা উচিত। এ–ও মাথায় রাখতে হবে, অতিরিক্ত স্বাধীনতা স্বৈরাচারী, পরাক্রমশালী ও দানব হওয়ার পথ তৈরি করে দেয়।সাবেক গভর্নর আতিউর রহমানের সময় আমি বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে ছিলাম। পর্ষদ সদস্য হয়েও কিন্তু আমাকে ২০১৬ সালে রিজার্ভ চুরির ঘটনা জানতে হয়েছে অন্যদের কাছ থেকে ও গণমাধ্যম থেকে। অভিজ্ঞতায় দেখেছি, বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি–সিদ্ধান্তের প্রায় সবকিছু গভর্নরের হাতে কেন্দ্রীভূত। গভর্নর...
    একীভূত হওয়ার প্রক্রিয়ায় থাকা শরিয়াহভিত্তিক পাঁচ ব্যাংকের সাধারণ শেয়ারধারীদের কী হবে—এই প্রশ্নই এখন বড় হয়ে দেখা দিয়েছে শেয়ারবাজারে। কারণ, ব্যাংক পাঁচটি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত। এ অবস্থায় এসব ব্যাংক একীভূত হলে ব্যক্তিশ্রেণির সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কী হবে, তা নিয়ে শেয়ারবাজার–সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা প্রশ্ন তুলেছেন, যার উত্তর মিলছে না। এ অবস্থায় সাধারণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সুরক্ষিত রেখে ব্যাংকগুলো একীভূত করার প্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার কথা বলেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। কমিশনের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুরকে লেখা এক চিঠিতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সুরক্ষার আহ্বান জানানো হয়েছে।ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে ব্যাপক আর্থিক অনিয়মের কারণে আর্থিক সংকটে পড়া পাঁচটি ব্যাংককে একীভূত করার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকগুলো হলো ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক...
    বাংলাদেশ ব্যাংকের ডাকা উন্মুক্ত নিলামের মাধ্যমে আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের (সাবেক ওরিয়েন্টাল ব্যাংক) ৫৩ শতাংশ শেয়ার কিনেছিল সুইজারল্যান্ডভিত্তিক আইসিবি ফিন্যান্সিয়াল গ্রুপ। কিন্তু এখন ব্যাংকে আর নিয়ন্ত্রণ নেই। ২০০৮ সালে নিলামের যাবতীয় শর্ত মেনে ব্যাংকটিতে ৩৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে এই বিদেশি গ্রুপটি। এরই মধ্যে ওরিয়েন্টাল ব্যাংকের পুরোনো বিনিয়োগকারীরা মামলা করায় ব্যাংকটির শেয়ার কেনাবেচা আটকে যায়। ফলে ব্যাংকটির বিনিয়োগ করে আটকা পড়ে যায় আইসিবি ফিন্যান্সিয়াল গ্রুপ। আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের আর্থিক অবস্থা দিন দিন খারাপ হতে থাকায় চলতি বছরের এপ্রিলে পর্ষদ বাতিল করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।এমন পরিস্থিতিতে আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ক্ষতিপূরণ চায় আইসিবি ফিন্যান্সিয়াল গ্রুপ। ব্যাংকের ওপর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ না পেলে বিনিয়োগ ফেরত চায় এবং তা না...
    সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারসহ দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত ২৫ কর্মকর্তার নামের সুরক্ষিত লকার খুঁজে পায়নি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) টিম। তবে আবারও আদালত অনুমোদন দিলে অভিযান চালানো হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের লকার তল্লাশি শেষে রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) এ তথ্য জানিয়েছেন দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জমান। তিনি বলেন, “যে ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকে এসেছিলাম, তাদের নামে লকার পাওয়া যায়নি। আরো অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে। এখন পর্যন্ত মোট ২৭২টি সেফ ডিপোজিট লকারের সন্ধান পাওয়া গেছে। আদালতের অনুমোদনের ভিত্তিতে পরবর্তী অভিযান চালাবে দুদক।” সাবেক ও বর্তমান দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের সুরক্ষিত লকারে বা সেফ ডিপোজিটর অবৈধ সম্পদের খুঁজতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল শাখায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একটি টিম অভিযানে যায়। কিন্তু যাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ সাবেক গভর্নরসহ ২৫ কর্মকর্তার লকারই পায়নি...
    সাবেক ও বর্তমান দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের প্রায় ৩০০ গোপন সুরক্ষিত লকারে বা সেফ ডিপোজিটর অবৈধ সম্পদের খুঁজতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল শাখায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একটি টিম অবস্থান করছে। এসব লকারে রক্ষিত অর্থ সম্পদের তালিকা করবে দুদক। অবৈধ অর্থ সম্পদ পেলেই আইনগত ব্যবস্থা নেবে সংস্থাটি। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের জন্য সংরক্ষিত লকারে অর্থ-সম্পদ আছে কী না তা অনুসন্ধানের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জামানের নেতৃত্বে ৮ সদস্যের একটি টিম বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল শাখায় রয়েছেন। তাদের সঙ্গে ঢাকা জেলা প্রশাসনের একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উপস্থিত রয়েছে। লকারগুলোতে রক্ষিত অর্থসম্পদ বা নথিপত্রের তালিকা করবে দুদক। এর আগে, গত ২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সব লকার সাময়িকভাবে ফ্রিজ করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে গভর্নরকে চিঠি দেয়...
    বাংলাদেশ ব্যাংকের সব কর্মকর্তার ব্যক্তিগত লকার সাময়িকভাবে ফ্রিজ করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে গভর্নরকে চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দুদক পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জামান স্বাক্ষরিত চিঠি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের কাছে পাঠানো হয়েছে। দুদকের উপপরিচালক আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানান। ব্যাংকের গভর্নরকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, গত ২৬ জানুয়ারি আদালতের অনুমতি নিয়ে একজন ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে অনুসন্ধানের উদ্দেশ্যে গঠিত দুর্নীতি দমন কমিশনের টিম বাংলাদেশ ব্যাংকের কয়েন ভল্টে রক্ষিত অভিযোগ সংশ্লিষ্ট সাবেক ডেপুটি গভর্নর সিতাংশু কুমার সুর চৌধুরীর সেফ ডিপোজিট তল্লাশি করে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে তার জমা করা তিনটি সিলগালা কৌটা খুলে ৫৫ হাজার ইউরো, ১ লাখ ৬৯ হাজার ৩০০ মার্কিন ডলার, ১০০৫ দশমিক ৪ গ্রাম স্বর্ণ ও ৭০ লাখ টাকার এফডিআর পাওয়া গেছে। এসব সম্পদের তথ্য তিনি...
    যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে ছড়িয়েপড়া ভয়াবহ দাবানলে একরের পর একর ভূমির সব পুড়ে গেছে। অসংখ্য মানুষের ঘরবাড়ি পুড়েছে; সাধারণ মানুষের পাশাপাশি প্রভাবশালী অনেক হলিউড তারকারও বাড়ি পুড়ে ছাই হয়েছে।  দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার পুনরুদ্ধারের কাজ দীর্ঘ। তার আগে ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন ক্রিস্টোফার নিউসম এবং লস অ্যাঞ্জেলেসের মেয়র কারেন বাস সমালোচনার মুখে পড়েছেন। দাবানলের মতো দুর্যোগের আগের মাসের কার্যক্রম নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। পাশাপাশি অগ্নিনির্বাপণ বিভাগের তহবিল এবং পানি সরবরাহ ব্যবস্থাপনা নিয়েও সমালোচনা হচ্ছে। তবে হলিউডের দাপুটে অভিনেতা মেল গিবসনের মন্তব্য আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছে। দাবানলে অভিনেতা মেল গিবসনের বাড়িও পুড়েছে। মালিবুতে অবস্থিত তার বাড়ি ভস্মীভূত হয়েছে। একটি পডকাস্টে হাজির হয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও দায়িত্বশীলদের কড়া সমালোচনা করেন ‘অ্যাপোক্যালিপ্টো’খ্যাত এই পরিচালক। ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন ক্রিস্টোফার নিউসমকে উদ্দেশ্য করে মেল গিবসন বলেন— “আপনি চুলের জেলের পেছনে খরচ...
۱