সমকাল: আপনাদের এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে চাই। 

নাজমুস সায়দাত: ২০১৫ সালের ২৫ অক্টোবর সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে ৩৭৪টি আউটলেটের মাধ্যমে তিন লাখ চার হাজারটি বিভিন্ন ধরনের হিসাব খুলতে সক্ষম হয়েছি। সংগৃহীত আমানতের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৮৬০ কোটি টাকা। হাঁটি হাঁটি পা পা করে আট বছরে এখন দেশজুড়ে আমাদের ৩৭৪টি আউটলেট বিস্তার লাভ করেছে। এর মাধ্যমে এবং আরও নতুন আউটলেট খোলার মাধ্যমে ভবিষ্যতে সারাদেশে ব্যাংকিং সুবিধা বঞ্চিত মানুষের কাছে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দেওয়ার প্রত্যয় নিয়ে এসআইবিএল নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

সমকাল: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের প্রসারে আর কী করণীয় রয়েছে?

নাজমুস সায়দাত: এজেন্ট ব্যাংকিং শুরুর দিকে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ ছিল। সমবায় কারবার এবং ডেসটিনির মতো এমএলএম বিজনেসের কারণে গ্রাহকদের মধ্যে এজেন্ট ব্যাংকিং নিয়ে বিশ্বাস এবং আস্থার সংকট ছিল। তাছাড়া সীমিত ব্যাংকিং সেবা, আঙুলের ছাপ দিয়ে লেনদেন, চেক বই ব্যবহার না করতে পারা– এসব কারণে আউটলেটে অনেক গ্রাহকের হিসাব খোলা এবং লেনদেনে অনীহা ছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকের গাইডলাইন অনুসারে বাংলাদেশের যে কোনো প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিক এজেন্ট হওয়ার যোগ্যতা রাখে, যদি না সে সরকারি চাকরি অথবা ব্যাংকে কর্মরত থাকে অথবা আদালত দ্বারা অভিযুক্ত হয়। তাছাড়া এজেন্ট ব্যাংকিং দেশের গ্রামের তৃণমূল পর্যায়ের মানুষকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করেছে। এজেন্টদের কমিশন অপ্রতুল হওয়ায় সারভাইব করা মুশকিল হয়ে গেছে। এসব বিবেচনায় সরকার এজেন্ট কমিশনের ৫ শতাংশ ভ্যাট মওকুফ করে এজেন্টদের প্রণোদনা দিতে পারে।
বাংলাদেশের বাস্তবতায় এজেন্ট ব্যাংকিংকে এখনও সব ক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য হিসেবে আমরা গড়ে তুলতে পারিনি। তার একটু বাস্তব উদাহরণ হচ্ছে, এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে যদি কোনো এক ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট থাকে, সেই ব্যাংকের স্টেটমেন্ট কোনো দেশের ভিসা ফেস করার জন্য সাবমিট করলে সেটা গ্রহণযোগ্য হয় না। বিষয়টি বিভিন্ন পর্যায়ে আমরা উপস্থাপন করেছিলাম; কিন্তু এগুলো এখনও আগের অবস্থায় রয়ে গেছে। এ চ্যালেঞ্জ দূর করতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা কাজ করতে পারে।

সমকাল: এ নিয়ে আপনাদের আগামী দিনের পরিকল্পনা কী? কোনো সীমাবদ্ধতার জায়গা দেখেন কিনা?

নাজমুস সায়দাত: নতুন বছরে এজেন্ট ব্যাংকিং নিয়ে আমাদের পরিকল্পনার মধ্যে গ্রাহকের আস্থা ফেরানো, আমানত ও ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি, নেটওয়ার্ক বিস্তার ও উন্নত গ্রাহকসেবা প্রদান অন্যতম। দেশে ২০১৪ সালে এজেন্ট ব্যাংকিং যাত্রা শুরু করে এবং এখন পর্যন্ত ২৯টি ব্যাংক দেশব্যাপী আউটলেট পরিচালনা করছে। বিভিন্ন দেশে এজেন্ট ব্যাংক যে লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল, বাংলাদেশও অনেকাংশে সেটি পূরণে সাফল্য পেয়েছে। তার পরও বিশেষ করে বৃহৎ প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে আর্থিকভাবে সম্পৃক্ত করা, তাদের উন্নতর এবং নিরাপদ সেবার মাধ্যমে মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ও জীবিকার সংস্থান করার ক্ষেত্রে আরও উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির সুযোগ রয়েছে। আমাদের গ্রামীণ অর্থনীতিতে আজ এজেন্ট ব্যাংকগুলোর ভূমিকা অস্বীকার করার উপায় নেই। কিন্তু এই উদ্যোক্তারা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হচ্ছেন। দেশের মফস্বল ও গ্রামের সমবায় কারবারের সঙ্গে ব্যাংকের এজেন্টদের একটা অস্তিত্বের লড়াই চলছে। এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবসায় কিছু মূলধন তহবিল এবং অবকাঠামো নির্মাণ ব্যয় আছে, যা গ্রামের তরুণ শিক্ষিত বেকারদের অনেক সময় জোগান দেওয়া সম্ভব হয় না। অপরদিকে সমবায় কারবারের মতো ভুঁইফোঁড় সংগঠনগুলো মূলধন তহবিল এবং অবকাঠামো নির্মাণ ব্যয় ছাড়া সমাজের মানুষের কাছ থেকে সহজে আমানত সংগ্রহ করে আত্মসাৎ এবং প্রতারণা করে উধাও হয়ে যাচ্ছে, যার প্রভাব এজেন্টগুলোতে পড়ছে। আবার অপেক্ষাকৃত কম আয়ের কারণে এজেন্টগুলো ভালো বেতনে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে পারছে না। ফলশ্রুতিতে অদক্ষ এবং প্রযুক্তি নিরক্ষর জনবল দিয়ে এজেন্ট পরিচালনা করতে বাধ্য হচ্ছে তাদের অনেকে, যা খুব বিপজ্জনক।
দেশের ভঙ্গুর গ্রামীণ অর্থনীতির কারণে আপামর জনগোষ্ঠীকে আর্থিকভাবে সম্পৃক্ত করতে এজেন্টগুলো এখনও পুরোপুরি সফল হতে পারেনি। এ ক্ষেত্রে শুধু হিসাব খোলা, নগদ জমা, নগদ উত্তোলন, কিছু প্রবাসীর রেমিট্যান্স গ্রহণ, বিদ্যুৎ বিল প্রদান ও বিতরণের মধ্যে এজেন্ট ব্যাংকিং সীমাবদ্ধ থাকাটা এজেন্টদের কাঙ্ক্ষিত মুনাফায় না পৌঁছানোর অন্যতম কারণ। কাঙ্ক্ষিত মুনাফা না করতে পেরে অনেক এজেন্ট বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এবং অনেক এজেন্ট অসদুপায় অবলম্বন করছে, যা এই মুহূর্তে দেশের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
আর তাই এখন এই এজেন্টদের কীভাবে টেকসই করা যায়, তা নিয়ে ভাবার সময় এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক এবং ব্যাংকগুলোর এজেন্টদের ওপর মনোযোগ দিতে হবে– কী করে এজেন্ট কাঙ্ক্ষিত মুনাফা করে টিকে থাকতে পারে। এ ক্ষেত্রে সরকারি উদ্যোগে সহজ শর্তে এজেন্ট ব্যবসা করার জন্য ঋণের বাবস্থা করা যেতে পারে। বিনিয়োগসহ শাখা-উপশাখার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিভিন্ন ধরনের সেবা এজেন্ট পয়েন্ট থেকে চালু করতে হবে, যার মাধ্যমে এজেন্ট লাভজনকভাবে এই ব্যবসা করতে পারে। যেহেতু তারা প্রান্তিক পর্যায়ের উদ্যোক্তা, তাই তাদের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের ইইএফ ফান্ড অথবা যে কোনো তহবিল থেকে ন্যূনতম অঙ্কের ঋণ অথবা প্রণোদনা দেওয়ার কথা বিবেচনায় নেওয়া যেতে পারে।
আবার নিয়ন্ত্রণকারী ব্যাংক যেন আউটলেট খুলে বিপদে পড়ে না যায়, তাও খেয়াল রাখতে হবে। অর্থঋণ আইন এবং হস্তান্তরযোগ্য দলিল আইন প্রয়োগের মাধ্যমে যেন ব্যাংক আইনি পদক্ষেপ নিতে পারে, সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে। সে ক্ষেত্রে গ্রাহকের আমানত তছরুপের কোনো ধরনের অভিযোগ পেলেই ব্যাংক ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ যেন দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট এজেন্টদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারে। 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: আউটল ট ধরন র ব যবস

এছাড়াও পড়ুন:

মে দিবস ২০২৫ : শ্রমিক-মালিক ঐক্যে গড়বে নতুন বাংলাদেশ

১৮৮৬ সালের ১ মেÑএকটি দিন, একটি দাবি, আর হাজারো শ্রমিকের আত্মত্যাগের মাধ্যমে ইতিহাসে রক্তাক্ত দাগ কেটে দিয়েছিল যে মুহূর্ত, তা আজ বিশ্বব্যাপী ‘মে দিবস’ হিসেবে পালিত হয়। তখনকার দাবিটি ছিল স্রেফ ৮ ঘণ্টা শ্রমের অধিকার। কিন্তু আজ ২০২৫ সালে দাঁড়িয়ে শ্রমিকের দাবি শুধু সময়
নয়Ñমর্যাদা, সুরক্ষা ও ন্যায্যতার প্রশ্নও।

এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য “শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এদেশ নতুন করে”Ñএ যেন সময়ের এক গুরুত্বপূর্ণ পাঠ। উন্নয়নশীল বাংলাদেশের বাস্তবতায় এই বার্তা কেবল প্রাসঙ্গিক নয়, বরং তা রাষ্ট্র, প্রতিষ্ঠান ও সমাজের জন্য এক যৌথ দিকনির্দেশনা।

বাংলাদেশের শ্রমচিত্র ও বাস্তবতা

বাংলাদেশের অর্থনীতি মূলত শ্রমনির্ভর। তৈরি পোশাক শিল্পে প্রায় ৪০ লাখ, কৃষি ও নির্মাণ খাতে আরও কয়েক কোটি মানুষ নিয়োজিত। পরিসংখ্যান বলছে, দেশের মোট রপ্তানি আয়ের ৮০ শতাংশের বেশি আসে শ্রমনির্ভর খাত থেকে। কিন্তু যাঁরা এই অর্থনীতির ইঞ্জিন হিসেবে কাজ করছেন, সেই শ্রমিকরা কি পেয়েছেন তাদের প্রাপ্য অধিকার ও মর্যাদা?

দুঃখজনক হলেও সত্য, এখনও বহু শ্রমিক পান না ন্যূনতম মজুরি, কর্মস্থলে নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য সেবা কিংবা ছুটি সংক্রান্ত মৌলিক সুবিধা। নারী শ্রমিকদের পরিস্থিতি আরও জটিলÑযত্রতত্র হয়রানি, মাতৃত্বকালীন সুবিধার অভাব, কিংবা নারীবান্ধব কর্মপরিবেশ গড়ে না তোলার ফলে এই খাতেও স্থিতিশীলতা আসছে না।

মালিক-শ্রমিক সম্পর্ক: দ্বন্দ্ব নয়, দরকার সহমর্মিতা

এক সময় শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক মানেই ছিল দ্বন্দ্ব, ধর্মঘট ও হুমকি। তবে বর্তমান বৈশ্বিক বাস্তবতা বলছেÑসহযোগিতাই টেকসই উৎপাদনের চাবিকাঠি। মালিকপক্ষ যখন শ্রমিককে কেবল “ব্যয়” হিসেবে না দেখে “সম্পদ” হিসেবে  বিবেচনা করেন, তখন প্রতিষ্ঠান লাভবান হয়। একইভাবে শ্রমিকও যদি বুঝেন প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন মানে তার কর্মস্থলের স্থায়িত্বÑতাহলে দুপক্ষের মধ্যে বিশ্বাসের
ভিত্তি গড়ে ওঠে।

এই বিশ্বাস গঠনের জন্য প্রয়োজন তিনটি স্তম্ভ: 

নীতিগত স্বচ্ছতা Ñ ন্যায্য মজুরি, নির্ধারিত কর্মঘণ্টা ও চুক্তিভিত্তিক নিরাপত্তা দায়িত্বশীল মালিকপক্ষ Ñ কর্মপরিবেশ, স্বাস্থ্যসেবা ও প্রশিক্ষণ নিশ্চিতে উদ্যোগ সচেতন শ্রমিকশ্রেণি Ñ অধিকার আদায়ের পাশাপাশি কর্তব্য পালনের মানসিকতা

নীতি ও রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ

বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ ও সংশোধিত ২০১৮ সংস্করণ অনুযায়ী শ্রমিকের অধিকার স্বীকৃত হলেও বাস্তবায়নের জায়গায় ঘাটতি রয়েছে। বিশেষ করে  অনানুষ্ঠানিক খাতে (যেমন কৃষি, গৃহপরিচারিকা, গিগ-ওয়ার্কার) শ্রমিকদের অধিকারের বিষয়টি এখনও প্রায় উপেক্ষিত।

এছাড়া, কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা, দুর্ঘটনা বীমা, এবং পুনঃপ্রশিক্ষণের ব্যবস্থাপনা আরও জোরদার হওয়া জরুরি। সরকার শ্রমিক কল্যাণ তহবিল গঠন করলেও তা অধিকতর স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে।

এই প্রেক্ষাপটে ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে’ দেশ গড়ার বার্তাটি যেন শুধুই স্লোগানে সীমাবদ্ধ না থাকে। বরং এটি হোক রাজনৈতিক সদিচ্ছা, আর্থিক বিনিয়োগ ও মানবিক বিবেচনার এক বাস্তব প্ল্যাটফর্ম।
প্রযুক্তির চ্যালেঞ্জ ও নতুন শ্রম বাস্তবতা

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে শ্রমবাজার দ্রুত বদলে যাচ্ছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, অটোমেশন ও গিগ-ইকোনমি অনেক চাকরি বিলুপ্ত করছে, আবার নতুন দক্ষতা চাচ্ছে। বাংলাদেশ যদি সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে চায়, তাহলে  শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ, পুনঃস্কিলিং এবং ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে হবে।

এখানে মালিক ও রাষ্ট্র উভয়ের উচিত হবে, শ্রমিককে প্রতিযোগিতায় টিকিয়ে রাখতে বিনিয়োগ করা, কারণ দক্ষ শ্রমিক ছাড়া কোনো শিল্পই টিকে থাকে না।

মে দিবস: উৎসব নয়, দায়বদ্ধতার প্রতীক

মে দিবস কেবল লাল পতাকা হাতে শোভাযাত্রার দিন নয়, এটি আমাদের মানবিক চেতনার প্রতিফলন। যে শ্রমিক ঘাম ঝরিয়ে ভবন গড়ে, কৃষি জমি চষে, রপ্তানি পণ্য তৈরি করেÑতার জন্য আমাদের উচিত মর্যাদাপূর্ণ জীবন নিশ্চিত করা।

এবছর, আসুন আমরা সবাই রাষ্ট্র, মালিকপক্ষ ও শ্রমিকÑএকটি মানবিক, উৎপাদনশীল ও  শীদারিত্বভিত্তিক সমাজ গঠনের পথে এগিয়ে যাই। শ্রমিকের হাতে গড়া এই বাংলাদেশ হোক তার জন্যই গর্বের জায়গা। 


লেখক পরিচিতি:

মীযানুর রহমান
সাংবাদিক ও সমাজ বিশ্লেষক
মোবাইলঃ ০১৭৫৪১০৯০৭২
যোগাযোগ: : [email protected]

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • র‍্যাংকিংয়ে মিরাজ-জাকেরদের অগ্রগতি
  • চিনি-লবণের অনুপম পাঠ
  • মে দিবস ২০২৫ : শ্রমিক-মালিক ঐক্যে গড়বে নতুন বাংলাদেশ
  • বিদ্যালয়ের ১৮টি গাছ বিক্রি করলেন প্রধান শিক্ষক 
  • কর্ণাটকে ক্রিকেট খেলার সময় বচসা, যুবককে পিটিয়ে হত্যা
  • আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
  • রবীন্দ্রজয়ন্তীতে ‘রঙ বাংলাদেশ’ এর আয়োজন
  • দেশে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে চালুর দাবি 
  • রাখাইন রাজ্যে ‘মানবিক করিডোর’ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
  • কানাডায় আবারও লিবারেল পার্টির সরকার গঠনের আভাস